অনলাইন প্রতিনিধি :- রাজ্যের বিরোধী ভোট এক করতে প্রাথমিকভাবে সম্মত হলো সবকটি বিরুদ্ধে দল।তবে উপভোটে সব বিরোধী দল একসাথে বিজেপির বিরুদ্ধে প্রচারে যাবে কি না?এ সিদ্ধান্ত আজও হয়নি। ফলে ধোঁয়াশাই থেকে গিয়েছে। মঙ্গলবার বিধানসভার সিপিএম বিধায়ক জিতেন চৌধুরীর কক্ষে রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা অনিমেষ দেববর্মা, প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি আশিস কুমার সাহার উপস্থিতিতে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।তবে এটা ঠিক সদ্য সমাপ্ত ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচনের মতো বিরোধীদলের ভোট ভাগাভাগির সুফল শাসনদল বিজেপিকে দিতে চাইছেন না সিপিএম, কংগ্রেস ও তিপ্রামথা।এই কারনেই একের পর এক বৈঠকে মিলিত হচ্ছেন সিপিএম, কংগ্রেস ও তিপ্রা মথার রাজ্য নেতৃত্বে। কিন্তু অবাক করার বিষয় হলো ধনপুর এবং বক্সনগর বিধানসভা কেন্দ্রে সিপিএম প্রার্থীর সমর্থনে তিপ্রা মথা ও কংগ্রেস দল সরাসরি প্রচারে যাচ্ছে কি না? মঙ্গলবারের বৈঠকেও তার চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। যদিও সিপিএম রাজ্য সম্পাদক জিতেন চৌধুরী কয়েকবার তিপ্রা মথা ও কংগ্রেস রাজ্য নেতৃত্বকে বিজেপির বিরুদ্ধে সিপিএমের সমর্থনে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।তবে কংগ্রেস সভাপতি আশিস কুমার সাহার বক্তব্য বিরোধী’ ভোট ভাগাভাগি আটকানো আমাদের মূল লক্ষ্য। অন্যদিকে আবার কংগ্রেস বিধায়ক সুদীপ রায় বর্মণ মাত্র দুদিন আগে সাংবাদিকদের জানান, সিপিএম বন্ধুরা আমাদের কাছে কোন সাহায্য চাননি । এদিকে বৈঠক প্রসঙ্গে রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা অনিমেষ দেববর্মা জানান, সব বিরোধীদলকে একসাথে আনার চেষ্টা হচ্ছে। যাতে বিরোধী দলের ভোট ভাগাভাগি রোখা যায়। কারণ তিপ্রা মথা দলের সম্পর্কে প্রচার হলো সদ্য সমাপ্ত বিধানসভা নির্বাচনে নাকি তিপ্ৰা মথার কারণে বিজেপি পুনরায় ক্ষমতা এসেছে।এই ধারনা এখন রাজ্যবাসীর কাছে ভূল প্রমাণিত হবে।তবে একটা বিষয় পরিষ্কার তিপ্রা মথা রাজ্যের প্রধান বিরোধীদল।তাই শাসকদল বিজেপির সাথে তিপ্ৰা মথা যাচ্ছে না।তবে উপভোটে তিপ্ৰা মথা কি করবে এই সিদ্ধান্ত এখন পর্যন্ত হয়নি। সিপিএম আমাদের কাছে সাহায্যের আবেদন করেছেন। তাই তিপ্রা মথার রাজ্য নেতৃত্বে আবারও বৈঠক বসবেন। এরপর বৈঠকের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হবে তিপ্রা মথা ধনপুর ও বক্সনগর কেন্দ্রের উপভোটে সিপিএমের সমর্থনে যাচ্ছে কিনা। তবে তার আগে তিপ্ৰা মথা কোনও সিদ্ধান্ত নিচ্ছে না। এদিনের বৈঠকে মানিক দে, নারায়ণ কর, বিজয় রাঙ্খল, জগদীশ দেববর্মা, আশিস কুমার সাহা, জিতেন চৌধুরী, বৃষকেতু দেববর্মা, রতন ভৌমিক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
নিগো বাণিজ্যের রমরমা চালানোর জন্যই কি ১৮ সালে রাজ্যের মানুষ বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো?রাজ্যের আকাশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-এয়ারইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের কর্মীর চরম গাফিলতি ও উদাসীনতার কারণে রীতা বণিক (৫৯) বিমান যাত্রীর…
হরিয়ানা কি বিজেপির হাত থেকে ফসকে যাচ্ছে?শাসক বিজেপির হাবভাব দেখে তেমনটাই অনুমান করছে রাজনৈতিক মহল।প্রধানমন্ত্রী…
অনলাইন প্রতিনিধি:-মুখ্যমন্ত্রীডা. মানিক সাহার নির্বাচনি এলাকার আপনজন ক্লাবের চাঁদার নামে বড় অঙ্কের তোলাবাজির অভিযোগের রেশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ইচ্ছে ছিলো অনেক আগে থেকেই। অবশেষে নিজের ইচ্ছেকেই বাস্তবে পরিনত করলো ঝুমা দেবনাথ।…
রাজ্যে কি সত্যিই আইনের শাসন রয়েছে?সাধারণ মানুষ কিন্তু প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে।সরকার বলছে রাজ্যে সুশাসন…