রাহুল গান্ধীকেই ফের কংগ্রেসের সভাপতি পদে বসানোর তোড়জোড় চলছে পুরোদমে । একদিকে রাহুল গান্ধী ভারত জুড়ো যাত্রায় লাগাতার পদযাত্রা করে চলেছেন । এখন তিনি কেরলে । অন্যদিকে ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে সভাপতি নির্বাচনের প্রক্রিয়া । আর যতই সভাপতি নির্বাচন প্রক্রিয়া এগিয়ে আসছে , ততই রাজ্যে রাজ্যে স্লোগান এবং দাবি উঠেছে রাহুলকেই ফের সভাপতি চাই । শুধুই যে কৰ্মী সমর্থক নেতাদের মৌখিক দাবি তা নয় । রীতিমতো প্রস্তাব পাস করানো হচ্ছে প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির সভা ডেকে । এই প্রস্তাব তথা রেজলিউশন পাঠানো হচ্ছে এআইসিসির কাছে । উল্লেখ্য এই দস্তুর বহুবার কংগ্রেসের অন্দরে হয়েছে । স্বাধীনতার আগেপরে একই প্রথা দেখা গিয়েছে । অর্থাৎ প্রদেশ কংগ্রেস স্তর থেকে প্রাথমিকভাবে দাবি তোলা হয়েছে । তারপর একের পর এক রাজ্য কংগ্রেসের সভায় প্রস্তাব পাস করানো হয় , এবং সেটিই পরবর্তী সময়ে পাস হয়েছে এআইসিসিতে সোমবার মহারাষ্ট্রের কংগ্রেস নেতৃত্ব এই একইভাবে প্রস্তাব পাস করিয়েছে । এর আগে রাজস্থান এবং ছত্তিশগড়ে হয়েছে । তামিলনাড়ু ও বিহারেও একই চিত্র । এমনকী গুজরাট কংগ্রেসও জানিয়ে দিয়েছে যে রাহুল গান্ধী ছাড়া অন্য কাউকে মেনে নেওয়া হবে না সভাপতি হিসেবে । এভাবে একের পর এক রাজ্য থেকে যেভাবে রাহুল গান্ধীর সমর্থনে এবং দাবিতে প্রস্তাব পাস হয়েছে , সেখানে সম্মিলিতভাবে যখন এআইসিসি এবং ওয়ার্কিং কমিটির কাছে এই প্রস্তাবগুলি সংবলিত দাবিপত্র পেশ করা হবে , তখন কি আদৌ কোনও নির্বাচন আর সম্ভব ? এই আলোচনা এবং জল্পনা তীব্র হয়েছে । রাহুল গান্ধীকেই আবার সভাপতি হিসেবে চেয়ে এই দাবির পিছনে কি আদতে গান্ধী পরিবারেরই সমর্থন ও প্ররোচনা আছে ? এই প্রশ্নও উঠছে । কিন্তু কংগ্রেসের সর্বোচ্চ সূত্র থেকে বলা হয়েছে , ঠিক উল্টো । অর্থাৎ গান্ধী পরিবার এই প্রবণতায় বেশ বিরক্ত । রাহুল ও সোনিয়া গান্ধীর পক্ষ থেকে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয়েছে যে , এভাবে কোনও প্রস্তাব পাস করানোর অর্থ এআইসিসির সভাপতি নির্বাচন প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করা এবং ব্যাহত করা । তাই এটা উচিত নয় । কিন্তু যেখানে রাজ্যে সরকারেই কংগ্রেস রয়েছে , সেই রাজস্থান ও ছত্তিশগড়েও এই একই ঘটনা ঘটেছে । সুতরাং রাহুল গান্ধী আপত্তি ধোপে টিকছে না আর রাজস্থানে এই প্রস্তাব পাস হওয়ার অর্থ অশোক গেহলট সন্তপর্ণে নিজের সভাপতি হওয়ার সম্ভাবনায় ইতি টানলেন । তিনি কোনওভাবেই রাজ্য ছেড়ে যেতে চান না দিল্লী । রাহুল কেরলে আজ পদাযাত্রায় বলেছেন , সাধারণ মানুষ পরিবর্তন চাইছেন দেশে । যেভাবেই হোক বিদ্বেষ ও বিভাজনের রাজনীতির সমাপ্তি চান আমজনতা । সেই বার্তাই তিনি পাচ্ছেন তার এই পদযাত্রায় । তাই বিরোধীরা একজোট হয়ে ২০২৪ সালে এই সরকারকে পরাস্ত করবে ।
অনলাইন প্রতিনিধি :-পাক অধিকৃত কাশ্মীরে একাধিক জঙ্গিঘাঁটি ভারতীয় সেনা গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর একাধিক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বৃহস্পতিবার সর্বদলীয় বৈঠক ডাকল কেন্দ্র।২২ এপ্রিল পহেলগাঁওয়ের বৈসরনে পর্যটকদের উপর হামলা পরপাকিস্তানের বিরুদ্ধে…
শূন্য কলসি বাজে বেশি,আশৈশব এই বাক্যটি পাঠ্যে পড়ে বেড়ে উঠেছি আমরা সকলে।এখন পাক ফৌজির হম্বি…
অনলাইন প্রতিনিধি :-মে মাসের মাঝামাঝি ক্রোয়েশিয়া, নরওয়ে ও নেদারল্যান্ড সফরে যাওয়ার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র…
অনলাইন প্রতিনিধি :-পাকিস্তানে ভারতের হামলায় মৃত বেড়ে ২৬। পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ দপ্তরের (আইএসপিআর) মহাপরিচালক জানিয়েছেন,…
অনলাইন প্রতিনিধি :;মঙ্গলবার সারা রাজ্যে একাধিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গত বছর রাজ্যের ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের…