অনলাইন প্রতিনিধি :-পাঁচ রাজ্যের ফলাফল ঘোষণার পর এবার ঘুরে দাঁড়ানোর প্রাণপণ চেষ্টা কংগ্রেসের। দেরি না করে ইতিমধ্যেই আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে ময়দানেও নামলো প্ৰদেশ কংগ্রেস। জেলা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ব্লক কংগ্রেসের পক্ষ থেকেও শুক্রবার হতে শুরু হলো মাসব্যাপী কর্মসূচি।প্রচারপত্র বিলির মাধ্যমে মানুষের আভ্যন্তরীণ বিভিন্ন সমস্যাগুলিকে এখন থেকে ‘প্রতি ঘরে কংগ্রেস’ কর্মসূচির মধ্য দিয়ে তুলে ধরবে।
প্রথমদিনে নিজ নিজ বিধানসভা এলাকাগুলিতে এই প্রচার কর্মসূচি চালালেন পিসিসি সভাপতি আশিস কুমার সাহা থেকে শুরু করে বিধায়ক সুদীপ রায় বর্মন এবং অন্যরা।৮ বড়দোয়ালীর নিজ বিধানসভা কেন্দ্র এলাকায় এদিন সকালেই প্রচারপত্র হাতে মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে হাজির হন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি আশিস কুমার সাহা।দলীয়ভাবে বিগত ছ’বছরেও বেশি সময় ধরে মানুষ যে সব সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন মূলত সে সব সমস্যাগুলিকেই নানাদিক থেকে মোট ১৭টি বিন্দুতে ভাগ করে তুলে ধরা হয়েছে তাদের কাছে।পিসিসি সভাপতি বলেন, বর্তমান সময়ে বিকশিত সংকল্প ভারতের কথা বলে নানা দিক থেকেই বঞ্চিত করা হচ্ছে সাধারণ জনগণকে।কর্মসংস্থান হারিয়ে মানুষ এখন হতাশায় ভুগছেন।রাজ্য ছেড়ে বহি:রাজ্যে এমনকী বিদেশের মাটিতে পা বাড়াচ্ছে বেকার যুবকেরা।পাঁচ রাজ্য ভোট নিয়ে তিনি বলেন,ইন্ডিয়া জোটের বিন্দুমাত্র প্রভাব নেই পাঁচ রাজ্যে।কাজেই একে লোকসভা ভোটের সাথে মেলানো একেবারেই অযৌক্তিক।রাজ্যের বর্তমান অবস্থার কথা বলতে গিয়ে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি বলেন, অভাবের তাড়নায় মানুষ এখন সন্তান বিক্রি করতে পর্যন্ত পিছু পা হচ্ছে না।তিনি বলেন,আত্মহত্যা থেকে শুরু করে প্রতিদিনই এখন বাড়ছে অপরিচিত মৃতদেহ উদ্ধারের মতো ঘটনা। আরও বলেন,আকাশছোঁয়া দ্রব্যমূল্য এখন রাজ্যবাসীর কাছে প্রধান এবং মূল সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।এছাড়াও লাখো সরকারী কর্মচারীকে ডিএ বঞ্চনা,পুরনো পেনশন স্কিম থেকে শুরু করে অনিয়মিত কর্মচারীদের নিয়মিতকরণ না করার মতো বিষয়গুলি এখন মুখে মুখেই ঘুরছে।অথচ ক্ষমতায় আসার আগে এসব প্রতিশ্রুতিই সর্বাগ্রে দিয়েছিলো শাসক বিজেপি।পিসিসি সভাপতি শ্রী সাহা বলেন,শিক্ষা থেকে শুরু করে স্বাস্থ্য, কোনও ক্ষেত্রেই সফলতার নজির তৈরি করতে পারছে না সরকার।প্রতিদিনই গ্রাম-পাহাড়ে এসমস্ত দপ্তরের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলে রাস্তায় নামছে মানুষ। পানীয় জলের দাবিতে গ্রামবাসীদের পথে নেমে আন্দোলনের ছবি এখন নিত্য নৈমত্তিক হয়ে দাঁড়িয়েছে। আরও বলেন,নেশামুক্ত রাজ্যের কথা বলে এখন নেশার স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে ত্রিপুরা রাজ্য।পিসিসি সভাপতি বলেন,আগামী এক মাসব্যাপী আমরা এসব নানাদিকগুলিকে সামনে এনে মানুষের দ্বারে দ্বারে প্রচার চালাবো।
৬আগরতলা বিধানসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন এলাকায়ও এদিন একই ধরনের প্রচারাভিযানে নামতে দেখা গিয়েছে বিধায়ক সুদীপ রায় বর্মণকে।
নিগো বাণিজ্যের রমরমা চালানোর জন্যই কি ১৮ সালে রাজ্যের মানুষ বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো?রাজ্যের আকাশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-এয়ারইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের কর্মীর চরম গাফিলতি ও উদাসীনতার কারণে রীতা বণিক (৫৯) বিমান যাত্রীর…
হরিয়ানা কি বিজেপির হাত থেকে ফসকে যাচ্ছে?শাসক বিজেপির হাবভাব দেখে তেমনটাই অনুমান করছে রাজনৈতিক মহল।প্রধানমন্ত্রী…
অনলাইন প্রতিনিধি:-মুখ্যমন্ত্রীডা. মানিক সাহার নির্বাচনি এলাকার আপনজন ক্লাবের চাঁদার নামে বড় অঙ্কের তোলাবাজির অভিযোগের রেশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ইচ্ছে ছিলো অনেক আগে থেকেই। অবশেষে নিজের ইচ্ছেকেই বাস্তবে পরিনত করলো ঝুমা দেবনাথ।…
রাজ্যে কি সত্যিই আইনের শাসন রয়েছে?সাধারণ মানুষ কিন্তু প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে।সরকার বলছে রাজ্যে সুশাসন…