দৈনিক সংবাদ অনলাইন প্রতিনিধি।। আধুনিকতা আর প্রযুক্তির যুগে বাঁশ বেত ও ছনের ছাওনি দেওয়া ঘর এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে। গত ক’বছর আগেও গ্রাম ত্রিপুরার আনাচে কানাচে দু’চারটি হলেও ছনের ছাওনি দেওয়া ঘর চোখে পড়ত। এখন তারও দেখা পাওয়া যায়না। প্রত্যন্ত পাহাড়ের জনপদ গুলিতে, সবুজ পাহাড়ের চূড়ায়,অথবা পাহাড়ের কোলে চোখ রাখলে ধূসর রঙের ছনের ছাওনি দেওয়া কিছু টং ঘর কিংবা চালা ঘর চোখে পড়লেও, সেগুলিও এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে। বলতে গেলে পাহাড়ে শুধু এখন ঐতিহ্য ও পরম্পরা বহন করে চলেছে এই টং ঘর গুলি। কিন্তু তাও দ্রুত বদলে যাচ্ছে। এখন রোদে চিকচিক করা রূপালি ঢেউটিনের চালা ঘর বহুদূর থেকেই জানান দিচ্ছে। বাঁশ -বেত-ছনের তৈরি ঘরকে সরিয়ে দ্রুত জায়গা নিয়ে নিচ্ছে টিনের ছাওনি দেওয়া ঘর।
শুধুই কি তাই? একসময় পাহাড়ের মাটিতে, গ্রামে গঞ্জের টিলা জমি গুলিতে প্রচুর ছন গাছ জন্মাতো। এখন তাও চোখে পড়ে না।
এখন প্রত্যন্ত এলাকায় পাহাড়ে বসবাসকারী জুমিয়া পরিবারগুলিকে জুম চাষের জমিতে ছন বাঁশ দিয়ে টং বানাতে দেখা যায়। তারা নিজেরাই গভীর জঙ্গল থেকে এই ছন সংগ্রহ করে আনেন। এক সময় যে ছন অনেকের জীবন জীবিকার অন্যতম উপাদান ছিলো, সময় এবং আধুনিকতার ছোঁয়ায় সেই ছন গাজ নিজেই এখন বিলুপ্তির পথে। এক সময় ছনের ছাওনি দেওয়া ঘর ছিলো গরীবের ট্রেডমার্ক। সময়কালে সেই ছনের ঘর এখন স্ট্যাটাস সিম্বল হয়ে উঠেছে। চাহিদা হারিয়ে জঙ্গলের সহজলভ্য ছন হয়ে উঠেছে দুর্লভ।
দিল্লী বিধানসভা ভোটকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে যেন প্রতিশ্রুতির প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। ভোটারদের মন…
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…