বাগমা বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রামপদ জমাতিয়ার সমর্থনে আজ কিল্লার নোয়াবাড়ি মাঠে বিজয় সংকল্প সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিজেপির তারকা প্রচারক তথা চিত্র তারকা হেমা মালিনী। তাকে প্রথমে জনজাতিদের ঐতিহ্য পাছড়া পরিয়ে সম্বোধন করানো হয়। প্রধান বক্তার ভাষণে তিনি বলেন, এক ত্রিপুরা শ্রেষ্ঠ ত্রিপুরা গড়তে প্রধানমন্ত্রীর অবদান অনস্বীকার্য। তিনি বলেন, দেশের প্রধানমন্ত্রী করোনাকালে রাজ্যের জনগণের পাশে ছিলেন। বিনামূল্যে চাল, কৃষক সম্মাননিধি, পিএম উজ্জ্বলা যোজনা, জল জীবন মিশন প্রকল্পে বাড়ি বাড়ি জল, আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পে সবার জন্য স্বাস্থ্য কার্ড সবই সম্ভব। মহিলাদের সশক্তিকরণের উদ্যোগ প্রধানমন্ত্রী করেছেন। বিজেপি দলের কোনও বিকল্প নেই। এ জন্য রাজ্যের জনগণের কাছে তিনি আবেদন রাখেন রাজ্যে ডবল ইঞ্জিনের সরকার দরকার। এর বেশ কিছু দৃষ্টান্ত তিনি তুলে ধরেন। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন প্রার্থী রামপদ জমাতিয়া, বাধারঘাটের বিধায়িকা মিমি মজুমদার সহ বিজেপি দলের কার্যকর্তারা। সংবাদ প্রতিনিধি, ঋষ্যমুখের সংযোজন : রাজ্যের ডবল ইঞ্জিনের সরকার চলছে। ডবল ইঞ্জিন সরকার আছে বলে রাজ্যের উন্নয়ন চলছে। এই সরকারকে পুনরায় আনতে হবে। তাতে দেশের ও রাজ্যের মঙ্গল হবে ঋষ্যমুখ বিধানসভার দক্ষিন সোনাইছড়ি স্কুল মাঠে নির্বাচনি সমাবেশে এমনই অভিমত ব্যক্ত করেন অভিনেত্রী তথা সাংসদ হেমা মালিনী। নির্বাচনের দোরগোড়ায় ঋষ্যমুখ বিধানসভার রাজনৈতিক প্রচার তুঙ্গে উঠেছে। এরই অঙ্গ হিসেবে শুক্রবার দুপুরে ঋষ্যমুখ বিধানসভার শাসক দলের প্রার্থী দ্বীপায়ন চৌধুরীর সমর্থনে দক্ষিণ সোনাইছড়ি স্কুল মাঠে এক নির্বাচনি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী তথা সাংসদ হেমামালিনী। এছাড়া ছিলেন প্রাক্তন বিধায়িকা মিমি মজুমদার সহ আরও অনেকে। অভিনেত্রী হেমা মালিনীকে দেখার জন্য এলাকার জনগণের উৎসাহ দেখা গেছে। সমাবেশে সাংসদ হেমা মালিনী বলেন, রাজ্যের মানুষ খুবই ভাগ্যবান। কেননা কেন্দ্রে অভিভাবকের মতো প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রয়েছে। ডবল ইঞ্জিন সরকার চলছে। কেন্দ্র ও রাজ্যে এক সরকার আছে বলে এই রাজ্যে নানা সুযোগ সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে। বিলোনীয়া প্রতিনিধির সংযোজন : সাংসদ হেমা মালিনী বিলোনীয়া সফরে এসে বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে প্রকাশ্য জনসমাবেশে বক্তব্য রাখেন। বিলোনীয়া কালিনগর মোটরস্ট্যাণ্ডে ৩৫ বিলোনীয়া কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী গৌতম সরকারকে জয়ী করার তিনি আহ্বান জানান। ২০১৮ এর আগে এ রাজ্যে শৌচাগার থেকে শুরু করে রাস্তাঘাট, বিদ্যুৎ, পানীয় জল সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের অবস্থা ভালো ছিল। না। বিজেপি সরকার আসার পর ত্রিপুরা রাজ্যে পরিবর্তন এসেছে। রাজ্যে সড়ক ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতায় ঘরে ঘরে পানীয় জল, বিনামূল্যে মহিলাদের রান্নার গ্যাস সংযোগ, সাধারণ দরিদ্র জনগণের জন্য দালান ঘর, কৃষকদের সম্মাননিধি, আয়ুষ্মান ভারত, গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনা প্রকল্প ইত্যাদির মধ্য দিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন অংশের জনগণ উপকৃত হচ্ছেন। রাজ্যের অগ্রগতি এগিয়ে যাচ্ছে। যেখানে জনগণের আর্থ-সামাজিক অবস্থা নিঃসন্দেহে আরও এগিয়ে যাবে। রাজ্যের অগ্রগতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে আমি আশা করছি এবারও বিলোনীয়া কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী গৌতম সরকারকে ভোট দিয়ে জয়ী করবেন। জোর দিয়ে পাল্টা প্রশ্ন ছেড়ে দিয়ে বললেন জেতাবেন তো? গৌতম সরকারকে। এই আশা রেখেই আমি আজ বিদায় নিচ্ছি। প্রকাশ্য নির্বাচনি জনসমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিজেপি দক্ষিণ জেলা সাধারণ সম্পাদক বিশ্বনাথ দাস, প্রার্থী গৌতম সরকার। সভাপতিত্ব করেন বিলোনীয়া পুর পরিষদের চেয়ারম্যান নিখিল চন্দ্ৰ গোপ।
অনলাইন প্রতিনিধি :-সুর বদলে এবার শান্তির বার্তা পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী ইশাক দরের।ভারত যুদ্ধ থামালে, তারাও থেমে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজৌরিতে পাক সেনার গোলাবর্ষণে প্রাণ গেল রাজৌরির অতিরিক্ত জেলা উন্নয়ন কমিশনার রাজকুমার থাপার।…
আজকের দিনের প্রতিটি যুদ্ধ মানেই প্রথমেই স্নায়ুযুদ্ধ।স্নায়ুযুদ্ধের মাধ্যমে প্রতিপক্ষের উপর মনস্তাত্ত্বিক চাপ বাড়িয়ে তোলার মাধ্যমে…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধ পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী শুক্রবার সকাল থেকেই…
অনলাইন প্রতিনিধি :-চার দিনের মাথায় আবারও ভূমিকম্প পাকিস্তানে।শুক্রবার রাত ঠিক ১টা ৪৪ মিনিট।আগের দিনের তুলনায়…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বৃহস্পতিবারের পুনরাবৃত্তি। সন্ধ্যা আটটার পর থেকেই শুরু হয় একই কায়দায় ড্রোন মিসাইল হামলা…