অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৩-২৪ অর্থ বছর পর্যন্ত রাজ্য সরকারের মোট ঋণের পরিমাণ গিয়ে দাঁড়িয়েছে ২১.৮৭৮ কোটি ২৬ লক্ষ টাকা।এই সময়ের মধ্যে গৃহীত ঋণের সুদ ও আসল সহ পরিশোধ করা হয়েছে ১৩,১০০ কোটি ৭৩ লক্ষ টাকা।গত ২৮ মার্চ বিধানসভায় এই তথ্য দিয়েছেন রাজ্যের অর্থমন্ত্রী প্রণজিৎ সিংহ রায়। এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, বিগত বামফ্রন্ট সরকার তাদের বিদায় কালে অথাৎ ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে ১২,৯০৩ কোটি টাকার বকেয়া ঋণের বোঝা রেখে যায় বর্তমান বিজেপি জোট সরকারের উপর।গত ছয় বছরে বর্তমান সরকার আর্থিক শৃঙ্খলা বজায় রেখে বিগত বামফ্রন্ট সরকারের রেখে যাওয়া বকেয়া ঋণ পুরোটা পরিশোধ করেও, আরও ১৯৭কোটি ৭৩ লক্ষ টাকা ঋণ (সুদ-আসল) পরিশোধ করেছে।
অর্থমন্ত্রী জানান, ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের বকেয়া ঋণ (আসল) পরিশোধ করা হয়েছে ৪৯৮ কোটি টাকা।২০১৯-২০ অর্থ বছরে ৮৮৯ কোটি ২০২০-২১ অর্থ বছরে ৭৪১ কোটি টাকা, ২০২১-২২ অর্থ বছরে ৬৫৬ কোটি টাকা, ২০২২-২৩ অর্থ বছরে ৯৯২ কোটি টাকা, এবং ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে ৯০৪ কোটি টাকা।২০১৮-১৯ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থ বছর পর্যন্ত ৪৬৮০ কোটি টাকা ঋণ (আসল)পরিশোধ করা হয়েছে। একই সময়ে বকেয়া ঋণের সুদ বাবদ পরিশোধ করা হয়েছে ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে ৮৮৬ কোটি ৮৯ লক্ষ টাকা, ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে ১০১৮ কোটি ৯৫ লক্ষ টাকা, ২০১৯-২০ অর্থ বছরে ১১২৪ কোটি ৯৮ লক্ষ টাকা, ২০২০-২১ অর্থ বছরে ১২৮৪ কোটি ৮১ লক্ষ টাকা, ২০২১-২২ অর্থ বছরে ১৩৯৮ কোটি ১৬ লক্ষ টাকা, ২০২২-২৩ অর্থ বছরে ১৩৭৩ কোটি ৫২ লক্ষ টাকা এবং ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে ১৩৩৩ কোটি ৪২ লক্ষ টাকা। সব মিলিয়ে ২০১৭-১৮ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত সুদ বাবদ ৮৪২০ কোটি ৯৯২ কোটি টাকা, এবং ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে ৯০৪ কোটি টাকা।২০১৮-১৯ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থ বছর পর্যন্ত ৪৬৮০ কোটি টাকা ঋণ (আসল) পরিশোধ করা হয়েছে। একই সময়ে বকেয়া ঋণের সুদ বাবদ পরিশোধ করা হয়েছে ২০১৭-১৮ অর্থ বছরে ৮৮৬ কোটি ৮৯ লক্ষ টাকা, ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে ১০১৮ কোটি ৯৫ লক্ষ টাকা, ২০১৯-২০ অর্থ বছরে ১১২৪ কোটি ৯৮ লক্ষ টাকা, ২০২০-২১ অর্থ বছরে ১২৮৪ কোটি ৮১ লক্ষ টাকা, ২০২১-২২ অর্থ বছরে ১৩৯৮ কোটি ১৬ লক্ষ টাকা, ২০২২-২৩ অর্থ বছরে ১৩৭৩ কোটি ৫২ লক্ষ টাকা এবং ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে ১৩৩৩ কোটি ৪২ লক্ষ টাকা। সব মিলিয়ে ২০১৭-১৮ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত সুদ বাবদ ৮৪২০ কোটি ৭৩ লক্ষ টাকা,পরিশোধ করা হয়েছে। ২০১৭-১৮ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থ বছর পর্যন্ত সুদ বাবদ ৮৪২০ কোটি ৭৩ লক্ষ টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। ২০১৭ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থ বছর পর্যন্ত সুদ ও আসল বাবদ মোট ১৩,১০০ কোটি ৭৩ লক্ষ টাকা পরিশোধ করেছে।
অর্থমন্ত্রী আরও জানান, ২০১৮ সালে রাজ্যে বিজেপি জোট সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর নতুনভাবে যে ঋণ নিয়েছে, তার পরিমাণ ১১,১৩৯ কোটি টাকা।এর মধ্যে ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে ঋণ নেওয়া হয়েছে ১৭০৮ কোটি টাকা। ২০১৯-২০ অর্থ বছরে ৩২৫৮ কোটি টাকা, ২০২০-২১ অর্থ বছরে ২৮৪৮ কোটি টাকা, ২০২১-২২ অর্থ বছরে ১০৪৭ কোটি টাকা, ২০২২-২৩ অর্থ বছরে ৮৭৭ কোটি টাকা এবং ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে ঋণ নেওয়া হয়েছে ১৪০১ কোটি টাকা। অর্থমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন যে, বর্তমান সরকার গত দুই অর্থ বছরে ( ২০২২-২৩ এবং ২০২৩-২৪) কোনও খোলা বাজার থেকে ঋণ নেয়নি। যে কারণে ১৬ তম অর্থ কমিশন ও রাজ্য সরকারের অর্থ ব্যবস্থা নিয়ে প্রশংসা করেছেন বলে বিধানসভায় জানান অর্থমন্ত্রী। ফলে বর্তমান সরকার দেনার দায়ে জর্জরিত বলে বিভিন্ন সময় এবং বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে, প্রকৃত পক্ষে তেমনটা নয়। অর্থমন্ত্রী বলেন, পূর্বতন বামফ্রন্ট সরকার যে পরিমাণ বকেয়া ঋণের বোঝা রেখে গিয়েছিলেন, সেটা কিন্তু নেহাৎ কম নয়। মাত্র ছয় বছরের রাজ্যের সমস্ত উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বজায় রেখে ওই বিশাল পরিমাণ বকেয়া ঋণ পরিশোধ করা কম কথা নয়। বিষয়টি রীতিমতো চ্যালেঞ্জের। ভুলে গেলে চলবে না, এই ছয় বছরে আমরা কোভিড মহামারি কাটিয়েছি।এছাড়াও এই সময়ের মধ্যে ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতে হয়েছে রাজ্যকে।এইসব বিপর্যয় মোকাবিলা করে এবং আর্থিক শৃঙ্খলা বজায় রেখে রাজ্য এগিয়ে যাচ্ছে বলে দাবি করেন অর্থমন্ত্রী প্রণজিৎ সিংহ রায়।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমান যুগে হৃদরোগ জনিত সমস্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।এর মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক ও জীবনঘাতী…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমানে রাজ্যেনয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশন রয়েছে।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই নয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশনকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৮ সালে বিধানসভা নির্বাচনেও আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারলেই, আমাদের…
অনলাইন প্রতিনিধি:-তপন স্মৃতি নকআউট ক্রিকেটের দ্বিতীয় দল হিসাবে সেমিফাইনালে হার্ভেকে নকআউট করে তপনের সেমিতে সংহতি!!খেলার…
নজিরবিহীন গরমের মুখোমুখি রাজ্য। মার্চ মাসের শেষ দিকে গরমের এই প্রকোপ এককথায় নজিরবিহীন।এজন্য আবহাওয়া দপ্তরকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-"ঈদুল ফিতর" যার অর্থ হলউপবাস ভাঙার আনন্দ। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুটো ধর্মীয় উৎসবের…