অনলাইন প্রতিনিধি :- ভারত- বাংলাদেশ দুই বন্ধু রাষ্ট্র চালু করুক অন অ্যারাইভাল ভিসা ব্যবস্থা। মঙ্গলবার পরস্পর বাণিজ্যে রুপি-টাকা বিনিময় প্রক্রিয়া চালুর পর উভয় দেশের ভ্রমণপিপাসু নাগরিকদের মধ্যে এই দাবি উঠেছে।বাণিজ্য কারবারে ডলারের বদলে নিজেদের মুদ্রা বিনিময় ব্যবস্থা চালু দু’দেশের জন্য এক ঐতিহাসিক ও যুগোপযোগী সাহসী সিদ্ধান্ত বলে সামাজিক মাধ্যমে মতামত তুলে ধরেছেন দু’পারের সচেতন জনগণ ৷
সেই সাথে তারা দাবি তুলেছেন, শুধু বাণিজ্য কারবারেই নয়, পড়শি দেশ ভ্রমণে যাওয়া নাগরিকরাও যাতে ডলারের পরিবর্তে সরাসরি পড়শি দেশের মুদ্রা বিনিময় করতে পারেন সেই সুবিধা প্রদান করুক ভারত বাংলাদেশ। তাতে ভ্রমণকারীদের সময় ও অর্থ দুই-ই সাশ্রয় হবে। এমনকী দু’দেশের মুদ্রার গড়িমাও বাড়বে বলে তারা মনে করেন।যদিও মঙ্গলবার ঢাকায় রুপি-টাকা বিনিময় ব্যবস্থার সূচনা অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাঙ্কের গভর্নর জানিয়েছেন, তারা শীঘ্রই রুপি-টাকা কার্ড চালু করতে চলেছে সেপ্টেম্বরে। সেই কার্ড ব্যবহার করে বাংলাদেশিরা ভারত ভ্রমণের সময় ভারতীয় মুদ্রায় খরচ বা কেনাকাটা করতে পারবেন।বাংলাদেশ এই ঘোষণা দিলেও ভারতের তরফে অনুরূপ সুবিধা চালুর বিষয়ে কোনওরকম ঘোষণা শোনা যায়নি। এপারের নাগরিকদেরও দাবি, বাংলাদেশি মুদ্রা বিনিময়ের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত এসবিআই এবং আইসিআইসিআইকেও অনুরূপ কার্ড চালুর নির্দেশ দিক ভারত সরকার। বর্তমান প্রথায় বাংলাদেশ যেতে হলে নির্দিষ্ট ব্যাঙ্কে গিয়ে ডলার কিনতে হয়। ওপারে গিয়ে সেই ডলার ভাঙিয়ে নিতে হয় বাংলাদেশি মুদ্রা। কিন্তু রুপি- টাকা কার্ড চালু হলে ব্যাঙ্কে গিয়ে সরাসরি রুপিকে বাংলাদেশি টাকায় বদলে ওপারে গিয়ে অনায়াসে খরচ করা যাবে। অন অ্যারাইভাল ভিসা চালুর দাবিও ইদানীং যথেষ্ট প্রাসঙ্গিকতাও প্রাধান্য পাচ্ছে। থাইল্যাণ্ডসহ বিভিন্ন দেশে অন অ্যারাইভাল ভিসা চালু রয়েছে। বাংলাদেশের সাথে এ ধরনের কোনও চুক্তি বা সুবিধা নেই।
সাম্প্রতিক সময়ে ভারত বাংলাদেশের উষ্ণ সম্পর্ক ও গভীর বন্ধুত্ব রয়েছে। সাব্রুমে তৈরি হয়েছে মৈত্রী সেতু।শীঘ্রই দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সাথে পূর্বোত্তরের এই প্রবেশদ্বার খুলে যাবে। এছাড়া চালু হতে চলেছে আগরতলা-চিটাগাং বিমান পরিষেবা। দু’পারের নাগরিকরা এবং বিভিন্ন মহল থেকে দাবি করা হয়েছে সাব্রুম স্থলবন্দরে এবং আগরতলা ও চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে অন অ্যারাইভাল ভিসা সুবিধা চালু হোক। তাতে উভয় দেশের ভ্রমণপিপাসু নাগরিক ও ব্যবসায়ীদের অনেকটা সময় সাশ্রয় হবে।
বর্তমান পদ্ধতিতে আগরতলায় বাংলাদেশ অ্যাসি: হাইকমিশনার অফিসে সশরীরে হাজির হয়ে ভিসা সংগ্রহ করতে হয়। অনলাইনে আবেদন করার পর বেশ কিছুদিন লেগে যায় ভিসা পেতে। তারপর ব্যাঙ্কে গিয়ে ডলার কিনতে নষ্ট হয় আরও কিছুটা সময়। আগরতলার বাইরের দূরবর্তী স্থানের নাগরিকদের বহু দুর্ভোগ পোহাতে হয়।অন অ্যারাইভাল ভিসা ব্যবস্থা চালু হলে সব ধরনের দুর্ভোগ মিটে যাবে। ভ্রমণার্থীর সংখ্যাও বাড়বে। পাসপোর্ট নিয়ে সীমান্ত পার হলেই মিলবে ভিসা।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বাংলায় চুনি, ইংরেজিতে রুবি।চুনির রং কতটা টকটকে লাল, তার উপর এই মানিকের দাম…
অনলাইন প্রতিনিধি :-চাঁদারজুলুম নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে তথাকথিত সুশাসনের রাজ্যে প্রশাসনের নির্লজ্জ দ্বিচারিতা প্রকাশ্যে এলো।…
কেন্দ্রে ১০০ দিন পূর্ণ করল তৃতীয় মোদি সরকার।যদিও বর্তমান ক্ষমতাসীন কেন্দ্রীয় সরকারকে মোদি সরকার আখ্যা…
নিগো বাণিজ্যের রমরমা চালানোর জন্যই কি ১৮ সালে রাজ্যের মানুষ বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো?রাজ্যের আকাশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-এয়ারইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের কর্মীর চরম গাফিলতি ও উদাসীনতার কারণে রীতা বণিক (৫৯) বিমান যাত্রীর…
হরিয়ানা কি বিজেপির হাত থেকে ফসকে যাচ্ছে?শাসক বিজেপির হাবভাব দেখে তেমনটাই অনুমান করছে রাজনৈতিক মহল।প্রধানমন্ত্রী…