অনলাইন প্রতিনিধি :-প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও বর্ষার মরশুমে আলু, পেঁয়াজ সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র মজুত ও মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে মঙ্গলবার সদর মহকুমাশাসক অফিসে মহারাজগঞ্জ বাজার সহ আগরতলার বিভিন্ন বাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের নিয়ে এক বৈঠক হয়েছে।বৈঠকে পৌরোহিত্য করেন সদর মহকুমাশাসক মানিকলাল দাস।অন্যান্য আধিকারিকদের মধ্যে রাজ্য সরকারের অতিরিক্ত সচিব তথা খাদ্য দপ্তরের অধিকর্তা নির্মল অধিকারীও উপস্থিত ছিলেন।বৈঠকে বাজারে বর্তমানে আলু, পেঁয়াজ সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মজুত, পাইকারি ও খুচরো মূল্য কত তা তুলে ধরা হয়।আলু, পেঁয়াজের পাইকারি মূল্য ও খুচরো মূল্য যাতে কোনওভাবেই বৃদ্ধি না করা হয় সে জন্য ব্যবসায়ীদের সতর্ক করে দেওয়া – হয়েছে। চাল, ডাল, ভোজ্য তেল, চিনি – সহ অন্যান্য জিনিসপত্র বিক্রিতে কোনওভাবে অতিরিক্ত মূল্য না নেওয়ার জন্য ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদের স্পষ্টত্ব জানিয়ে দেন খাদ্য অধিকর্তা ও সদর মহকুমাশাসক।অবৈধ উপায়ে ব্যবসা করলে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানিয়ে দেওয়া হয়।পাইকারি ব্যবসায়ীরা যখন আলু, পেঁয়াজ বা অন্যান্য সামগ্রী খুচরো ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করবেন তখন সঙ্গে সঙ্গে পাকা ক্যাশমেমো দিতে হবে।পাইকারি ব্যবসায়ীরা পাকা ক্যাশমেমো ছাড়া কোনওভাবেই জিনিসপত্র বিক্রি করতে পারবেন না বলে বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়।মূল্য তালিকা পাইকারি ও খুচরো ব্যবসায়ী সঠিকভাবে দোকানের সামনে টাঙিয়ে রাখতে হবে। ব্যবসায়ীরা এসব সিদ্ধান্ত না মানলে কড়া ও উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়ে দেওয়া হয় বৈঠকে। সদর খাদ্য দপ্তরের কন্ট্রোলার প্রদীপ কুমার ভৌমিকও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। সংশ্লিষ্ট সরকারী দপ্তরের অফিসাররাও উপস্থিত ছিলেন।এদিকে, ক্রেতাসাধারণের অভিযোগ, ব্যবসায়ীদের নিয়ে ইতিপূর্বে অনেক বৈঠক করা হয়েছিল সরকারীভাবে।কিন্তু ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা আলু, পেঁয়াজ সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্যবৃদ্ধি করা হবে না বলে বৈঠকে জানিয়ে এলেও বাস্তবে তা পালন করা হয় না।বিভিন্ন অজুহাত তুলে ব্যবসায়ীরা আলু, পেঁয়াজ সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের লাগামছাড়া মূল্যবৃদ্ধি করেই চলেছে বলে ক্ষুব্ধ ক্রেতাসাধারণের অভিযোগ।আর তার মাশুল দিচ্ছেন বাজারে গিয়ে ক্রেতাসাধারণ। আলু, পেঁয়াজ সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের মূল্য হু হু করে বল্লাহীনভাবে বেড়েই চলেছে। তাতে বাজারে গিয়ে জিনিসপত্র ক্রয় করতে গরিব, নিম্ন আয়ী, সাধারণ উপার্জনশীল মানুষ পড়ছেন গভীর বিপাকে।নাভিশ্বাস উঠছে।অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ও কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রশাসন ও খাদ্য দপ্তর যদি সেভাবে আইন তৈরি না করে তাহলে কি করে জিনিসপত্রের অতিরিক্ত মূল্য নেওয়া বন্ধ করা হবে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। দাবি উঠেছে, অসাধু ও কালোবাজারি ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সঠিক ব্যবস্থা নিতে প্রশাসন ও খাদ্য দপ্তর শীঘ্রই যাতে উপযুক্ত আইন প্রয়োগ করে। তা না হলে এ ধরনের বৈঠকের বাস্তবতা বাজারে প্রতিফলিত হবে না বলে ক্রেতাসাধারণ মনে করছেন।বাজার অভিযানে এনফোর্সমেন্ট টিমেরও শক্ত আইন ছাড়া অবৈধ ব্যবসায়ী ও কালোবাজারিদের বিরুদ্ধে সঠিক ব্যবস্থা নিতে পারবে না বলেই মনে করছে বিভিন্ন মহল।
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…
২২জানুয়ারী,২০২৪।এক বছরের ব্যবুধানে ২০২৫ সালের ১৩ জানুয়ারি।গত বছরের মেগা ইভেন্টের আসর বসেছিল অযোধ্যায়। এবার মেগা…