পূর্বোত্তরের ২ রাজ্য মেঘালয় এবং নাগাল্যাণ্ডে বিধানসভা ভোট মোটের উপর শান্তিতে কেটেছে। ভোটকে ঘিরে ২ রাজ্যেই অশান্তির তেমন খবর নেই। মেঘালয়ে ভোট পড়েছে ৮০ শতাংশের বেশি। নাগাল্যাণ্ডে ভোট পড়েছে বিকাল পর্যন্ত ৮৫%-এর মতো। তবে উভয় রাজ্যেই ভোটের হার বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন উভয় রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনি আধিকারিকরা। নয়াদিল্লী থেকে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে দুই রাজ্যেই ভোট হয়েছে অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ। কোনও দলই পুনর্ভোটের দাবি করেনি। নাগাল্যাণ্ডে এদিন ভোট হয়েছে ৬০ আসনের মধ্যে ৫৯টি আসনে। একটি আসনে আগেই বিজেপি প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়ে যায়। মেঘালয়ের মুখ্য নির্বাচনি আধিকারিক এফ আর খারকংগর জানান, ভোটকে নিয়ে কোথাও তেমন কোনও অশান্তির খবর নেই। তবে কিছু বুথে ভোটিং মেশিন নষ্ট হবার খবর পাওয়া গেছে। পরবর্তী সময় অবশ্য ভোটিং মেশিনগুলি পাল্টানো হয়।মেঘালয়ে মোট ৩৪১৯টি পোলিং স্টেশন ছিল। এর মধ্যে স্পর্শকাতর হিসাবে চিহ্নিত ছিল ৬৪০টি পোলিং বুথ। এছাড়া ৩২৩টি পোলিং স্টেশনকে অতি স্পর্শকাতর হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। মেঘালয়ে মোট প্রার্থীর সংখ্যা ৩৬৯। এর মধ্যে ৩৬ জন মহিলা প্রার্থী রয়েছেন। এর মধ্যে দশজন মহিলা প্রার্থী রয়েছেন কংগ্রেসের। সিইও জানান, সব মিলিয়ে ১৯ হাজার ভোটকর্মী নিয়োগ করা হয়েছিল ভোটগ্রহণের জন্য। এছাড়া প্যারামিলিটারি নিযুক্ত করা হয়েছিল ১১৯ বাহিনী।মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমা দক্ষিণ তুরা আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তার বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছেন প্রাক্তন জঙ্গি বার্নার্ড মারাক। অন্যদিকে, বিধানসভার বিরোধী দলনেতা মুকুল সাংমা ২টি আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সংযক এবং তিকরিকিল্লা কেন্দ্র থেকে তিনি ভোটে দাঁড়িয়েছেন। তার স্ত্রী ডি ডি শিরাও ভোটে দাঁড়িয়েছেন।কংগ্রেস এবং বিজেপি ৫৯টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। অন্যদিকে, এনপিপি ৫৬টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেস ৫৭টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে। ইউডিপি প্রার্থী দিয়েছে ৪৬টি আসনে। নাগাল্যাণ্ডে বিকাল ৩টা পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৭৩%-এর বেশি। ভোট শেষ হওয়া পর্যন্ত ভোটের হার আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন রাজ্যের সিইও।এদিন রাজ্যে সকাল ৭টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। ৬০টি আসনের মধ্যে ৫৯টি আসনে এদিন ভোট হয়। মুখ্যমন্ত্রী নেইফিউ রিও বেলা ১২টা নাগাদ এদিন তার গ্রামের একটি বুথে ভোটদান করেছেন। এ নিয়ে তিনি ৭বার ভোটে দাঁড়িয়েছেন। তার দাবি এনডিপিপি এবং বিজেপি জোটই রাজ্যে ফের ক্ষমতায় আসছে।এদিন মুখ্যমন্ত্রী শ্রীরিও তার ভোট দিয়ে রাজ্যবাসীকে গণতন্ত্রের পবিত্র উৎসবে
যোগ দিতে সবার প্রতি আবেদন জানিয়েছেন। বিশেষ করে নবীন ভোটারদের ভোটদানের জন্য আবেদন জানান। রাজ্যে বর্তমানে এনডিপিপি-বিজেপি জোট সরকার ক্ষমতায় রয়েছে। এনপিএফ ২৬টি আসনে গতবার জয়ী হয়েছিল। এবার তারা ২২টি আসনে তাদের প্রার্থী দিয়েছে। উল্লেখ্য, নাগাল্যাণ্ডে মোট ভোটার ৬,৪৭,৫২৩ জন। আগামী ২ মার্চ ত্রিপুরা, মেঘালয় এবং নাগাল্যাণ্ড গণনা।
অনলাইন প্রতিনিধি :-"ঈদুল ফিতর" যার অর্থ হলউপবাস ভাঙার আনন্দ। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুটো ধর্মীয় উৎসবের…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০১৮ সালে নতুন নিয়োগনীতি চালু করেছে রাজ্য সরকার। ২০১৯ সাল থেকে রাজ্য সরকারের…
অনলাইন প্রতিনিধি :-কেন্দ্রীয় সরকার ঢাকঢোল পিটিয়ে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সস্তায় ভালো গুণমানসম্পন্ন জনঔষধি তথা জেনারিক মেডিসিন…
অনলাইন প্রতিনিধি :-শান্তিরবাজারে সিনিয়র টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন হলো জগন্নাথপাড়া প্লে সেন্টার টিম। রবিবার বাইখোড়া ইংলিশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৩-২৪ অর্থ বছর পর্যন্ত রাজ্য সরকারের মোট ঋণের পরিমাণ গিয়ে দাঁড়িয়েছে ২১.৮৭৮ কোটি…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বিগত ছয় মাসে ত্রিপুরা পুলিশ ক্রাইম ব্রাঞ্চকে ২২টি মামলা হস্তান্তর করা হয়েছে।২০২৪ সালের…