অনলাইন প্রতিনিধি :-নষ্ট মেয়াদ উত্তীর্ণ ডাল দিয়ে পুষ্টি প্রকল্পে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলিতে খিচুড়ি রান্না করা হচ্ছে।তাই কাঞ্চনপুর আইসিডিএস প্রকল্পের অধিকাংশই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কচিকাঁচা শিশু এবং প্রসূতি মায়েরা খিচুড়ি পাতে নিচ্ছে না। একটি বেসরকারী সংস্থা থেকে কেনা পোকা খাওয়া নষ্ট ডাল দিয়ে পুষ্টি প্রকল্পে খিচুড়ি খেয়ে কচিকাঁচা শিশু এবং প্রসূতি মায়েদের অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
নষ্ট ডাল দিয়ে খিচুড়ি রান্না করায় খিচুড়িতে একটা বিশ্রী গন্ধ-যার ফলে কেউই খিচুড়ি পাতে তুলছে না।কিন্তু এই ব্যাপারে সমাজ কল্যাণ এবং সমাজ শিক্ষা দপ্তরের কোনও তৎপরতা নেই।অথচ দশদা সিডিপিও একটি বেসরকারী সংস্থা থেকে লক্ষ লক্ষ টাকার নষ্ট ডাল ক্রয় করেছে শুধুমাত্র লোক দেখানোর কোটেশনের মাধ্যমে। কাঞ্চনপুর আইসিডিএস প্রজেক্টে দশদা সিডিপিওর আওতাধীন অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলিতে পুষ্টি প্রকল্পে যে খিচুড়ি দেওয়া হচ্ছে তা গোখাদ্যের যোগ্য নয়। সবচেয়ে নজিরবিহীন ঘটনা হলো কাঞ্চনপুর আইসিডিএস প্রকল্পের দশদা সিডিপিও অফিসের স্টোর ইনচার্জ কীভাবে অত্যন্ত নিম্নমানের ডাল রিসিভ করলো?এই প্রশ্ন উঠেছে। বর্তমান স্টোরকিপারের বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ টাকার ঘোটালা প্রকাশ্যে এসেছে। দেখা যাচ্ছে দশদা সিডিপিও ১৯ সেপ্টেম্বর নং-এফ.৫(২)- সিডিপিও/কেসিসি (টিটিএএডিসি) এসএনপি/২০২৪-২৫/৬৯৩ (১১)তারিখ ১৯/০৯/২৪ তারিখে কাগজেপত্রে কোটেশন আহ্বান করেন।ওই কোটেশনে নির্দেশ ছিলো ডাল দিতে হবে Angura/Jet brand-এর।কিন্তু অক্টোবর মাসে দশদা সিডিপিও স্টোরে সরবরাহকারী সংস্থা নিম্নমানের নষ্ট ডাল সরবরাহ করেছে, Angura/Jet brand-এর ডাল দেওয়া হয়নি।আর স্টোরকিপার লক্ষাধিক টাকার উৎকোচের
বিনিময়ে ডাল রিসিভ করেছে বলে অভিযোগ।এই নিম্নমানের মেয়াদ উত্তীর্ণ ডাল দিয়ে দশদায় অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলোতে পুষ্টি প্রকল্পে প্রত্যন্ত জনজাতি এলাকায় খিচুড়ি রান্না করে খাওয়ানো হচ্ছে।এতে শিশুদের অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।ডালের গুণগত মান না দেখেই শিশুদের পুষ্টি প্রকল্পে খিচুড়ি রান্না করা হচ্ছে।কিন্তু আইসিডিএস প্রজেক্টের কর্মকর্তা নীরব দর্শকের ভূমিকায় রয়েছে।রহস্যময় বিষয় হলো,দশদা সিডিপিওর ৩৮৭টি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের পুষ্টি কর্মসূচির জন্য কাঞ্চনপুর মহকুমার খাদ্য গুদামে সরকারী ডাল মজুত থাকলেও দশদা সিডিপিও লোপাট বাণিজ্য করার জন্য বেসরকারী সংস্থার কাছ থেকে হাজার হাজার কেজি ডাল কিনেছেন।নিম্নমানের ডালের সঙ্গে চাল মিশিয়ে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে পাঠানো হচ্ছে।এদিকে কাঞ্চনপুর আইসিডিএস প্রকল্প দশদা সিডিপিওর অধীনে ৩৮৭টি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে সরকারীভাবে যে সংখ্যায় নথিভূক্ত শিশু এবং প্রসূতি মায়ের সংখ্যা দেখানো হয়েছে বাস্তবে এর অর্ধেক নেই।কিন্তু ফিডিং বিল হচ্ছে নথিভূক্ত শিশু এবং প্রসূতি মায়ের সংখ্যা দেখে।এতে প্রতি মাসে ব্যাপক আর্থিক ঘোটালা হচ্ছে।দেখা যাচ্ছে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের অধিকাংশ শিশু সরকারী বেসরকারী স্কুলে পড়াশোনা করছে।অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে বছরের পর বছর ধরে পা মাড়ায় না,তাদের নামেও ফিডিং বিল করা হচ্ছে এবং এর কোনও তদন্ত না করে পেমেন্ট করছে খোদ সিডিপিও।অর্থাৎ সর্ষের মধ্যেই ভূত বিরাজ করছে সর্বত্র।
ডায়াবেটিস বা মধুমেহ আজকের সমাজে একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে পরিচিত।এই রোগটি ধীরে ধীরে বাড়ছে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের পরীক্ষাসূচি এগিয়ে আনা হবে।২০২৫ সালে রাজ্য মধ্যশিক্ষা পর্ষদের মাধ্যমিক এবং…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যে বিজেপি সরকার প্রতিষ্ঠার পর রাজ্যের কৃষকদের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সরকারের…
গুণ-বিচার পরে, আগে তো দর্শনধারী!এই আপ্তবাক্য আজকের ডিজিটাল জেট যুগে একেবারে সর্বাংশে সত্য। দর্শন অথে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ডবলইঞ্জিনের সরকারের ক্ষমতা ঠুনকো।কোনও প্রতিশ্রুতি পালন বা পদক্ষেপ নিতে পারছে না।অন্তত কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস…
অনলাইন প্রতিনিধি :-সোমবার উত্তরাখণ্ডের গারওয়াল থেকে কুমায়ুন এর দিকে গন্তব্য ছিল বাসটির। বাসে তখন কমপক্ষে…