দৈনিক সংবাদ অনলাইন প্রতিনিধি।। সম্প্রতি রাজ্যের একটি সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়েছে যে, প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি বীরজিৎ সিনহা কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে সামিল হচ্ছেন। এই প্রকাশিত সংবাদ নিয়ে রাজনৈতিক মহলে গত কদিন ধরেই নানা জল্পনা কল্পনা চলছে। মঙ্গলবার দুপুরে কংগ্রেস ভবনে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে, বীরজিৎ সিনহা সম্পর্কে প্রকাশিত সংবাদের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন সর্বভারতীয় কংগ্রেসের ত্রিপুরা প্রদেশের সম্পাদিকা জারিতা লাইটফ্লাং। তিনি বললেন, এই ধরনের খবর সম্পূর্ন অসত্য ও ভিত্তিহীন। বাস্তবের সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই। বীরজিৎ বাবুর সাফল্যে ভীত হয়ে বীরজিৎ সিনহাকে নিয়ে এই ধরনের অপপ্রচার করা হচ্ছে। এর জন্য তিনি শাসক দলকেই নিশানা করেন।
কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে, প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি বীরজিৎ সিনহার বিরুদ্ধে এই ধরনের অসত্য খবর ও অপপ্রচার মূলক খবর ছড়াল কে বা কারা? এমন একটি ভিত্তিহীন খবর হাওয়ায় ছড়িয়ে দিল কে বা কারা? এই ধরনের উদ্দেশ্য মূলক গুজব বা অপপ্রচার ছড়ানোর পেছনে কংগ্রেস দলেরই কেউ কেউ জড়িত নয়তো? রাজ্য রাজনৈতিক মহলে কিন্তু এমনই চর্চাই চলছে। অভিযোগ, বীরজিৎ বাবুর বিরুদ্ধে এই ধরনের অসত্য ও বিভ্রান্তিমুলক খবর ছড়িয়ে দেওয়ার পেছনে রয়েছে কংগ্রেস দলেরই একটি গোষ্ঠীর নীল নক্সা। তারাই এক দুইটি সংবাদমাধ্যমকে কাজে লাগিয়ে এই ধরনের একটি খবর ছড়িয়ে দিয়েছে বলে রাজনৈতিক মহলের অভিমত।
রাজ্য রাজনীতির হাড়ির খবর যারা রাখেন, তারা খুব ভালো করেই বীরজিৎ সিনহার রাজনৈতিক সততা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। আর যাই হোক,তিনি সুবিধাবাদী রাজনৈতিক নেতাদের দলে পড়েন না। যারা নিজেদের স্বার্থের কথা ভেবে আজ এই দলে , কাল আরেক দলে নাম লেখান। বীরজিৎ বাবু ওই সব সুবিধাবাদীদের দলে পড়েন না। তিনি কংগ্রেসের একজন একনিষ্ঠ ও পোড় খাওয়া সৈনিক। রাজনৈতিক জীবনের শুরু থেকে তিনি কংগ্রেসের পতাকা বহন করে চলেছেন। এই নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। শত দুঃখ, কষ্ট, যন্ত্রনা এবং দুঃ সময়ের মধ্যেও কংগ্রেস দলের পতাকা আকড়ে ধরে ছিলেন। এখনো আছেন। কখোনো ব্যক্তি স্বার্থের কথা ভেবে কংগ্রেস ছেড়ে দেওয়ার অভিসন্ধি মনে জায়গা দেননি।
অথচ যারা বরাবরই ব্যক্তিস্বার্থেরব কথা ভেবে রাজনীতি করেছেন। কংগ্রেস ভবনে হামলা থেকে শুরু করে সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধীর ছবিতে জুতো পেটা করে একাধিকবার দল পরিবর্তন করেছেন। তারাই এখন আবার কংগ্রেসে ফিরে গেছে। অভিযোগ, কংগ্রেসে ফিরেই তারা আপ্রান চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, দুঃসময়ে কংগ্রেস কে আগলে রাখা প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতির চেয়ার থেকে বীরজিৎ সিনহাকে সরিয়ে পছন্দের কাউকে বসাতে। উদ্দেশ্য সকলের কাছেই পরিস্কার। তাই বীরজিৎ বাবুকে দুর্বল করতে পারলে, বীরজিত বাবুর সততা ও বিশ্বাসযোগ্যতার মধ্যে সন্দেহের বাতাবরণ তৈরি করে দিতে পারলে, কার বা কাদের লাভ? সেটা বোঝার জন্য রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ হওয়ার প্রয়োজন নেই। সর্বভারতীয় কংগ্রেস নেত্রী শ্রীমিতি জারিতা সঠিক কথাই বলেছেন, বীরজিত বাবুর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। প্রশ্ন হচ্ছে – ষড়যন্ত্র টা নিজের ঘরে নয়তো?
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…
২২জানুয়ারী,২০২৪।এক বছরের ব্যবুধানে ২০২৫ সালের ১৩ জানুয়ারি।গত বছরের মেগা ইভেন্টের আসর বসেছিল অযোধ্যায়। এবার মেগা…