দৈনিক সংবাদ অনলাইন।। তথাকথিত উন্নয়নের ঢাক পিটিয়ে বাম আমলে করবুক মহকুমার চেলাগাঙ একছড়ি এলাকায় গোমতী নদীর উপর একটি পাকা সেতু নির্মাণ করা হয়েছিল। কিন্তু সেতুর দুই ধারে এপ্রোচ রাস্তা নির্মাণকে কেন্দ্র করে বিবাদ সৃষ্টি হওয়ায় বামফ্রন্ট সরকার সেতুটির উদ্বোধন করে যেতে পারে নি। তবে আশ্চর্যের বিষয় হল রাজ্যের নতুন সরকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর প্রায় সাড়ে চার বছর অতিক্রান্ত হতে চললেও ওই সেতুটির দুধারে এপ্রোচ রাস্তা নির্মান করে সেতুটি জনগণের ব্যবহারযোগ্য করে তুলতে পারেনি বর্তমান বিজেপি ও আইপিএফটি জোট সরকার।
গোমতী জেলার করবুক মহকুমার চেলাগাঙ এডিসি ভিলেজের একছড়ি এলাকায় গোমতী নদীর উপর একটি নড়বড়ে স্টিল ব্রীজ আছে। কিন্তু চেলাগাঙ থেকে যতনবাড়ী যাতায়াতের প্রধান সড়ক হওয়ায় সেতুটির উপর যানবাহনের চাপ দিনকে দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে দেখে তৎকালীন বামফ্রন্ট সরকার ষ্টিল ব্রীজের পাশেই একটি পাকা সেতু নির্মাণের কাজ শুরু করে। রাজ্য সরকারের পূর্ত দপ্তর নির্দিষ্ট সময়ে সেতু নির্মাণের কাজ সম্পন্ন করলেও এপ্রোচ রাস্তা নির্মান করতে গিয়ে বিবাদ দেখা দেয়। সেতুর দুই ধারে যে সমস্ত কৃষকের কৃষি জমি রয়েছে তারা এপ্রোচ রাস্তার জন্য তাদের দুফসলি কৃষি জমি ছাড়তে নারাজ। প্রশাসন তাদের জমির জন্য যে মূল্য ধার্য করেছে, তাতে তারা সন্তোষ প্রকাশ করে নি। এই সমস্যার সমাধান করার জন্য প্রশাসন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও জমির মালিকদের নিয়ে বেশ কয়েকবার সভা করা হয়। একটা সময় জমির মালিকরা জমির পরিবর্তে জমির দাবি জানায়। করবুকের পূর্বতন মহকুমা শাসক এল. ডার্লং এর তত্ত্বাবধানে সমস্যাটি অনেকটা সমাধানের পথে চলে আসলেও মহকুমা শাসকের বদলি হওয়ার পর পুনরায় বিবাদ দেখা দেয়। মাস কয়েক পূর্বে ঠিকেদার এপ্রোচ রাস্তা নির্মানের কাজ শুরু করলে এলাকার কৃষকরা এপ্রোচ রাস্তার দু’ধারে গার্ড ওয়াল নির্মাণের দাবি জানান। কৃষকদের বক্তব্য এপ্রোচ রাস্তার মাটি গড়িয়ে পড়ে যাতে তাদের কৃষি জমির ক্ষতি না হয় এর জন্য তারা গার্ড ওয়াল নির্মাণের দাবি করেছে। কিন্তু ঠিকেদার গার্ড ওয়াল নির্মাণ করতে পারবে না বলে কাজ বন্ধ করে দিয়েছে।
এদিকে, প্রতিনিয়ত যানবাহনের চাপে ষ্টীল ব্রীজটি বিপদজনক হয়ে যাচ্ছে। অতি শীঘ্রই যদি পাকা সেতু টি চালু না করা হয় তাহলে হঠাৎ করে যেকোন দিন যতনবাড়ীর সাথে চেলাগাঙ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে। চেলাগাঙ বাসীরা প্রশাসন তথা রাজ্যের বর্তমান সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। যে সরকারের নেতা মন্ত্রীরা রাজ্যে উন্নয়ন কর্মযজ্ঞের গল্প শুনিয়ে মাঠঘাট গরম করে তুলছেন, তারা নাকি এলাকার সার্বিক উন্নয়নের স্বার্থে বিগত সাড়ে চার বছর যাবত এপ্রোচ রাস্তা নির্মানের সমস্যা সমাধান করতে পারছেন না?
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমান যুগে হৃদরোগ জনিত সমস্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।এর মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক ও জীবনঘাতী…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমানে রাজ্যেনয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশন রয়েছে।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই নয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশনকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৮ সালে বিধানসভা নির্বাচনেও আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারলেই, আমাদের…
অনলাইন প্রতিনিধি:-তপন স্মৃতি নকআউট ক্রিকেটের দ্বিতীয় দল হিসাবে সেমিফাইনালে হার্ভেকে নকআউট করে তপনের সেমিতে সংহতি!!খেলার…
নজিরবিহীন গরমের মুখোমুখি রাজ্য। মার্চ মাসের শেষ দিকে গরমের এই প্রকোপ এককথায় নজিরবিহীন।এজন্য আবহাওয়া দপ্তরকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-"ঈদুল ফিতর" যার অর্থ হলউপবাস ভাঙার আনন্দ। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুটো ধর্মীয় উৎসবের…