খবরটা এসেছিল একদিন আগেই। আর তার চব্বিশ ঘণ্টা কেটে গেলও এখনও সেই খবরে সরগরম ভারতীয় ক্রিকেট মহল। ‘প্রাক্তন’ ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি হওয়া এখন স্রেফ সময়ের অপেক্ষা সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের। ভারতীয় বোর্ডের প্রেসিডেন্ট হিসেবে মঙ্গলবারই সৌরভের বিদায়ঘণ্টা বেজে গিয়েছিল। ২০১৯ সালের শেষের দিকে ভারতীয় ক্রিকেটের শীর্ষ পদে বসেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। এবার শেষ হতে চলেছে তার মেয়াদ।
বোর্ডে তিন বছর থাকার পর তাকে সরে যেতে হচ্ছে, তার বদলে আসছেন ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য রজার বিনি। সুপ্রিম কোর্ট থেকে বিসিসিআইয়ের স্বস্তি মেলার পর বোর্ড প্রেসিডেন্ট হিসেবে ফেভারিট ছিলেন সৌরভ। তাই ২০২৫ সাল পর্যন্ত তাকেই মসনদে টার দেখছিলেন সমর্থকরা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেটা হল না।বিসিসিআই থেকে সরে যাওয়ার কর্ত পর সৌরভ যদি চান তিনি আইসিসি মন তে যেতে পারেন বলেই শোনা প্রতি শ যাচ্ছিল। কিন্তু একটি সর্বভারতীয় রিপোর্টে চাঞ্চল্যকর একটি তথ্য উঠে এসেছে। তাদের রিপোর্ট অনুযায়ী, ক্রি র সৌরভ যদি আইসিসির নির্বাচনে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে তাকে ভারতীয় বোর্ডের তরফে সমর্থন করা হবে না।
তাই আইসিসি চেয়ারম্যান নির্বাচনে সৌরভ যে ভারতীয় বোর্ডের ভোট পাবেন, সেই সম্ভাবনা কার্যত নেই। আর মাথার উপর থেকে বোর্ডের হাত উঠে যাওয়ার পরও যে সৌরভ আইসিসির চেয়ারম্যান হবেন, তেমন আশা করছেন না প্রাক্তন ভারতীয় অধিনায়কের অতি বড় সমর্থকরাও।
শুধু তাই নয় আরও জানা গিয়েছে, আইসিসি চেয়ারম্যান হিসেবে বিসিসিআই এক প্রাক্তন ক্রিকেটারকে পাঠাতে পারে। ১৮ অক্টোবর মুম্বইয়ে বোর্ডের সভায় সিলমোহর পড়বে বিসিসিআইয়ের কোন কর্তাদের আইসিসি-তে পাঠানো হবে তার উপর। সৌরভকে কোনও মতেই আইসিসি-তে পাঠাতে রাজি নয় বোর্ডের প্রভাবশালী মহল। সৌরভকে বোর্ড সভাপতি থেকে সরে যেতে বলে, আইপিএলের চেয়ারম্যান হতে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বাংলার মহারাজ তাতে রাজি হননি। শোনা যাচ্ছে সিএবি সভাপতি হিসেবে ফিরতে পারেন দাদা।
শুধু এখানেই শেষ নয়। এও শোনা যাচ্ছে, বোর্ড সভাপতি হিসেবে সৌরভের কাজ ও ভূমিকায় নাকি সন্তুষ্ট ছিলেন না বিসিসিআইয়ের বেশ কয়েকজন শীর্ষকর্তা। সূত্রের খবর, রুদ্ধদার বৈঠকে সৌরভের বিরুদ্ধে একাধিক কর্তা মুখ খুলেছেন। কর্তাদের পাশাপাশি রাজ্য ক্রিকেট সংস্থার পক্ষ থেকেও সৌরভের প্রতি ভেসে এসেছে কিছু নেতিবাচক রিপোর্ট।
২০০৫ সালে যখন ভারতীয় ক্রিকেট দল ম্যাচ গড়াপেটার জন্য টালমাটাল অবস্থায় সেই সময় দলের কে হাল ধরেন সৌরভ। দলের নেতৃত্ব গ্রহণ করে নতুনদের নিয়ে দল তৈরি করেন। সেখান থেকে টেনে তোলেন ভারতীয় দলকে। বিশ্বকাপ না জিতলেও পিছিয়ে থাকা দলকে টেনে তুলে আনেন তিনি। এরপর ২০১৯ সালে তিনি বিসিসিআই-এর প্রধান হিসেবে যোগ দেন। তার অধীনে বোর্ড করোনার পর আইপিএল আয়োজন করেছে। যা তৎকালীন পরিস্থিতিতে বেশ চ্যালেঞ্জের ছিল। যদিও সৌরভের পুরো কাজে তার উপর খুশি ছিলেন না সদস্যরা। এতেই জায়গা করে নিয়েছেন রজার বিনি।
২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের প্রথম সাত মাসে প্রত্যক্ষ বিদেশি পুঁজি (ফরেন ডাইরেক্ট ইনথবর্ষের প্রথ বা এফডিআই) যা…
অনলাইন প্রতিনিধি :-দীর্ঘদিন ধরে টি,এস,এফ দাবি করে আসছে রোমান লিপি কে স্বীকৃতি দেওয়ার।বর্তমানে যে প্রশ্নপত্র…
অনলাইন প্রতিনিধি :-কেন্দ্রীয়শিক্ষা মন্ত্রকের সর্বশেষ রিপোর্ট এও ফুটে উঠলো ত্রিপুরার স্কুল শিক্ষা ব্যবস্থার বে-আব্রু চেহারা।…
অনলাইন প্রতিনিধি :-প্রধানমন্ত্রীনরেন্দ্র মোদি সবকা সাথ সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস, সবকা প্রয়াসের স্লোগান দিয়েছেন। আর…
প্রতিবেশী বাংলাদেশে গত ছয়মাস ধরে চলতে থাকা অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে একেবারে নিঃশব্দে এগিয়ে…
অনলাইন প্রতিনিধি:-প্রতিশ্রুতি দিয়ে রক্ষা করছে না সরকার। জেআরবিটির মাধ্যমে গ্রুপ ডি পদে নিয়োগ নিয়ে টালবাহানা…