রাজ্যের বর্তমান সরকার উন্নয়নের সরকার। রাজ্যের সার্বিক উন্নয়নে সরকার কাজ করছে। আমাদের সরকারের লক্ষ্য হলো গুণমানসম্পন্ন কাজ ও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করা । আজ প্রজ্ঞা ভবনে ভার্চুয়ালি বিদ্যুৎ ও গ্রামোন্নয়ন পরিকাঠামোর উন্নয়নে কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করে উপমুখ্যমন্ত্রী যীষ্ণু দেববর্মণ এ কথা বলেন। তিনি আজ বিদ্যুৎ পরিকাঠামোর উন্নয়নে ১৩২ কেভি ধলাবিল সাবস্টেশন, স্টেট ট্রান্সমিশন ইউটিলিটি ইন ত্রিপুরা প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। তাছাড়াও গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের পরিকাঠামোর উন্নয়নে খোয়াই সার্কেল, খোয়াই ডিভিশন ও তুলাশিখর সাবডিভিশন কার্যালয়ের ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করেন।
এ সমস্ত প্রকল্প রূপায়ণে ব্যয় হয়েছে ২৫.২০ কোটি টাকা। অনুষ্ঠানে উপমুখ্যমন্ত্রী রিনোভেশন ও মর্ডানাইজেশন অব ডিস্ট্রিবিউশন সাবস্টেশন এবং পশ্চিম ও খোয়াই জেলায় ইনস্টোলেশন অব ডিস্ট্রিবিউশন লাইন ইকুইপমেন্ট ইন ত্রিপুরা (প্যাকেজ ১), ৩৩ কেভি/১১ কেভি/ এলটি লাইন (প্যাকেজ ২), সিপাহিজলা, গোমতী ও ধলাই জেলায় ৩৩ কেভি/ ১১ কেভি/এলটি লাইন স্থাপনের শিলান্যাস করেন। এ জন্য ব্যয় হবে ৪৭৭ কোটি ৩৬ লক্ষ ৮১ হাজার ২৬০ টাকা। অনুষ্ঠানে উপমুখ্যমন্ত্রী যীষ্ণু দেববর্মণ বর্তমান সরকারের সময়ে ট্রেডার সাফল্য নিয়ে একটি পুস্তিকার উদ্বোধন করেন।
শ্রী দেববর্মণ বলেন, রাজ্যের সার্বিক বিদ্যুৎ উন্নয়নে এডিবি থেকে রাজ্য সরকার বরাদ্দ পেয়েছে ২২৭৫ কোটি টাকা। অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে উপমুখ্যমন্ত্রী যীষ্ণু দেববর্মণ রাজ্যবাসীকে মকর সংক্রান্তির শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন সবাইকে গুণমানসম্পন্ন ঘর দিতে হবে, রাস্তা তৈরি করতে হবে গুণমানসম্পন্ন, ভোক্তাদের গুণমানসম্পন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে হবে। রাজ্য সরকারও সেই লক্ষ্যেই কাজ করছে। গুণমানসম্পন্ন বিদ্যুৎ পরিষেবা দিতে হলে বিদ্যুৎ পরিকাঠামোর উন্নতি করতে হবে। এজন্য অনেক অর্থের প্রয়োজন। রাজ্য সরকার ভোক্তাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায় না করেই বিদ্যুৎ পরিকাঠামোর উন্নয়নে কাজ করছে।
এজন্য এডিবি, এনইসি, বিশ্ব ব্যাঙ্ক প্রভৃতি সংস্থার কাছ থেকে অর্থের সংস্থান করে বিভিন্ন প্রকল্প রূপায়ণ করা হচ্ছে। উপমুখ্যমন্ত্রী বলেন, বিগত সরকারের সময়ে অনেক প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছিল। কিন্তু প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থার ছিল না। এই প্রসঙ্গে তিনি সম্প্রীতি চালু হওয়া সায়েন্স সিটির কথা তুলে ধরেন। উপমুখ্যমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার চায় রাজ্যের প্রত্যন্ত এলাকা বলতে যেন কিছু না থাকে। প্রযুক্তি ব্যবহার করে সারা রাজ্যেই উন্নয়নের কাজ চলছে। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মুখ্য সচিব জে কে সিন্হা। উপস্থিত ছিলেন খোয়াই জিলা পরিষদের সভাধিপতি জয়দেব দেববর্মা, বিদ্যুৎ দপ্তরের সচিব ব্রিজেশ পাণ্ডে, ত্রিপুরা রাজ্য বিদ্যুৎ নিগমের এমডি দেবাশিস সরকার, বিদ্যুৎ নিগমের জিএস রঞ্জন দেববর্মা, গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের চিফ ইঞ্জিনীয়ার স্বপন কুমার দাস প্রমুখ।
দিল্লী বিধানসভা ভোটকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে যেন প্রতিশ্রুতির প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। ভোটারদের মন…
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…