অনলাইন প্রতিনিধি :-আগরতলা
থেকে কলকাতায় যেতে ও কলকাতা থেকে আগরতলায় আসতে পুজোয় বিমানে এবার যাত্রীভিড় না থাকলেও টিকিটের সেই আগুন মূল্য নেওয়ার ট্র্যাডিশনই বজায় রাখল বিমান সংস্থাগুলি। মাঝে কোভিডের সময় এক বছর এই রুটে বিমানে পুজোর সময় যাত্রীভিড় ছিল না।কোভিডের এক বছর বাদ দিলে এই রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে পুজোর সময় বিমানে অস্বাভাবিক যাত্রীভিড় ছিল।পুজোর সে সময় বিমানের টিকিটের প্রচণ্ড সংকট দেখা দিতো। টিকিট পাওয়া মুস্কিল হয়ে দাঁড়াতো।টিকিটের হাহাকারের সুযোগ নিয়ে বিমান সংস্থাগুলি যত বেশি পারতো টিকিটের মূল্য নেওয়ার প্রতিযোগিতা চালিয়ে যেতো।আকাশছোঁয়া টিকিটের মূল্য তথা ভাড়া নিত।গত বছরও পুজোয় এই রুটে যাতায়াতে পুজোর এই সময়ে বিমানে প্রচণ্ড যাত্রীভিড় ছিল।টিকিটের মূল্যও ছিল যাত্রীর নাগালের বাইরে আকাশছোঁয়া।তবে শুধু ব্যতিক্রম এ বছর পুজোয়।বিমান সংস্থা, বিমানবন্দর ও ট্র্যাভেল এজেন্সিতে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, পুজোয় বিমানে কোনও যাত্রীভিড় নেই।বুধবার ষষ্ঠী পুজো।তার পরদিন পুজো শুরু সপ্তমী পুজো।তারপর অষ্টমী,নবমী পুজো। বিস্ময়ের ব্যাপার হলো পুজোর এই দিনগুলোতে কলকাতায় যেতে ও কলকাতা থেকে আসতে বিমানে কোনও যাত্রীভিড় না থাকায় টিকিট পড়ে রয়েছে। এয়ার ইন্ডিয়া, ইন্ডিগো, এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস- এই তিন সংস্থার বিমান এই রুটে চালু রয়েছে।সব মিলে প্রতিদিন আটটি বিমান কলকাতা থেকে আসে আবার সেই আটটি বিমানই কলকাতায় ফিরে যায়।তার মধ্যে ১৮০ আসনের এয়ারবাস রয়েছে ৫টি,১৭০ আসনের একটি বোয়িং,১৭৬ আসনের একটি এয়ারবাসও ৭৮ আসনের একটি এটিআর বিমান রয়েছে।কোনও বিমানেই যাত্রীভিড় নেই। টিকিট সংকট নেই।চাইলেই টিকিট পাওয়া যাচ্ছে।বিমান সংস্থা ও এজেন্সি সূত্রের দাবি,পুজোয় ভ্রমণে বহি:রাজ্যে যেতে মানুষের মধ্যে আগের মতো তেমন উৎসাহ নেই।আবার বহিঃরাজ্য থেকেও ত্রিপুরায় পুজোয় ভ্রমণে আসার জন্য পর্যটকের তেমন সাড়া না থাকায় এবার পুজোর দিনগুলিতে বিমানে যাত্রীভিড় নেই।কিন্তু বিমানে যাত্রীভিড় না থাকলে কি হবে, বিমান সংস্থাগুলি পুজোয় এবারও উচ্চ ভাড়া নেওয়ায় সেই ট্র্যাডিশন বজায় রেখেছে।পুজোয় বিমানে যাত্রীর বুকিং কম থাকায় সব বিমানেই টিকিট চাইলেই মিলছে।কলকাতা থেকে আসতে ষষ্ঠী, সপ্তমী, অষ্টমী পুজোর দিন ভাড়া অনেকটা। বেশি। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কলকাতা থেকে আসতে এই দিনগুলির জন্য যারা টিকিট নিয়েছেন মূল্য পড়েছে আট হাজার টাকার মতো।বিমানে যাত্রী না থাকা সত্ত্বেও কলকাতা-আগরতলার মতো স্বল্প দূরত্বের রুটেও স্বল্প সময়ের জার্নিতে এই ভাড়া অস্বাভাবিক চড়া দাঁড় করিয়ে রেখেছে বিমান সংস্থাগুলি। কারণ বাঙালির বড় উৎসব দুর্গাপুজো বলে কথা।আগের ট্র্যাডিশন অনুযায়ী বিমান টিকিটের এই দুর্মূল্য নিচ্ছে বিমান সংস্থাগুলি বলেও যাত্রীর অভিযোগ। আগরতলা থেকে কলকাতায় পুজোর এই দিনগুলিতে বিমানে যাত্রীভিড় আরও কম। তা সত্ত্বেও পাঁচ হাজার টাকার নিচে কোনও টিকিট মিলছে না। বিমান সংস্থাগুলি রাজ্যের মানুষের নাগালের বাইরে টিকিটের মূল্য নিলেও রাজ্যের ডবল ইঞ্জিন সরকার নি বরাবরের মতোই নির্বিকার। ঠুটোজগন্নাথ বলে অভিযোগ।
কদমতলার ঘটনায় শিহরিত গোটা ত্রিপুরা।রাজ্যে এই ধরনের ক ঘটনা প্রথম ঘটিতে দেখা গেল।এই ঘটনাটি আমাদের…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরা, উড়িষ্যার পর এবার হরিয়ানা। যাবতীয় সংস্হার বুথ ফেরত সমীক্ষাকে ভুল প্রমানিত করে…
বাংলাদেশের বর্তমান অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মহম্মদ ইউনুসের উপর সে দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর যত…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ভিশন ডকুমেন্টের প্রতিশ্রুতি ও ঘোষণা থাকা সত্ত্বেও বিজেপি ক্ষমতায় আসার সাত বছর হয়ে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-অনেক চিন্তা করার পর আমি সিদ্ধান্ত নিলাম যে আমি জিমনাস্টিকস থেকে অবসর নেব।তবে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-তেলেঙ্গানার রাজ্যপাল হিসাবে দায়িত্ব নিয়েছেন মাস দুয়েক হয়েছে। তবু প্রতি মুহূর্তে তার মন…