শিক্ষকের জন্য চাই সর্বোচ্চ মর্যাদা

এই খবর শেয়ার করুন (Share this news)

৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস । ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি বিশ্ববরেণ্য শিক্ষক , প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ ও দার্শনিক ড . সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণের জন্মদিন এই ৫ সেপ্টেম্বর সারা ভারতে প্রতিবছর যথাযোগ্য মর্যাদায় “ শিক্ষক দিবস ” হিসাবে পালিত হয় । এই দিনে আমি সর্বপ্রথমে ড . সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণের পূণ্য স্মৃতির উদ্দেশ্যে বিনয়াবনত শ্রদ্ধা নিবেদন করছি । সেই সঙ্গে ত্রিপুরাসহ সারা ভারত ও বিশ্বের সব শিক্ষকদের জানাচ্ছি সশ্রদ্ধ অভিনন্দন ও ভক্তিপূর্ণ প্রণাম । আজকের এই শুভদিনে ও শুভক্ষণে আমি আমার অন্তরের অন্ত : স্থল থেকে ভক্তি ও শ্রদ্ধা নিবেদন করছি আমার নিজের স্কুল , কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রতি যারা কোন প্রতিদানের আশা না রেখে অনেক কঠিন সময়ে আমার জীবনের চোরাবালিতে হারিয়ে যাবার মুহূর্তে আমাকে পরম মমতায় টেনে তুলে সঠিক দিশাটি দেখিয়ে দিয়েছিলেন । তাদের পাদপদ্মে রইল আমার অজস্র প্রণতি । এটা তো ঠিক , আমরা প্রত্যেকে নিজ নিজ জীবনে যা কিছু হয়েছি তা কিন্তু আমাদের শিক্ষকদের আমাদের শিক্ষকদের আমাদের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্যই হয়েছি । তাই আমাদের জীবনে শিক্ষকদের অবদানের শেষ নেই এবং তাদের কাছে আমরা চিরঋণী । সব ঋণই মানুষ শোধ করতে পারে । কিন্তু শিক্ষকদের কাছে আমাদের এই ঋণ কখনও শোধ করা যায় না । শিক্ষকদের অবদান সম্পর্কে দিগবিজয়ী বীর আলেকজাণ্ডার বলেছেন , ” I am indebted to my father for living , but I am in debted to my teacher for living well ” অর্থাৎ “ বেঁচে থাকার জন্য আমি আমার পিতার কাছে ঋণী । কিন্তু ভালোভাবে বেঁচে থাকার জন্য আমি আমার শিক্ষকের কাঝে ঋণী । ” আমাদের প্রধানমন্ত্রী শ্রীনরেন্দ্র মোদিও শিক্ষকদের সম্পর্কে প্রায় অনুরূপ কথাই বলেছেন । তিনি বলেছেন , “ মা জন্ম দেন , শিক্ষক জীবন দেন । ” প্রকৃতির চিরাচরিত নিয়মেই মা শিশুর জন্ম দেন । জন্মের পর থেকেই মা শিশুটির লালন- পালন শুরু করেন এবং বাবাও একাজে শামিল হন । এই জন্যই মা বাবা হলেন সন্তানের প্রথম শিক্ষক । কিন্তু এই সন্তানটি আস্তে আস্তে বড় হতেই তাকে সংসারে ভালোভাবে চলার উপযুক্ত করে তোলার দায়িত্ব এসে পড়ে শিক্ষকের উপর । এই শিক্ষকই স্নেহ – মমতা দিয়ে , শ্রম দিয়ে প্রতিটি শিশুর জীবন গড়ে তোলেন । বলা হয় , একজন শিক্ষক তার ছাত্রছাত্রীদের জন্য তিনবার কাঁদেন । তার ছাত্রছাত্রী যখন লেখাপড়ায় ভালো ফল করে জীবনে সুপ্রতিষ্ঠিত হয় তখন আনন্দে শিক্ষকের চোখে জল আসে । আবার যখন কোন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় খারাপ ফল করে বা জীবনে সুপ্রতিষ্ঠিত হতে ব্যর্থ হয় তখন দুঃখে শিক্ষক চোখের জল ফেলেন । তৃতীয়বার তিনি কাঁদেন যখন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ছাত্রছাত্রীদের বিদায় সংবর্ধনা দেওয়া হয় । ছাত্রছাত্রীদের সাথে বিচ্ছেদের কথা মনে করে তার দুচোখ জল ভরে যায় । এই হচ্ছেন আমাদের শিক্ষক । তাদের ভক্তি শ্রদ্ধা না করে আমরা থাকতে পারি কি ? জাতীয় জীবনে শিক্ষকের ভূমিকা সম্পর্কে ভারতের জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০ এর ৫.১ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে , ” Teachers truly shape the future of our children — and, therefore , The future of our na tion . ” অর্থাৎ শিক্ষকগণ সত্যি সত্যিই আমাদের শিশুদের ভবিষ্যৎ গড়ে তোলেন আর সেই সঙ্গে গড়ে তোলেন জাতির ভবিষ্যৎ । সেই অনুচ্ছেদে আরও বলা হয়েছে , “ শিক্ষকদের উচ্চ সম্মান এবং শিক্ষকতার পেশাকে উচ্চ মর্যাদা দিতে হবে যাতে সমাজের সেরা মেধাবীরা শিক্ষক হতে অনুপ্রাণিত হয় । ” এই নীতিটি খুবই সঠিক এবং সময়োপযোগী । আজকাল দেখা যায় , বেশিরভাগ মেধাবী ছাত্রছাত্রীরা ইঞ্জিনীয়ারিং , ডাক্তারি , আই এ এস , এম বি এ বা অন্যান্য পেশাগত লাইনে যেতে বেশি আগ্রহী । তারা শিক্ষকতার পেশায় আসতেই চায় না । প্রতি বছর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল বের হলে কৃতীদের যে ইন্টারভিউ পত্রিকা বা টিভিতে দেখি তাতে দেখা যায় , দু- একজন বাদে প্রায় সবাই বিভিন্ন কারিগরি বা পেশাগত লাইনে যেতে চায় । এইসব পড়ুয়াদের মা বাবারাও তাদের সন্তানদের কারিগরি বা পেশাগত লাইনেই পড়াতে বেশি আগ্রহী । এর কারণটা বুঝতে কোন অসুবিধা হয় না । ওই সব লাইনে বেতন খুবই বেশি , কাজের সুযোগ – সুবিধাও বেশি , দেশ বিদেশ ভ্রমণের সুযোগও বেশি । এই অবস্থায় দেশের সেরা মেধাবীদের শিক্ষকতার পেশায় আনতে হলে শিক্ষকদের উচ্চ মর্যাদা দিতেই হবে । তাদের বেতনক্রম হতে হবে আকর্ষণীয় এবং কর্মক্ষেত্রে দিতে হবে পর্যাপ্ত সুযোগ- সুবিধা । কোন ভালো জিনিস পেতে হলে তার জন্য ভালো মূল্য দিতে হয় । শিক্ষক হচ্ছেন জাতির মেরুদণ্ড । সুতরাং জাতিকে সোজা হয়ে দাঁড়াতে ও চলতে গেলে এই মেরুদণ্ডটাকে আগে শক্ত ও মজবুত করতে হবে । আর তা করতে গেলে কিছু বাড়তি খরচ এবং যত্ন তো লাগবেই । সুতরাং শিক্ষকদের উচ্চ মর্যাদা , অত্যন্ত আকর্ষণীয় ও পৃথক বেতনক্রম এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধা দেবার ব্যাপারে সরকার এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে অত্যন্ত উদার দৃষ্টিভঙ্গী ও খোলা মন নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে । জাতির বৃহত্তর স্বার্থেই এটা করা দরকার । , আমরা দেখি , শিক্ষকদিবসের অনুষ্ঠানগুলো রাজ্যে রাজ্যে শিক্ষা বিভাগই আয়োজন করে থাকেন । সেখানে প্রধানত শিক্ষক শিক্ষিকা এবং ছাত্রছাত্রীগণই উপস্থিত থাকেন । এসব অনুষ্ঠানে সমাজের সর্বস্তরের মানুষ বিশেষ করে পড়ুয়াদের অভিভাবকবৃন্দ সহ রাজ্যের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মী এবং আধিকারিকগণ উপস্থিত থাকলে অনুষ্ঠানগুলোর গুরুত্ব আরও বাড়বে । শিক্ষকদের শুধু বছরে একবার শিক্ষক দিবসেই শ্রদ্ধা জানাতে হবে এমন কোন কথা নেই । প্রতিদিন নানাভাবে শিক্ষকদের সম্মান জানানো যেতে পারে । বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সরকারী বা বেসরকারী অনুষ্ঠানে স্থানীয় শিক্ষকদের আমন্ত্রণ জানানো যায় । শিক্ষকদের সেখানে বসার আসন প্রথম সারিতে রাখা উচিত । সুযোগ থাকলে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের সভাপতি , প্রধান অতিথি বা বিশেষ অতিথি হিসাবে আমন্ত্রণ জানানো যেতে পারে । শিক্ষক দিবসের অনুষ্ঠানগুলোতে কয়েকজন অভিভাবককে বক্তা হিসাবে রাখা উচিত । এই অভিভাবকগণ সবার সামনে শিক্ষকদের কাজের প্রশংসা করে দু চারটি ভালো ভালো কথা বললে শিক্ষকদের মনোবল বাড়বে এবং তাদের কাজে আরও বেশি উৎসাহ উদ্দীপনা আসবে । এ প্রসঙ্গে প্রখ্যাত মনোবিজ্ঞানী উইলিয়াম জেমসের কথা উল্লেখ করা যেতে পারে । তিনি বলেছেন , মানুষের মনের গভীরে সুপ্ত ইচ্ছাগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে — প্রশংসা পাওয়া ( One of the deepest desires of human beings is the desire to be appreciated . ” ( Ref : – you can win- Shiv Khera , p – 200 ) সুতরাং সুযোগ থাকলেই শিক্ষকদের কাজের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করুন । এতে সমাজেরই বেশি লাভ হবে । পৃথিবীর নানা দেশে শিক্ষকদের নানাভাবে সম্মান জানানো হয়ে থাকে । ফ্রান্সে যদি কোন শিক্ষককে কোন কারণে আদালতে যেতে হয় তাহলে তাকে সেখানে বসার জন্য আলাদা চেয়ার দেওয়া হয় । জাপানে কোন কারণে কোন শিক্ষককে গ্রেপ্তার করতে হলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সম্মতি আলাদা নিতে হয় । আমেরিকায় শিক্ষকদের ভি আই পি র মর্যাদা দেওয়া হয় । ইংল্যাণ্ডে সবাই শিক্ষকদের অত্যন্ত শ্রদ্ধার চোখে দেখেন এবং শিক্ষকগণ সেখানে উচ্চ বেতনে পেয়ে থাকেন । সেখানে দেশের সেরা মেধাবীরাই শিক্ষক হতে পারেন । ইংল্যাণ্ডে শিক্ষকদের কেমন শ্রদ্ধার চোখে দেখা হয় তার একটা উদাহরণ দিচ্ছি । আমি ইংল্যাণ্ডের লিডস্ ইউনিভর্সিটিতে পড়ার সময় সাইকোলজির স্বনামধন্য প্রবীণ অধ্যাপক প্রফেসর কে , লভেল ( K. LOVELL ) আমাদের ক্লাস নিতেন । সেখানে সবাই এই প্রফেসরকে “ প্রফেসর ড্যাড ” ( Professor Dad ) বলে সম্বোধন করতেন । এভাবেই এই প্রবীণ অধ্যাপককে সবাই সম্মান জানাতেন । ত্রিপুরাতেও প্রায় এরকমই একটি ঘটনার কথা উল্লেখ করছি । ত্রিপুরার রাজ পরিবারের মেয়েদের লেখাপড়ার জন্য রাজন্য আমলে রাজবাড়ির ভেতরে ১৮৯৪ সালে মহারাণী তুলসীবতী স্কুলটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল । ১৯২১ সালে প্রখ্যাত শিক্ষিকা চারুবালা দত্ত এই স্কুলে প্রধান শিক্ষিকা হিসাবে যোগ দেন । তখনকার নিয়মে ওই স্কুলের ছাত্রীরা তাকে “ মাস্টারণী মা ” বলে সম্বোধন করত । মহারাজা বীরেন্দ্র কিশোরের কাছে এই সম্বোধনটা মোটেই পছন্দ হয়নি । তিনি আদেশ দিলেন প্রধান শিক্ষিকা চারুবালা দত্তকে “ গুরু মা ” বলে ডাকতে হবে । সেদিন থেকে চারুবালা দত্ত হয়ে গেলেন সবার গুরুমা এবং আজও তিনি এই নামেই সবার কাছে পরিচিত । শিক্ষক আমাদের কাছে অত্যন্ত ভক্তি ও শ্রদ্ধার পাত্র । তাই তাদের সম্পর্কে কোন ভালো কথা শুনলে আমরা আনন্দিত হই । আর কোথাও তাদের কোন অসম্মানের কথা জানতে পারলে মনে ভীষণ কষ্ট পাই । তাদের প্রতি যে কোন অন্যায় বা অবিচারের বিরুদ্ধে সবারই রুখে দাঁড়ানো উচিত । এই তো কয়েক মাস আগের ঘটনা । কাশ্মীরের কুলগাম জেলার একটি স্কুলের শিক্ষিকা রজনীবালা স্কুলের গেট দিয়ে ভেতরে প্রবেশের মুখে উগ্রবাদীর গুলিতে নৃশংসভাবে খুন হলেন । এক সন্তানের মা রজনী বালার বয়স মাত্র ছয়ত্রিশ । ওই শিক্ষিকার বাড়ি কুলগাম থেকে অনেক দূরে জম্মুতে । কুলগামের শিক্ষার্থীদের পড়াবার জন্যই তিনি এখানে থাকতেন । আর সেই পড়ানোর কাজেই স্কুলে ঢুকতে গিয়ে তিনি খুন হলেন ! এই প্রতিদান কি উনার প্রাপ্য ছিল ? না , এই নির্মম ঘটনা আমরা কিছুতেই মানতে পারি না । চরম ঘৃণা আর ধিক্কার জানাই ওই বর্বর খুনিদের । শিক্ষকদের হেয় করার আর একটি ঘটনার কথা উল্লেখ করছি । কিছুদিন আগে একটি সংবাদপত্রে “ পাত্র চাই ” বিজ্ঞাপনে পাত্রের যোগ্যতা সম্পর্কে কয়েকটি বিষয় উল্লেখ করে শেষে বলা হয়েছে –– “ শিক্ষক বাদে ” । এটা দেখে স্তম্ভিত হলাম । এ কী ধরনের মানসিকতার প্রকাশ ! আমাদের শিক্ষক কি এতই অবজ্ঞা ও অবহেলার পাত্র ? এটা তো সমগ্র শিক্ষক সমাজের অপমান । এই বিজ্ঞাপন দাতা এবং উনার পরিবার পরিজন নিশ্চয়ই কোন না কোন শিক্ষকের কাজে একদিন লেখাপড়া করে আজ প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন । আজ এভাবেই কি তারা শিক্ষকের কাছে তাদের ঋণ পরিশোধ করলেন । এ কোথায় চলেছি আমরা ? তবে মনকে সান্ত্বনা দিচ্ছি এই ভেবে যে , এগুলো খুবই বিচ্ছিন্ন ঘটনা । এগুলো আমরা মনে রাখতে চাই না । বরং বিপরীতটাই মনে রাখব । যেমন , তামিলনাড়ুর কোয়েম্বেটুরের অবসরপ্রাপ্ত এক প্রবীণ শিক্ষক ভি . ভেঙ্কটরমণের ছাত্রদের তার প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর কাহিনি । এই শিক্ষকের বয়স আশি পেরিয়েছে বেশ কয়েক বছর আগেই । তিনি ঋণে জর্জরিত । তার এক বিধবা কন্যা ও বয়স্কা অসুস্থ স্ত্রীকে নিয়ে এক ভাড়া বাড়িতে থাকেন । তার এই করুণ অবস্থা দেখে তারই কয়েকজন প্রাক্তন ছাত্র মিলে বেশ কয়েক লক্ষ টাকা খরচ করে একটি খুব সুন্দর দোতলা বাড়ি বানিয়ে এই শিক্ষককে উপহার দেন । বাড়ি পেয়ে শিক্ষক আনন্দে আপ্লুত , চোখে তার আনন্দাশ্রু । এরকমভাবে গুরু দক্ষিণা দেবার কথা আমরা সব সময় মনে রাখব । আসলে শিক্ষকদের সম্মান জানালে আমাদেরই সম্মান বাড়ে । এই শিক্ষককুলই যুগ যুগ ধরে মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে নিয়ে গেছেন অর্থাৎ আমাদের অজ্ঞানতা দূর করে জ্ঞান দান করেছেন এবং আজও তারা এই কাজ আনন্দের সাথে করে যাচ্ছেন কোন প্রতিদানের আশা না রেখেই । এই শিক্ষককুলকে আবারও আমার সশ্রদ্ধ প্রণাম ।

Dainik Digital

Share
Published by
Dainik Digital

Recent Posts

নিগো – অন্ধ প্রশাসন!!

নিগো বাণিজ্যের রমরমা চালানোর জন্যই কি ১৮ সালে রাজ্যের মানুষ বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো?রাজ্যের আকাশ…

23 hours ago

বিমানযাত্রীর মর্মান্তিক মৃত্যু নিয়ে পুলিশের তদন্ত শুরু!!

অনলাইন প্রতিনিধি :-এয়ারইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের কর্মীর চরম গাফিলতি ও উদাসীনতার কারণে রীতা বণিক (৫৯) বিমান যাত্রীর…

23 hours ago

হরিয়ানাঃ পাল্লা কার পক্ষে?

হরিয়ানা কি বিজেপির হাত থেকে ফসকে যাচ্ছে?শাসক বিজেপির হাবভাব দেখে তেমনটাই অনুমান করছে রাজনৈতিক মহল।প্রধানমন্ত্রী…

2 days ago

রাজধানীতে চাঁদার জুলুমে অতিষ্ঠ মানুষ!!

অনলাইন প্রতিনিধি:-মুখ্যমন্ত্রীডা. মানিক সাহার নির্বাচনি এলাকার আপনজন ক্লাবের চাঁদার নামে বড় অঙ্কের তোলাবাজির অভিযোগের রেশ…

3 days ago

ইন্ডিয়ান বুকে রাজ্যের মেয়ে ঝুমা!!

অনলাইন প্রতিনিধি :-ইচ্ছে ছিলো অনেক আগে থেকেই। অবশেষে নিজের ইচ্ছেকেই বাস্তবে পরিনত করলো ঝুমা দেবনাথ।…

3 days ago

সুশাসনে আইনশৃঙ্খলা!

রাজ্যে কি সত্যিই আইনের শাসন রয়েছে?সাধারণ মানুষ কিন্তু প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে।সরকার বলছে রাজ্যে সুশাসন…

3 days ago