অনলাইন প্রতিনিধি || সরকার পরিচালনায় ব্যর্থ।এমনকি নিজের দলকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না মুখ্যমন্ত্রী।উল্টো তার দলে সৎ, মেধাবান যোগ্য নেতৃত্বের কোনও স্থান নেই। সমাজদ্রোহী, তোলাবাজ,জমি মাফিয়াদের শীর্ষ পদে বসানোর প্রতিযোগিতা চলছে।তাই মুখ্যমন্ত্রী পদের ব্যর্থতা ঢাকতে গিয়ে বিরোধীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা, অসত্য তথ্য চাপানো থেকে বিরত থাকার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আহ্বান জানান সিপিএম রাজ্য সম্পাদক জিতে চৌধুরী।মেলারমাঠ রাজ্য কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনে জিতেনবাবুর অভিযোগ মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসে বিরোধী দলের বিরুদ্ধে উল্টো পাল্টা বলে রাজ্যেরই তিনি ক্ষতি করছেন। কারণ যে ব্যক্তি প্রকাশ্য দিবালোকে রাজ্যের রাজধানী শহর আগরতলায় সংবাদপত্র ভবনে হামলা চালালো।এমন সিপিএম রাজ্য কার্যালয়েও হামলা হলো।তাদের বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ হলো না। উল্টো মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসে তিনি ওই ব্যক্তিকে চেয়ারম্যান পদে বসিয়ে দিলেন।শুধু তাই নয়, ২০১৮ সালের আগে যে ব্যক্তির দিল্লীতে নাকি একটি অতি ক্ষুদ্র আকারের একটি দোকান ছিল। ওই ব্যক্তি রাজ্যে এসে মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যে ফ্লেক্স ব্যবসার মাধ্যমে কোটি টাকার মালিক হলেন। এ ধরনের ছোট আদানিকে মন্ত্রীর পদে বসিয়ে দিলেন। সম্প্রতি রাজধানীর গোর্খাবস্তি এলাকায় গিয়ে পযন্ত সমাজবিরোধীদের পক্ষে সাফাই গাইলেন।কারণ নির্বাচনের ফলফলের দিন এক যুবতী মেয়েকে প্রকাশ্যে শ্লীলতাহানি করতে গিয়ে প্রতিরোধে ওই দুষ্কৃতী আহত হয়েছিল।এরপর তার পরিবারকে সাহায্য করতে গিয়ে বিরোধী দলের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার।যা হাস্যকর।জিতেন চৌধুরীর আরও অভিযোগ দ্বিতীয় সরকারের মাত্র ৮৭ দিনের মধ্যেই রাজ্যে আইন শৃঙ্খলার অস্তিত্ব তলানিতে নেমেছে। রাজে কোন পর্যায়ের সুশাসন চলছে এর একটি পরিসংখ্যানেও তিনি জানান,এর মধ্যে খুন হলো ১৬টি।মার্চ মাসে খুন ৬ জন,এপ্রিল মাসে ৪ জন এবং মে মাসে খুন ৬ জন। আত্মহত্যা ৩৭ জন। অস্বাভাবিক মৃত্যু ৬৫ জন। এর মধ্যে খুনও থাকতে পারে।ধর্ষণ, গণধর্ষণ ১২টি। ধর্ষণের পর খুন ১টি। অপহরণ ১৭ জন। – শলীলতাহানি ৮টি। ছিনতাই ১৩৭টি। বধু নির্যাতন ১৭টি।চুরি, ডাকাতি ৬৭টি।এর সাথে রয়েছে, গাঁজা,ট্যাবলেট, ব্রাউন সুগার, ফেন্সিডিল, ড্রাগস ও মাদক চালান।গ্রামে, শহরে দিনদুপুরে বিরোধী দল ও সাধারণ মানুষের উপর হামলা। কিন্তু গ্রেপ্তার বন্ধ। এই হলো রাজ্যের বাস্তব চিত্র।
তিনি জানান, রাজ্যের পাহাড় ও গ্রামে হাহাকার চলছে।পানীয় জল, বিদ্যুৎ সঙ্কটে মানুষ নাজেহাল।রাজ্যে সরকারী কর্মচারী ছিল প্রায় দেড় লক্ষ। মাত্র পাঁচ বছরে প্রায় ষাট হাজার কর্মচারী কমে গিয়েছে।তবে নিয়োগ বন্ধ।টিআরটিসি বন্ধের পথে। জুটমিল বন্ধের পথে। বোধজংনগর শিল্প তালুক মুখ থুবড়ে পড়েছে।রাজ্যে টেণ্ডার পদ্ধতিতে সরকারী কাজ বন্ধ ৷ শুধুমাত্র চলছে তোলা আদায় ও গুণ্ডা ট্যাক্স আদায়।সর্বশিক্ষা, ১০৩২৩ শিক্ষক শিক্ষিকা বেকার নিয়ে পর্যন্ত নীরব সরকার। রাজ্যের উন্নয়ন পর্যন্ত বন্ধ ৷নতুন করে একটি, অফিস বাড়ি, স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত হলো না। উল্টো প্রচার চলছে ধলাই জেলায় নাকি মেডিকেল কলেজ হবে।অথচ পাঁচ বছর আগের প্রতিশ্রুতি এইমস হাসপাতালের কোনও খোঁজ নেই ৷ একাংশ অপরাধীরা চালাচ্ছে রাজ্য। মানুষের জীবন জীবিকার উপর চলছে অবরোধ।তাই বাস্তবটা মুখ্যমন্ত্রী মানছেন না৷যা দুর্ভাগ্যজনক ।
দিল্লী বিধানসভা ভোটকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে যেন প্রতিশ্রুতির প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। ভোটারদের মন…
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…