অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরার পর্যটন কে শুধু দেশেই নয়, পৃথিবীর বুকে তুলে ধরতে চায় বর্তমান সরকার।
কিন্তু পর্যটনস্থল গুলির চিত্র এবং পরিকাঠামো কিন্তু সে কথা বলছে না।
ত্রিপুরার ‘লেক প্যালেস’,নীর-মহল রাজপরিবারের গ্রীষ্মকালীন বাসস্থান হিসাবে নির্মিত হয়েছিল।পরবর্তী কালে এটি রাজ্যের অন্যতম একটি পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে পরিচিতি পায়।শুধু তাই নয়, “নীরমহল” বহিঃবিশ্বে ত্রিপুরার আইডেন্টিটি।কিন্তু বর্তমানে।এই পর্যটন কেন্দ্রটি নানা কারণে মানুষের উৎসাহ হারাচ্ছে।যদিও বর্তমান সরকার চেষ্টা করছে নীরমহলকে পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় করে তুলতে।কিন্তু তা বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে সঠিক নজরদারি না থাকার কারণে।
নীরমহলের প্রবেশ দ্বারে পর্যটকদের জন্য পানীয় জলের ব্যবস্থা করা আছে। কিন্তু সেই পানীয়জলের ট্যাঙ্ক ও তার আশপাশ এলাকার অবস্থা চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা যাবে না।জলের ট্যাঙ্কি এলাকাটি হয়ে উঠেছে অঘোষিত শৌচালয়।চারপাশে ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ।
বছরে একবার পরিস্কার হয় পানীয়জলের ট্যাঙ্কি।এই যদি অবস্থা হয় রাজ্যের প্রধান পর্যটন কেন্দ্রের,তখন প্রশ্ন তো উঠবেই।
একা রামে রক্ষা নেই, সুগ্রীব দোসর। কথাটা বোধহয় এক্ষেত্রে একেবারে যথার্থভাবে ধ্বনিত হয়।গত কয়দিন ধরেই…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রিলায়েন্স গ্রুপ রাজ্যের প্রাকৃতিক সম্পদগুলি ব্যবহারের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। মঙ্গলবার বিধানসভায়…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমান যুগে হৃদরোগ জনিত সমস্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।এর মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক ও জীবনঘাতী…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমানে রাজ্যেনয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশন রয়েছে।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই নয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশনকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৮ সালে বিধানসভা নির্বাচনেও আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারলেই, আমাদের…
অনলাইন প্রতিনিধি:-তপন স্মৃতি নকআউট ক্রিকেটের দ্বিতীয় দল হিসাবে সেমিফাইনালে হার্ভেকে নকআউট করে তপনের সেমিতে সংহতি!!খেলার…