মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহার নেতৃত্বাধীন ডাবলইঞ্জিনের সরকারে পিআরটিসি নিয়ে একদিকে চরম দ্বিচারিতা চলছে। অন্যদিকে পিআরটিসি নিয়ে চলছে চরম দুর্নীতি। সরকারি যে কোনও নিয়োগে রাজ্য সরকার পিআরটিসি বাধ্যতামূলক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে ঘটা করে প্রচার করা হয়েছে। অথচ বাস্তবে এই সিদ্ধান্ত মানা হচ্ছে না। পিআরটিসি বাধ্যতামূলক করার ঘোষণা, আসলে আই ওয়াশ। রাজ্যের লক্ষ লক্ষ বেকার যুবক যুবতীদের সাথে প্রতারণা করা হয়েছে। অপরদিকে, রাজ্য প্রশাসনের একাংশ লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে বহিঃরাজ্যের যুবক যুবতীদের পিআরটিসি প্রদান করছে। অথচ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর এই সব দেখার সময় নেই। তিনি ব্যস্ত খেলা আর মেলা নিয়ে। এই অভিযোগ তুলে মঙ্গলবার প্রদেশ যুব কংগ্রেসের পক্ষ থেকে এক প্রতিবাদ মিছিল সংগঠিত করা হয়। মিছিল করে তারা কর্ম বিনিয়োগ দপ্তরে ডেপুটেশন প্রদান করে। তাদের বক্তব্য, সরকারি নিয়োগে পি আর টি সি আবশ্যিক করা হয়েছে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে। দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন দপ্তরে ইন্টারভিউ দিতে এসে বহিঃরাজ্যের যুবকরা ধরা পড়ছে ভুয়া পিআরটিসি নিয়ে। তারা স্বীকার করছে টাকার বিনিময়ে বের করছে পি আর টি সি। ফলে রাজ্য সরকার এবং কর্ম বিনিয়োগ দপ্তর যেন এ ব্যাপারে সদার্থক ভূমিকা গ্রহণ করে সেই দাবি নিয়ে যুব কংগ্রেস এই মিছিল ও ডেপুটেশন প্রদান করে।
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদ পরিচালিত মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল এপ্রিল মাসের শেষে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরা মেডিকেল কলেজে ছাত্রছাত্রীদের পাস করিয়ে দেবার নাম করে ডা. সোমা চৌধুরী নামে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্য ফুটবলের অভিভাবক সংস্থা টিএফএর সংবিধান সংশোধন করার নামে নিজেদের অধিকার কেড়ে নেওয়ার…
অনলাইন প্রতিনিধি :-এডিসির ৩০২ টি স্কুলে শিক্ষক ১ রয়েছে।জাতীয় স্তরে প্রাথমিক স্কুলে ছাত্র- শিক্ষকের অনুপাত…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বামফ্রন্টের টানা ২৫ বছরে রাজ্যের পর্যটন শিল্পের কোনও উন্নয়নই হয়নি। সম্পূর্ণ অন্ধকারে ডুবে…
একা রামে রক্ষা নেই, সুগ্রীব দোসর। কথাটা বোধহয় এক্ষেত্রে একেবারে যথার্থভাবে ধ্বনিত হয়।গত কয়দিন ধরেই…