অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্য সরকারের অর্থভাণ্ডার শূন্য। যার খেসারত দিচ্ছে হাজারো মিড-ডে-মিল কর্মচারীরা।শুধু তাই নয়,এক প্রকার বন্ধের পথে রাজ্যে মিড-ডে-মিল প্রকল্প।এমনকী সম্প্রতি আর্থিক সংকটের অজুহাতে প্রায় ৪৮৮ জন মিড-ডে-মিল কর্মচারীকে ছাঁটাই পর্যন্ত করে দিচ্ছে রাজ্য সরকারের শিক্ষা দপ্তর।রাজ্যের সরকারী স্কুলে বছরের পর বছর চাকরি করলেও তাদের এক অদৃশ্য কারণে নিয়োগপত্র পর্যন্ত প্রদান করা হচ্ছে না। মিড-ডে-মিল কর্মচারীদের নিয়মিতকরণ তো দূরঅস্ত। উল্টো প্রায় ৪ মাস ধরে তাদের মাসিক বেতন পর্যন্ত দিতে পারছে না রাজ্য সরকার।রাজ্য শিক্ষা দপ্তরের এমন করুণ দশা,মিড-ডে- মিল কর্মচারীদের মাথা পিছু প্রত্যেক মাসে প্রায় ২ হাজার ৫০০ টাকা বেতন প্রদানে ব্যর্থ হচ্ছে।অথচ প্রচার চলছে রাজ্যে ডবল ইঞ্জিনের সরকার সবার জন্য কাজ করছে। ফলে রাজ্য সরকার ও শিক্ষা দপ্তরের ভূমিকা প্রশ্নের মুখে।শিক্ষা দপ্তর সূত্রে খবর ২০২৩ সালের নভেম্বর মাস থেকে রাজ্যে মিড-ডে-মিল কর্মচারীরা বেতন পাচ্ছে না। ফলে মিড-ডে-মিল প্রকল্পে নিযুক্ত প্রায় ১০ হাজার ৮৮৮ জন কর্মচারীর দিশেহারা অবস্থা। প্রত্যেক মাসে ২ হাজার ৫০০ টাকা বেতনের জন্য তাদের শিক্ষা দপ্তরে দৌড়ঝাঁপ করতে হচ্ছে।অথচ তাদের জন্যই সারা রাজ্যের প্রায় ১১ হাজার স্কুলে মিড- ডে-মিল প্রকল্প চলছে। বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের স্বার্থে তারা কাজ করছেন। তবে এখন এই কর্মচারীদের বেতন প্রদান বন্ধ।এমনকী কবে নাগাদ বেতন–ভাতা প্রদান করা হবে,তার পর্যন্ত সঠিক উত্তর শিক্ষা দপ্তরের কাছে নেই।আর এখন তো পরিস্থিতি এমন জায়গায় এসে ঠেকেছে,মিড-ডে-মিল কর্মচারীদের প্রশ্নবাণে জর্জরিত হচ্ছে প্রধান শিক্ষক এবং প্রধান শিক্ষিকারা। শিক্ষা দপ্তরের আধিকারিকরা তো মিড-ডে-মিল কর্মচারীদের দেখলেই অফিস থেকে পালিয়ে যাচ্ছেন।কারণ তাদের কাছে কোনও উত্তর নেই।এমনকী তাদের সাথে শিক্ষা সচিব পর্যন্ত দেখা করছেন না।২০১৮ সালের পর থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪৮৮ জন মিড-ডে-মিল কর্মচারীকে ছাটাই করা হয়েছে।তবে প্রতিশ্রুতি থাকলেও তাদের এখন পর্যন্ত নিয়মিত করা হয়নি।রাজ্যের গ্রাম, পাহাড়, জেলা, মহকুমা এবং বিশেষ করে এডিসি এলাকার স্কুলগুলির তো আরও ভয়াবহ অবস্থা।এদিকে শিক্ষা দপ্তরের এক আধিকারিক জানান, রাজ্যে মিড-ডে-মিল প্রকল্পের প্রথম ধাপে বাজেট প্রায় ৬৪ কোটি টাকা।প্রথম ধাপে এই টাকা সঠিক সময়ে পাচ্ছে না রাজ্য সরকার।ফলে তাদের বেতন দিতে ব্যর্থ শিক্ষা দপ্তর। রাজ্যের যে পরিস্থিতি যে কোনও মুহূর্তে এই প্রকল্প বন্ধ হয়ে যাবে বলে খবর।এদিকে সিআইটিইউ রাজ্য সভাপতি মানিক দে জানান, মিড-ডে-মিল প্রকল্পের গরিব শ্রমিকদের যাতে অবিলেম্ব যেন বেতন প্রদান করা হয়। তিনি রাজ্য সরকারের কাছে এই দাবি জানান।এ লক্ষ্যে রাজ্য লেবার কমিশনারের কাছে সাক্ষাৎ করার পর্যন্ত সুযোগ প্রদান হচ্ছে না। উল্লেখ্য মিড-ডে-মিল কর্মচারীদের বেতনের দাবিতে ২৩ ফেব্রুয়ারী রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছিল সিআইটিইউ।শিক্ষা দপ্তরের এই দৈন্যদশার বিরুদ্ধে মিড-ডে-মিল কর্মচারীদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমান যুগে হৃদরোগ জনিত সমস্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।এর মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক ও জীবনঘাতী…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমানে রাজ্যেনয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশন রয়েছে।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই নয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশনকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৮ সালে বিধানসভা নির্বাচনেও আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারলেই, আমাদের…
অনলাইন প্রতিনিধি:-তপন স্মৃতি নকআউট ক্রিকেটের দ্বিতীয় দল হিসাবে সেমিফাইনালে হার্ভেকে নকআউট করে তপনের সেমিতে সংহতি!!খেলার…
নজিরবিহীন গরমের মুখোমুখি রাজ্য। মার্চ মাসের শেষ দিকে গরমের এই প্রকোপ এককথায় নজিরবিহীন।এজন্য আবহাওয়া দপ্তরকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-"ঈদুল ফিতর" যার অর্থ হলউপবাস ভাঙার আনন্দ। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুটো ধর্মীয় উৎসবের…