সহসাই রেশনশপের মাধ্যমে ভোক্তাদের হাতে সয়াবিন পৌঁছে দেওয়া হবে। এরপর পর্যায়ক্রমে ভোজ্যতেল সহ অন্যান্য জিনিসপত্র দেওয়া হবে। রাজ্যে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর রেশনশপের মাধ্যমে চিনি, ডাল, চাপাতা দেওয়ার কাজ শুরু করেছে। স্বসহায়ক দলের উৎপাদিত পণ্য সামগ্রী ও রেশনশপের মাধ্যমে বিক্রি করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার জিরানীয়া মহকুমা বেলবাড়িতে ৫০০ এমটি ক্ষমতা সম্পন্ন খাদ্য গুদামের উদ্বোধন করে একথাগুলো বলেন খাদ্যমন্ত্রী মনোজ কান্তি দেব। তিনি বলেন, এই গুদাম চালু হওয়ার মধ্যদিয়ে গণবন্টন ব্যবস্থা আরও মজবুত ও উন্নতিকরণের ক্ষেত্রে এক ধাপ এগিয়ে গেল। আগামী কিছুদিনের মধ্যে শান্তিবাজারে এক হাজার এমটি এবং গঙ্গানগরে ৫০০ এমটি ক্ষমতা সম্পন্ন দুটি খাদ্যগুদাম উদ্বোধন করা হবে। তিনি বলেন, বর্তমান সময়ে রাজ্য সরকারের আওতাধীন মোট ৭৫ হাজার ৪০০ মেট্রিকটন ক্ষমতা সম্পন্ন ১৩৬টি গোডাউন রয়েছে। ৪ জেলায় এফসিআইর আওতাধীন ৪২ হাজার মেট্রিকটন ক্ষমতা সম্পন্ন সাতটি গোডাউন রয়েছে।
তিনি বলেন, একসাথ রাজ্যের দুই তৃতীয়াংশ মানুষ প্রায় ২৫ লক্ষ মানুষ জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইনের আওতায় রয়েছে। পঁচিশ লক্ষ মানুষ দুই টাকা কেজি দরে চাল পাচ্ছে। মন্ত্রী বলেন, জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইন বাস্তবায়নে রাজ্যের সাফল্যের নিরিখে সম্প্রতি কেন্দ্রীয় সরকার দ্বারা প্রকাশিত এনএফএসএ স্টেট র্যাঙ্কিং ইনডেক্স ২০২০ সমীক্ষায় ত্রিপুরা ১৪টি স্পেশাল ক্যাটাগরি রাজ্য ও কেন্দ্রীয় স্বশাসিত অঞ্চলের মধ্যে প্রথম এবং সার্বিকভাবে সারা দেশের মধ্যে পঞ্চম স্থান দখল করেছে। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, করোনা দেশের সাধারণ মানুষের জীবন জীবিকার যে বিরূপ প্রভাব ফেলেছিল তা থেকে উত্তোরণের জন্য ২০২০ সাল থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রচেষ্টায় খাদ্য সুরক্ষা আইনের আওতাধীন সুবিধাভোগীদের নিয়মিত বরাদ্দের চাইতে অতিরিক্ত পাঁচ কেজি করে বিনামূল্যে চাল সরবরাহ করা হচ্ছে।
রাজ্যের প্রায় ৫ লক্ষ ৯৬ হাজার পরিবারকে ২ লক্ষ ৯৮ হাজার মেট্রিকটন চাল ৪৩৮১ মেট্রিকটন ডাল বিনামূল্যে প্রদান করা হয়েছে। তিনি বলেন, কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করার লক্ষ্যে ২০১৮ সাল থেকে সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে সহায়ক মূল্যে ধান ক্রয় করার কাজ শুরু হয়েছে। এখন পর্যন্ত সরকারী উদ্যোগে ১ লক্ষ ৩০ হাজার ৭২১ মেট্রিকটন ধান ক্রয় করা হয়েছে এবং সহায়ক মূল্য বাবদ মোট ২৪৩ কোটি ৯৯ লক্ষ টাকা কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে প্রদান করা হয়েছে। এদিনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ছিলেন কেন্দ্রীয় খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আণ্ডার সেক্রেটারি অজিন্দর সিংহ বল, রাজ্য খাদ্য দপ্তরের স্পেশাল সেক্রেটারি ড. সন্দীপ রাঠোর, অধিকর্তা তপন দাস, বেলবাড়ি ব্লকের চেয়ারম্যান রকেন দেববর্মা, মহকুমাশাসক শান্তি রঞ্জন চাকমা, পূর্ত দপ্তরের জিরানীয়া মহকুমা আধিকারিক সত্যনারায়ণ সরকার সহ অন্যরা। এই খাদ্য গুদাম নির্মাণে প্রায় ১ কোটি ৭০ লক্ষ নব্বই হাজার টাকা খরচ হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে।
দিল্লী বিধানসভা ভোটকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে যেন প্রতিশ্রুতির প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। ভোটারদের মন…
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…