দৈনিক সংবাদ অনলাইন প্রতিনিধি,আগরতলা।। রাজ্যে ২০২৩ বিধানসভা নির্বাচন দোরগোড়ায়। হাতে খুব আর একটা বেশি সময় নেই৷ এমনিতেই পরিবর্তিত পরিস্হিতিতে বিশেষ করে বিপ্লব কুমার দেব মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরে যাওয়ার পর, আরও স্পষ্ট করে বললে সরিয়ে দেওয়ার পর গোটা রাজ্যেই বিজেপির সাংগঠনিক শক্তি নড়বড়ে হয়ে পড়েছে। এটা অস্বীকার করার কোনও উপায় নেই। কারণ, রাজ্য বিজেপিতে বিপ্লব দেবের মতো জনপ্রিয়তা, অন্য কোনও নেতা বা নেত্রীর নেই এবং এখনো গড়েও উঠেনি। ফলে ক্ষমতা ধরে রাখার লড়াই অনেক আগে থেকে শুরু করলেও কাজটা যে খুবই কঠিন সেটা বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্বও ভালো করে জানে।
কারন, ২০১৮ এবং ২০২৩ এর মধ্যে বিস্তার ফারাক রয়েছে। পাঁচ বছর আগের লড়াইয়ের সাথে আগামীর লড়াই অনেকটাই কঠিন। সেই লড়াই কে আরও মজবুত ও তেজি করতে শাসক দলের নেতা- নেত্রীরা এখন রাত-দিন এক করে রীতিমতো ওভারটাইম খেটে চলেছেন। তারই অঙ্গ হিসাবে ত্রিপুরা প্রদেশ বিজেপি সদর (শহর) জেলার উদ্যোগে শুক্রবার রাজধানীর নজরুল কলাক্ষেত্রপ অনুষ্ঠিত হয় কার্যকর্তা সম্মেলন। সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির রাজ্য প্রভারি ডাঃ মহেশ শর্মা, প্রদেশ সভাপতি রাজীব ভট্টাচার্য,বিধায়ক সুরজিৎ দত্ত, বিধায়ক মিমি মজুমদার, মেয়র দীপক মজুমদার সহ দলের অন্যান্য নেতৃত্বরা। সম্মেলনকে কেন্দ্র করে দলীয় কার্যকর্তাদের মধ্যে বেশ উৎসাহ লক্ষ্য করা যায়।
নিগো বাণিজ্যের রমরমা চালানোর জন্যই কি ১৮ সালে রাজ্যের মানুষ বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো?রাজ্যের আকাশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-এয়ারইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের কর্মীর চরম গাফিলতি ও উদাসীনতার কারণে রীতা বণিক (৫৯) বিমান যাত্রীর…
হরিয়ানা কি বিজেপির হাত থেকে ফসকে যাচ্ছে?শাসক বিজেপির হাবভাব দেখে তেমনটাই অনুমান করছে রাজনৈতিক মহল।প্রধানমন্ত্রী…
অনলাইন প্রতিনিধি:-মুখ্যমন্ত্রীডা. মানিক সাহার নির্বাচনি এলাকার আপনজন ক্লাবের চাঁদার নামে বড় অঙ্কের তোলাবাজির অভিযোগের রেশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ইচ্ছে ছিলো অনেক আগে থেকেই। অবশেষে নিজের ইচ্ছেকেই বাস্তবে পরিনত করলো ঝুমা দেবনাথ।…
রাজ্যে কি সত্যিই আইনের শাসন রয়েছে?সাধারণ মানুষ কিন্তু প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে।সরকার বলছে রাজ্যে সুশাসন…