দৈনিক সংবাদ অনলাইন প্রতিনিধি, বিলোনীয়া।। বিজেপির বালির প্রাসাদ ধুয়ে মুছে আরব সাগরে চলে যাবে। কেউ আটকাতে পারবেনা। বিসর্জনের সময় এসেছে। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব বলেছিলেন সিপিএমকে বঙ্গোপসাগরে ছুঁড়ে ফেলবেন । আমরা বলছি বঙ্গোপসাগরের ঢেউ উনার পায়ের কাছে এসে আশ্রে পড়েছে। যে সরকার ত্রিপুরাতে চলছে এ সরকারকে কোনভাবেই গণতান্ত্রিক সরকার বলা যায় না। ত্রিপুরা সাধারণ মানুষ যারা লড়াই সংগ্রামের মধ্য দিয়ে নিজের অধিকার রক্ষা করতে পেরেছিল এ সরকার এসে তা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা চালিয়েছে।নয়া শিক্ষানীতি দেশের শোরগোল শুরু হয়েছে।
এটা চালু হলে পকেটে পয়সা ছাড়া ছেলে মেয়েরা পড়তে পারবে না। সাধারণ পরিবারের সন্তানদের শিক্ষা ক্ষেত্রে দুর্বিষ অবস্থার সৃষ্টি হবে। সরকারি স্কুলগুলি বেসরকারি স্কুলে পরিণত হবে। ধর্মের নামে জাতের নামে রাজনীতি জনগণ হারে হারে টের পাচ্ছে। আমাদের স্লোগান বিজেপি হটাও। শিক্ষা বাঁচাও। দেশ বাঁচাও। কাজের অধিকার দাও। কথাগুলি বললেন এসএফআই সর্বভারতীয় যুগ্ম সম্পাদিকা দ্বীপ্সিতা ধর। সোমবার দুপুরে বিলোনিয়া এক নং টিলায় এস এফ আই, ডি ওয়াই এফ আই, টি ওয়াই এফ, টি এস ইউ চারটি বামপন্থী ছাত্র যুব সংগঠনের ডাকে আয়োজিত সমাবেশে বিজেপি ও বঙ্গের তৃনমূল সরকারকে তুলোধুনো করেন বঙ্গের এই লড়াকু নেত্রী।
শিক্ষা ও কাজের অধিকার নিশ্চিত করা, দ্রুত শিক্ষকের অভাব পূরণ করা, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রাম শক্তিশালী করা ইত্যাদি দাবি নিয়ে আয়োজিত সমাবেশে প্রধাম বক্তা ছিলেন দ্বীপ্সিতা ধর। বক্তব্যে তিনি রাজ্যে শিক্ষা ব্যবস্থার করুণ অবস্থার তীব্র সমালোচনা করেন। শিক্ষামন্ত্রীর ভূমিকায় তীব্র খুব প্রকাশ করেন। আজাদীকা অমৃত মহোৎসব পালন করা হচ্ছে। তাতে দেশাত্মবোধক সংগীতের মাঝে হাউ করে চিৎকার দেয়া হচ্ছে। একি অবস্থা! তিনি বলেন, আমরা যে রাজনীতি করি তা দুর্নীতির রাজনীতি নয়। লুটের রাজনীতি নয়। শোষণের রাজনীতি নয়। শোষকের বিরুদ্ধে কথা বলার রাজনীতি।
সমাবেশে ডি ওয়াই এফ আইএর রাজ্য সভাপতি পলাশ ভৌমিক বক্তব্যে বলেন, নির্বাচনে আর মাত্র অল্প সময় বাকি। গুরুত্বপূর্ণ সময় এখন। আগামী নির্বাচনে বামফ্রন্ট রাজ্যের জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার পুনরুদ্ধারে অগ্রণী ভূমিকা নিতে চলেছে। এতে আপনাদের সকলের শামিল হওয়া একান্ত প্রয়োজন। বর্তমান বিজেপি আইপিএফটি জোট সরকার বেকারদের দুর্বিষহ যন্ত্রণার মুখে ঠেলে দিয়েছে। স্কুলে স্কুলে শিক্ষকের অভাবে ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশোনা দিন দিন নিম্নমুখী । রাজ্যজুড়ে ছাত্রছাত্রীরা রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করছে। ৯৬১ টা বিদ্যালয় বন্ধ করে দিয়ে আগরতলা সহ বিভিন্ন জায়গায় অসংখ্য বারের লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছে। মদের লাইসেন্স দেয়া হচ্ছে। প্রশ্ন বেকারের কর্মসংস্থানের কি কোন গুরুত্ব নেই। রাজ্য সভাপতি সোলেমান আলী বক্তব্যে রাজ্য সরকারের তীব্র সমালোচনা করেন। সমাবেশে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এসএফআই বিলোনিয়া মহকুমা কমিটির সম্পাদক সুকান্ত মজুমদার। এদিন সমাবেশের আগে মিছিল শহর পরিক্রমা করে ১ নং টিলায় এসে শেষ হয়। সেখানেই হয় সমাবেশ।
অনলাইন প্রতিনিধি:-প্রথমদিনের মতোই উড়ান আয়োজিত ত্রিপুরা লিটারেচার ফেস্টিভ্যালের দ্বিতীয়দিনও ছিল শ্রোতা ও দর্শকে পরিপূর্ণ। সাহিত্য,…
অনলাইন প্রতিনিধি :-শনিবার আমেরিকার পেনসিলভ্যানিয়া প্রদেশের ইয়র্ক কাউন্টির ‘ইউপিএমসি মেমোরিয়াল হাসপাতাল’ নামে ওই হাসপাতালে ঢুকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-আগরতলা-গুয়াহাটি-আগরতলার মধ্যে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চলাচল এখন শুধুই সময়ের অপেক্ষা। এই মন্তব্য করেন…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২৪ ঘণ্টা ধরে তেলঙ্গানার শ্রীসৈলাম সুড়ঙ্গে আটকা পড়েছেন আট শ্রমিক। কাদাজলে ভরে গিয়েছে…
মার্কিন প্রেসিডেন্ট গণতান্ত্রিক রায়ের দুই লাইনের এক মন্তব্যে, শুরু হয়েছে।পরিস্থিতি এমন জায়গায় গিয়ে পৌঁছেছে যে,…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বিগত বামফ্রন্ট সরকারের আমল থেকেই কেন্দ্রীয় সংশোধনাগার দুর্নীতির আখড়া হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে।দুর্নীতির…