অনলাইন প্রতিনিধি :-সুশাসনে প্রশাসনিক ব্যর্থতা এবং আগরতলা পুর নিগমের রহস্যজনক ভূমিকাকে বগলদাবা করে রাজধানী শহরের একাংশ নাগরিক বেআইনি নিমার্ণে উঠেপড়ে লেগেছে।এক কথায় শহরে বেআইনি নির্মাণের হিড়িক পড়েছে।আইন-কানুনের কোনও বালাই নেই।যে যার মতো করে, যেমনভাবে পারছে বেআইনি নির্মাণ চালিয়ে যাচ্ছে।বিস্ময়কর ঘটনা হলো, এই সব দেখার কেউ নেই।সব থেকে অবাক করার বিষয় হচ্ছে,প্রশাসন ও পুর নিগমের পক্ষ থেকে যেসব নির্মাণকে বেআইনি এবং ত্রুটিপূর্ণ ঘোষণা করে নির্মাণ কাজ আটকে রেখেছিল,এমনকি অন্যান্য পরিষেবা প্রদানের অনুমোদনও আটকে রেখেছিল, কিছুদিন নির্মাণ কাজ স্থগিত রাখার পর দেখা যাচ্ছে ওইসব বেআইনি নির্মাণ কোনও এক জাদুবলে আইনি বৈধতা পেয়ে যাচ্ছে। এমন উদাহরণ এই শহরে অনেক আছে।
প্রশাসন ও পুর নিগমের এই ধরনের ভূমিকায় শহরে একদিকে যেমন বেআইনি নির্মাণের বাড়বাড়ন্ত, অন্যদিকে একাংশ নাগরিক বেআইনি নির্মাণে উৎসাহিত হচ্ছে।এদের সংখ্যা কিন্তু দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। এরা ভালো করেই জানে, আইন-কানুন সবই কলাপাতা।অর্থের বিনিময়ে সবই আইনি বৈধতা পেয়ে যাবে।নতুবা প্রশাসন ও পুর নিগমের নজরদারি এড়িয়ে এসব বেআইনি নির্মাণ দিনের পর দিন চলে কি করে?প্রশ্ন হচ্ছে নজরদারি আছে তো? যদি থাকতো, তাহলে এসব চলতে পারতো না। যদি প্রশাসন ও পুর নিগমের কঠোর নজরদারি থাকতো তাহলে দিনের পর দিন নির্মাণ সামগ্রী রাস্তায় ফেলে রাখার কারণে মানুষের চলাচলের সমস্যা হতো না।শহরের ড্রেনগুলি দিয়ে জল নিষ্কাশনে সমস্যা হতো না।সামান্য বৃষ্টি হলেই শহরে যত্রতত্র জল জমে থাকতো না।আরও বিস্ময়কর ঘটনা হলো,পুর নিগম কর্তৃপক্ষকে বেআইনি নির্মাণের লিখিত অভিযোগ জানানো সত্ত্বেও, তেমন কোনও হেলদোল বা উদ্যোগ লক্ষ্য করা যায় না।গত কয়েকদিন আগে পত্রিকায় কৃষ্ণনগর বয়েজ ক্লাব সংলগ্ন এলাকায় পুলিশ দম্পতির বেআইনি বাড়ি নির্মাণের তথ্যনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল।এমনই আরেকটি অভিযোগ এসেছে পুর নিগমের সাত নম্বর ওয়ার্ডের অন্তর্গত ইন্দ্রনগর জগৎপুর কালীবাড়ি রোড এলাকা থেকে।অভিযোগ,এখানেও বিশ্বজিৎ ভৌমিক নামে জনৈক ব্যক্তি বেআইনিভাবে পাঁচতলা বাড়ি নির্মাণ করছেন।পুর নিগমের আইন অনুযায়ী পাশাপাশি দুটি বিল্ডিং এর মধ্যে যে গ্যাপ রাখার কথা, তা-রাখা হয়নি। ড্রজার দিয়ে মাটি কেটে বড় নির্মাণের ফলে পার্শ্ববর্তী বাড়িগুলি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।বৃষ্টি হলেই সব জল- কাদা পার্শ্ববর্তী বাড়ির উপর দিয়ে গড়াচ্ছে।প্রতিবাদ করলে রীতিমতো হুমকি দেওয়া হচ্ছে।ফলে ভয়ে সকলেই চুপ থাকতে বাধ্য হচ্ছে।কেননা বিশ্বজিৎ ভৌমিক এতটাই ক্ষমতাবান যে পুর নিগমে লিখিত অভিযোগ জানানোর পর প্রায় আট-নয় মাস কেটে গেলেও, নিগমের পক্ষ থেকে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া তো দূরের কথা, সামান্য উদ্যোগ পর্যন্ত নেই।স্থানীয় কাউন্সিলার জয়া ধানুক সবকিছুই জানে।পার্শ্ববর্তী বাড়ির লোকেরা তাকে বেশ কয়েকবার জানিয়েছে।কিন্তু জয়া দেবী উল্টো বিষয়টি মিটমাট করে নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন।কিসের বিনিময়ে জয়া দেবীর এই
ভূমিকা?তা বুঝতে কারোর বাকি নেই।প্রশ্ন হচ্ছে, এইভাবেই কি সবকিছু চলবে?
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যে কৃষিক্ষেত্রে সবথেকে উজ্জ্বল সম্ভাবনা হচ্ছে উদ্যানজাত (হর্টি) ফসল চাষে।শুধু তাই নয়,এতে কৃষকদের…
অনলাইন প্রতিনিধি :-নাগপুরের অশান্ত পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে চার জন পুলিশ আধিকারিক গুরুতর জখম হয়েছেন…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্য সরকারের১৬টি সাধারণ ডিগ্রি কলেজে প্রিন্সিপাল নেই।ফলে রাজ্য সরকারের ২৫টি সাধারণ ডিগ্রি কলেজে…
গত রবিবার মার্কিন ন্যাশনাল ইনটেলিজেন্স ইনটেলিজেন্স চিফ তথা আমেরিকার গোয়েন্দা প্রধান ভারত সফরে এসেছেন।মাত্র দুই…
অনলাইন প্রতিনিধি :-'সুপারফুড'।ইদানীং হেলথ টিপস মানেই সুপারফুডের অবধারিত উপস্থিতি।কী এই সুপার-খাদ্য?সহজ কথায়,অতি স্বাস্থ্যসম্মত এবং পুষ্টিগুণে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরা লোকসেবাআয়োগের-৩০ শে জানুয়ারী, ২০২৫-এর বিজ্ঞপ্তি মূলে সরকারী (সাধারণ)মহাবিদ্যালয়ে বিভিন্ন বিষয়ে সহ-অধ্যাপক পদে…