অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যের সরকারী স্কুলগুলিতে মিড ডে মিল চালাতে গিয়ে শিক্ষকদের ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা।শিক্ষকদের কাছে মিড ডে মিল এখন আতঙ্কের বিষয়।কেননা মিডডে মিল বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে একটি স্পর্শকাতর ইস্যু। ছাত্রছাত্রীদের খাবারের বিষয় এতে যুক্ত রয়েছে। এক্ষেত্রে বরাদ্দ কম থাকা সত্ত্বেও দপ্তরের নির্দেশে গুণমান বজায় রাখতে হবে। নিয়ম পালন করতে হবে। না হলেই শিক্ষকদের উপর নানাবিধ দমনপীড়ন।ব্যবস্থা এ নিয়ে বেজায় আতঙ্কিত শিক্ষকরা। এর উপর মিড ডে মিলের খরচ নিয়ে স্কুলগুলি – ব্যতিব্যস্ত।
গত কয়েক বছর ধরে এই মিড ডে মিলেও চালু হয় পিএফএমএস ব্যবস্থা।অর্থাৎ এখন আর টাকা হাতে পাওয়ার ব্যবস্থা নেই।সবটাই অনলাইনে।কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এতে ভেন্ডার তৈরি করতে হয়।এরপর ভেন্ডারের অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো হয় ব্যাঙ্কর মাধ্যমে।এই অর্থ বরাদ্দ নিয়ে কম টালবাহানা করছে না দপ্তর।গত প্রায় তিন মাসের বেশি সময় ধরে রাজ্যে টাকা নেই মিডডে মিলের।ফলে এই প্রকল্প স্কুলে স্কুলে চলছে বাকিতে। অর্গানাইজাররা বারবার টাকার জন্য তাগাদা দিচ্ছে। কিন্তু কোন কাজই হচ্ছে না। পুজোর মুখে টাকা ঢুকবে কিনা তা বলা মুশকিল।এই অবস্থায় বিদ্যালয়ে বিদ্যালয়ে মিড ডে মিল চালু রাখাই কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। শিক্ষা দপ্তরের আধিকারিকরা বাস্তবটা মানতে চান না। বাজারে একটা ডিমের দাম ৮ টাকা।আপার প্রাইমারিতে সব মিলিয়ে বরাদ্দ ৮.১৭ টাকা।প্রাইমারিতে বরাদ্দ ৫.৪৫ টাকা।এই টাকায় কীভাবে গুণমান বজায় রাখা সম্ভব?তেল, মশলা, ডাল, সবজির দাম কোথায়?চাল না হয় সরকারী।বাদবাকি জিনিসপত্র তো বাজার থেকে কিনতে হয়।নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম আকাশছোঁয়া। এই অবস্থায় এক অবাস্তব বরাদ্দ দিয়ে সরকারী স্কুলে মিড ডে মিল চলছে।এবং তাও শিক্ষকদের এর হিসাব নিকাশ রাখতে হয়।চালে কেন পোকা,মিড ডে মিলের ঘরে কেন কালি।বাসনপত্র কেন নোংরা।হেল্পাররা কেন অ্যাপ্রন পারেনি সমস্ত জবাব শিক্ষকদের দিতে হবে।না দিতে পারলেই ব্যবস্থা। সরকারী স্কুলে স্কুলে এখন সত্যিকারের অর্থে মিডডে মিল শিক্ষকদের কাছে আতঙ্কের আরেক নাম হয়ে গেছে।এ নিয়ে কোন পর্যালোচনা নেই,মাথা ব্যথা নেই উপরমহলের।সব দায়িত্ব যেন শিক্ষকদের।আর দোষ চাপানোর বেলায় সবই শিক্ষকদের ঘাড়ে।আবার খাবারের গুণমাণ,বজায় রাখতে হবে।পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে ছাত্রছাত্রীদের ৫ টাকায় এবং ৮ টাকায়। গাঁজাখুরি আর কাকে বলে!
অনলাইন প্রতিনিধি :-হাওড়া থেকে পুরী যাচ্ছিলেন ঢাকুরিয়ার হিমাদ্রি ভৌমিক (বয়স ৫৭)। পথেই বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রবিবার রাত থেকে কুড়িবার কেঁপে উঠে পাকিস্তানের বৃহত্তম শহর করাচি। রিখটার স্কেলে কম্পনের…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বন্যায় ভয়াবহ অবস্থা উত্তর-পূর্ব ভারতে। টানা বৃষ্টির কারণে বিপর্যস্ত অসম। সূত্রে খবর, ভয়াবহ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-পদপিষ্টে ১১ জনের মৃত্যুর ঘটনাতে কর্নাটকে কংগ্রেস সরকারের দিকে তোপ দেগে দিয়েছেন বিজেপি।…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বুধবার বেঙ্গালুরুতে আরসিবি টিমের বিজয়োৎসব চলছিল স্টেডিয়ামের ভেতরে। সেই অনুষ্ঠান উপভোগ করতে আরসিবি…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যের উপজাতি জনসমাজের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে ভারত সরকার। দেশের সরকারের নির্দেশিত…