অনলাইন প্রতিনিধি:- এ বছর রাজ্যে রেকর্ড আলুর উৎপাদন হয়েছে। উপহার স্বরূপ কৃষিমন্ত্রী রতনলাল নাথ শুক্রবার বিধানসভা অধিবেশনে ত্রিপুরার কৃষকদের উৎপাদিত অর্গানিক চাল, মিলো অর্গানিক বিস্কুট, কালো চাল, আলু ইত্যাদি সম্বলিত কিট শুক্রবার রাজ্য বিধানসভায় অধিবেশন চলাকালীন বিধায়কদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। এআরসি প্রযুক্তিতে চাষ করা আলু সহ অর্গানিক বিভিন্ন দ্রব্য এ দিন মন্ত্রী, বিধায়কদের হাতে প্যাকেট করে তুলে দেওয়া হয়েছে। কালিখাসা চাল গোমতী জেলার কাকড়াবন এগ্রি সাবডিভিশনের অন্তর্গত খাবাকসা এফপিসি উৎপাদন করেছে। তেমনি ধলাই জেলার সালেমা এগ্রি সাব ডিভিশনের ধলাই এফপিসি কালো চাল উৎপাদন করেছে। উল্লেখ্য, এই প্রথম ত্রিপুরায় মিলো এবং কালো চাল থে অর্গানিক বিস্কুট তৈরি করা হয়েছে।উল্লেখ্য, ত্রিপুরায় আলুচা প্রথমদিকে অন্যতম প্রধান জাতগুলো ছিল আপ-টু-টেড জ্যোতি, ললিত ফুলওয়া, দার্জিলিং রেড রাউন্ড এবং সিন্দুরী। তখন ত্রিপুরা রাজ্যে আ গড় উৎপাদনশীলতা ছিল ১৫০০ কেজি / কানি। ১৯৮৮-৮৯ সালে ত্রিপুরায় সর্বপ্রথম
টিপিএস বা প্রকৃত আলু দানাবীজ দিয়ে আলুচাষ শুরু হয় নাগিছড়াস্থিত রাজ্যিক উদ্যান গবেষণা কেন্দ্রে যা আন্তর্জাতিক আলু গবেষণা কেন্দ্রের তত্ত্বাবধানেই শুরু হয়। টিপিএস পদ্ধতিতে আলুচাষের গড় ফলন উৎপাদনশীলতা দাঁড়ায় ৪০০০ কেজি/কানি।আন্তর্জাতিক গবেষণা কেন্দ্র এবং উদ্যান ও ভূমিসংরক্ষণ বিভাগ, ত্রিপুরা সরকারের মধ্যে ১৭ জানুয়ারী, ২০২৩ইং এ একটি মৌ স্বাক্ষরিত হয় এপিক্যাল রুটেড কাটিং টেকনোলজির মাধ্যমে উন্নত পদ্ধতিতে আলুচাষ নিয়ে। PKVY Scheme- এর অন্তর্গত এই প্রকল্পটির সময়কাল ৩ (তিন) বছর ২০২২-২৫ইং) এবং এর শিরোনাম (Title of the project) “Better Seed Production of potato Through Apical Rooted Cutting (ARC) Technology”। ২০২৩-২৪ইং সালে সর্বপ্রথম ARC পদ্ধতিতে ত্রিপুরা রাজ্যে আলুচাষ শুরু হয় এবং রাজ্যের ৮টি জেলার ১০৪ জন কৃষককে ৫টি উন্নতজাতের যথা (১) কুফরী মোহন (২) কুফরী লিমা (৩) কুফরী হিমালিনী (৪) কুফরী উদয় এবং (৫) কুফরী থর – ২ মোট ১৫.৭৫ মেঃ টন বীজআলু হরিয়ানার কুরুক্ষেত্র থেকে এনে সরবরাহ করা হয়। বর্তমান সময়ে এই ৫টি জাতের আলুচাষ করে রাজ্যের কৃষকরা অত্যন্ত ভালো ফলন পাচ্ছেন এবং ARC আলু চাষ নিয়ে অত্যন্ত উৎসাহিত। দ্বিতীয় বছর অর্থাৎ ২০২৪-২৫ ইং রবি মরশুমে প্রায় চারগুণ কৃষক অর্থাৎ ৪০২ জন কৃষকের মধ্যে ৪০ মেঃ টন বীজ সরবরাহ করা যা গত বছরের কৃষকেরাই উৎপাদন করেন। এই বছরে অভূতপূর্ব ফলন পাওয়া যায়। রাজ্যের সম্ভাব্য গড় উৎপাদনশীলতা দাঁড়ায় ৬০০০ কেজি / কানি। শস্য কর্তনের (CCE) মাধ্যমে রাজ্যের সর্বোচ্চ গড় উৎপাদনশীলতা ১০,০০০ কেজি /কানি পরিলক্ষিত হয় দক্ষিণ ত্রিপুরার বকাফা কৃষি মহকুমার বেতাগার কৃষক সজল ভৌমিকের আলু ক্ষেতে (মোহন জাত)। এ বছর ৪০২ জন কৃষকদের কাছ থেকে ২৮ টাকা প্রতি কেজি মূল্যে ৪০০ মেঃ টন বীজ আলু ক্রয় করার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে যা আগামী বছরে অর্থাৎ (২০২৫-২৬ইং) রবি মরশুমে আরও দশগুণ প্রায় ৪,০০০ কৃষকদের মধ্যে সরবরাহ করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
অনলাইন প্রতিনিধি :-"ঈদুল ফিতর" যার অর্থ হলউপবাস ভাঙার আনন্দ। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুটো ধর্মীয় উৎসবের…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০১৮ সালে নতুন নিয়োগনীতি চালু করেছে রাজ্য সরকার। ২০১৯ সাল থেকে রাজ্য সরকারের…
অনলাইন প্রতিনিধি :-কেন্দ্রীয় সরকার ঢাকঢোল পিটিয়ে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সস্তায় ভালো গুণমানসম্পন্ন জনঔষধি তথা জেনারিক মেডিসিন…
অনলাইন প্রতিনিধি :-শান্তিরবাজারে সিনিয়র টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন হলো জগন্নাথপাড়া প্লে সেন্টার টিম। রবিবার বাইখোড়া ইংলিশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৩-২৪ অর্থ বছর পর্যন্ত রাজ্য সরকারের মোট ঋণের পরিমাণ গিয়ে দাঁড়িয়েছে ২১.৮৭৮ কোটি…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বিগত ছয় মাসে ত্রিপুরা পুলিশ ক্রাইম ব্রাঞ্চকে ২২টি মামলা হস্তান্তর করা হয়েছে।২০২৪ সালের…