অনলাইন প্রতিনিধি :– রাজ্যে বিজেপির ক্ষমতা দখল রুখে দিতে হবে।এ লক্ষ্যে ২৪শের লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যে ইন্ডিয়া জোট কার্যকরের ইঙ্গিত দিলেন সিপিএম রাজ্য সম্পাদক জিতেন চৌধুরী।তিনি জানান,১৯ ডিসেম্বর ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকে যা সিদ্ধান্ত হবে সেটা মানার জন্য আমরা প্রস্তুত।আমাদের লক্ষ্য জনবিরোধী বিজেপি সরকারকে বিদায় করা। রাজ্যের উপজাতি জনসমাজও এখন সব বুঝে গিয়েছেন।রাজ্যভাগের নাম করে ১৮ সাল থেকে কিভাবে মানুষকে ঠকানো হচ্ছে।তাই ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকে যা সিদ্ধান্ত হবে তা রাজ্যেও মানবে সিপিএম।মঙ্গলবার মেলারমাঠে সিপিএম রাজ্য দপ্তরে প্রাক্তন বিধায়ক সুধন দাসকে পাশে বসিয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনে জিতেন চৌধুরী আবারও রাজ্যের বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন।তার অভিযোগ বিজেপি সরকারের ব্যর্থতায় দক্ষিণ ত্রিপুরার রাজনগর বিধানসভা কেন্দ্রের ডিমাতলি এলাকায় শতাধিক বছরের পুরনো একক মসজিদে নামাজ পড়তে দূর্বৃত্তরা বাধা দিচ্ছে।অথচ ১৯৮৮ সাল থেকে এই মসজিদ আবিষ্কার হবার পর থেকে মুসলিমরা এখানে নামাজ পড়েছেন। তার দাবি ১৯৯৩ সাল থেকে এখানে সম্প্রীতি মেলা পর্যন্ত হচ্ছে।এমন কী ২০১৮ সালে রাজ্যে বিজেপি সরকার ক্ষমতা দখলের পরও এখানে মেলা হয়েছে। তবে এখন হঠাৎ করেই হিন্দু সুরক্ষা মঞ্চ নামে একটি সংগঠন এই মসজিদকে জগন্নাথ মন্দির বলে দাবি করছে।যা ঠিক হচ্ছে না। উল্টো দশ ডিসেম্বর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর হাতে পর্যন্ত এই মসজিদের পরিবর্তে এই স্থানে জগন্নাথ মন্দির বসিয়ে একটি ছবি তুলে দেওয়া হয়। এর সাথে এই স্থানে নামাজ পড়তে নিষেধাজ্ঞা জারি করে পুলিশ বসানো হলো।কিন্তু কেন এ প্রশ্নের উত্তর নেই।জিতেন চৌধুরী জানান, মুখ্যমন্ত্রী হয়তো না জেনেই জগন্নাথ মন্দিরের ছবি গ্রহণ করেছেন।কিন্তু সেটা আসলে একটি সমাধিস্থল।তাই মুখ্যমন্ত্রীর কাছে এই বিষয়ে তিনি অবিলম্বে পদক্ষেপের দাবি জানান।তিনি জানান, ৫ ডিসেম্বর বড়দিনের দিন জনজাতি সুরক্ষা মঞ্চের নামের একটি সংগঠন এক অসাংবিধানিক দাবিতে জমায়েত করছে।তথাকথিত এই মঞ্চের দাবি,যে সমস্ত উপজাতি খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী তাদের উপজাতি তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।যা হাস্যকর।তিনি জানান, সংবিধানে তফশিলি জাতি বা উপজাতি তালিকা তৈরির ক্ষেত্রে যে সমস্ত ক্ষেত্রকে বিবেচনায় রেখে তালিকা তৈরি করার নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে,সেখানে ধর্মীয় বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া মানুষ যারা ভৌগোলিক দিক থেকে বিচ্ছিন্ন তাদের এর আওতায় এনেছে।তার অভিযোগ এই স্লোগানের আড়ালে উপজাতিদের মধ্যে লড়াই বাঁধানোর চেষ্টা হচ্ছে।এই ধরনের একটি জমায়েতের অনুমতি সরকার কিভাবে দিল?এই প্রশ্ন তোলে তিনি মুখ্যমন্ত্রী ও পুলিশ মহানির্দেশকের কাছে এই জমায়েতের অনুমতি বাতিল করার দাবি জানান।জিতেন চৌধুরীর অভিযোগ সম্প্রতি একটি চিটফাগু গরিব ও সাধারণ মানুষের কোটি কোটি টাকা নিয়ে রাজ্য থেকে পালিয়ে গিয়েছে।তাদের ধরতে পুলিশ প্রধানকে চিঠি দিয়েছি।কিন্তু শাসক দলের বদান্যতায় অধিকাংশ চিটার নাগালের বাইরে থাকলেও একজন চিটার ধরা পড়েছে। কিন্তু তার কি হলো?এখন পর্যন্ত জানা যায়নি।তার অভিযোগ রাজ্যে শান্তি ও সম্প্রীতি বিনষ্ট করার চেষ্টা হচ্ছে।সেটা বিজেপি সরকার গুরুত্ব সহকারে দেখছে না।
দিল্লী বিধানসভা ভোটকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে যেন প্রতিশ্রুতির প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। ভোটারদের মন…
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…