২০২৩ শিক্ষাবর্ষে রাজ্যের ২৫ টি সাধারণ ডিগ্রি কলেজে ভর্তির জন্য আবেদন (ফর্ম) জমা পড়েছে মোট ৪৯,৬৬২টি।আর ২৫ টি ডিগ্রি কলেজে এবার মোট আসন সংখ্যা হচ্ছে ২৮,৩৪২ টি। মঙ্গলবার মহাকরণে রাজ্য উচ্চশিক্ষা দপ্তরের পক্ষ থেকে এক সাংবাদিক, সম্মেলনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। তবে কলেজের আসন সংখ্যার সাথে আবেদনের বিস্তর ফারাকের কারণ হচ্ছে, একজন ছাত্র বা ছাত্রী একসাথে দুইটি এবং তিনটি কলেজে আবেদন করেছে। অর্থাৎ ফর্ম জমা দিয়েছে।যে কারণে ভর্তির আবেদনের সংখ্যা প্রায় অর্ধলক্ষা।এবছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করেছে মোট ২৭,৮৪৭ জন ছাত্র-ছাত্রী।এছাড়াও সিবিএসই বোর্ড এবং অন্যান্য বোর্ডের কিছু ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে।গত বছর কলেজগুলিতে ভর্তি হয়েছিল মোট ২৬,৫৩৩ জন ছাত্র-ছাত্রী। পরবর্তী সময় বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রেশনের পর সংখ্যাটা দাঁড়িয়েছিল ২৫,০১৫ জনে। এবছর কলেজগুলিতে মোট আসন রয়েছে ২৮,৩৪২ টি। ফলে সব ছাত্রছাত্রীই কলেজে ভর্তি হতে পারবে। এই নিয়ে চিন্তার কোনও কারণ নেই। হয়তো পছন্দ অনুযায়ী কলেজ পাওয়া যাবে না। তবে কলেজের বাইরে কেউ থাকবে না। ভর্তি করা হবে মেধা তালিকার ভিত্তিতে। মঙ্গলবার সাংবাদিক সম্মেলনে এই কথাগুলি বলেছেন, উচ্চশিক্ষা অধিকর্তা এনসি শর্মা।তিনি আরও বলেন, এবছর সব থেকে বেশি ফর্ম জমা পড়েছে রাজধানীর চারটি কলেজে। সেগুলি হলো মহারাজা বীর বিক্রম কলেজ, বীর বিক্রম মেমোরিয়াল কলেজ, রামঠাকুর কলেজ এবং মহিলা মহাবিদ্যালয়। সব থেকে কম ফর্ম জমা পড়েছে তিনটি কলেজে। সেগুলি হলো গভঃ ডিগ্রি কলেজ পানিসাগর, গভঃ ডিগ্রি কলেজ ওল্ড আগরতলা এবং ঋষি অরবিন্দ ইংরেজি মাধ্যম কলেজ। মেধা অনুযায়ী ভর্তির জন্য ছাত্র ছাত্রীদের প্রথম তালিকা প্রকাশিত হবে আগামী ৩০ জুন বিকাল তিনটায়।প্রথম রাউণ্ড ভর্তি শুরু হবে ১ জুলাই থেকে চলবে ৪ জুলাই পর্যন্ত। এরপর পরবর্তী তালিকা প্রকাশিত হবে। এই ভাবে ভর্তি চলবে ১৭ জুলাই পর্যন্ত। ১৯ জুলাই থেকে ২১ জুলাই পর্যন্ত চলবে স্পট অ্যাডমিশন। চলতি শিক্ষাবর্ষ থেকেই কলেজগুলিতে চালু হচ্ছে নয়া শিক্ষানীতি। নয়া শিক্ষানীতি অনুযায়ী এবার থেকে কলেজে পাস-অনার্স বলতে আর কিছু থাকছে না। চার বছরের কোর্স। একবছর পড়াশোনা করে কেউ ছেড়ে দিলে সেই ছাত্র বা ছাত্রীকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে। এই সার্টিফিকেট নিয়ে পরবর্তী যে কোনও সময় ওই ছাত্র-ছাত্রী ইচ্ছে করলে আবার কলেজে ভর্তি হতে পারবে দ্বিতীয় বছরে। দুই বছর পর ছেড়ে দিলে ডিপ্লোমা সার্টিফিকেট দেওয়া হবে। তৃতীয় বছরে দেওয়া হবে ডিগ্রি, চতুর্থ বছর পূর্ণ করার পর সংশ্লিষ্ট বিষয়ে অনার্স প্রদান করা হবে। তবে সব ছাপিয়ে এবার আলোচনায় উঠে এসেছে ফর্ম বিলিতে অর্থ আদায়ের বিষয়টি। এবছর কলেজগুলি প্রতিটি ফর্ম পিছু ছাত্র-ছাত্রীদের কাছ থেকে ত্রিশ টাকা করে আদায় করেছে। সব মিলিয়ে টাকার অঙ্কটা কিন্তু পনের লাখের উপরে। প্রশ্ন হচ্ছে এই অর্থ কি কলেজগুলির ফাণ্ডে গেছে? নাকি অন্য কোথাও? তা অবশ্য জানা যায়নি।
২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের প্রথম সাত মাসে প্রত্যক্ষ বিদেশি পুঁজি (ফরেন ডাইরেক্ট ইনথবর্ষের প্রথ বা এফডিআই) যা…
অনলাইন প্রতিনিধি :-দীর্ঘদিন ধরে টি,এস,এফ দাবি করে আসছে রোমান লিপি কে স্বীকৃতি দেওয়ার।বর্তমানে যে প্রশ্নপত্র…
অনলাইন প্রতিনিধি :-কেন্দ্রীয়শিক্ষা মন্ত্রকের সর্বশেষ রিপোর্ট এও ফুটে উঠলো ত্রিপুরার স্কুল শিক্ষা ব্যবস্থার বে-আব্রু চেহারা।…
অনলাইন প্রতিনিধি :-প্রধানমন্ত্রীনরেন্দ্র মোদি সবকা সাথ সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস, সবকা প্রয়াসের স্লোগান দিয়েছেন। আর…
প্রতিবেশী বাংলাদেশে গত ছয়মাস ধরে চলতে থাকা অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে একেবারে নিঃশব্দে এগিয়ে…
অনলাইন প্রতিনিধি:-প্রতিশ্রুতি দিয়ে রক্ষা করছে না সরকার। জেআরবিটির মাধ্যমে গ্রুপ ডি পদে নিয়োগ নিয়ে টালবাহানা…