দৈনিক সংবাদ অনলাইনঃ রাজ্যের প্রস্তাবিত ফিল্ম অ্যাও টেলিভিসন ইনস্টিটিউট গড়ে তোলার কাজ দ্রুত সম্পন্ন করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে সংশ্লিষ্ট দপ্তর আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছেন তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী । মন্ত্রী জানান , শীঘ্রই ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট চালু করা সম্ভব হবে । এদিকে , সোমবার সচিবালয়ে তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরীর অফিস কক্ষে কলকাতার সত্যজিৎ রায় ফিল্ম অ্যাণ্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের শাখা দ্রুত চালু কার জন্য কী কী প্রয়োজন তার একটা খসড়া তালিকা প্রণয়নের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠক শেষে মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী জানান , অভিনয় সহ সম্ভাবনাময় চলচ্চিত্র শিল্পের অন্যান্য প্রাঙ্গণে রাজ্যের যেসকল প্রতিভাবান ছেলেমেয়ে কাজ করতে আগ্রহী তাদের কাজের সুযোগ করে দিতে রাজ্য সরকার এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে । যাদের অভিনয়ে এবং চলচ্চিত্র সংক্রান্ত অন্যান্য ক্ষেত্রে মেধা রয়েছে তাদের মেধাকে কাজে লাগিয়ে অন্যান্য রাজ্যের মতো এ রাজ্যেও একটি ফিল্ম ইনস্টিটিউট গড়ে তোলার জন্য সরকার কাজ করছে । এরই প্রেক্ষিতে বৈঠকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে । মন্ত্রী আশা ব্যক্ত করেন খুব দ্রুত ইনস্টিটিউটে কাজকর্ম চালু হবে । যারা নিজেদেরকে চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রিতে প্রতিষ্ঠা করতে চান তাদের জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ এনে দিতেই রাজ্য সরকারের এই উদ্যোগ । বৈঠকে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের সচিব প্রশান্ত কুমার গোয়েল , অধিকর্তা রতন বিশ্বাস , পূর্ত দপ্তরের ইঞ্জিনীয়ার ইন চিফ দীপক চন্দ্র দাস , সিনিয়র আর্কিটেক্ট সঞ্জীবন দাস , পূর্ত দপ্তরের নির্বাহী বাস্তুকারেরা , আগরতলা পুর নিগমের ইস্ট জোনের সহকারী মিউনিসিপ্যাল কমিশনার কিশোর সরকার , ত্রিপুরা রাজ্য বিদ্যুৎ নিগম লিমিটেড সহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরের আধিকারিকেরা । মন্ত্রী জানান , গত ৬ এপ্রিল কলকাতা থেকে সত্যজিৎ রায় ফিল্ম অ্যাণ্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের তিনজনের প্রতিনিধি দল আগরতলায় এসেছিল । এই টিমে ছিলেন সংস্থার ডিরেক্টর , রেজিস্টার এবং নোডাল অফিসার । তাদের রাজধানীর মঠ চৌমুহনী এলাকার নজরুল কলাক্ষেত্র ঘুরিয়ে দেখানো হয় । তারা নজরুল প্রশাসনিক কলাক্ষেত্রের অডিটোরিয়াম , প্রেক্ষাগৃহ , ওপেন গ্যালারি ইত্যাদি ঘুরে দেখেন । মন্ত্রী জানান , তিনি নিজেও কলকাতার সত্যজিৎ রায় ফিল্ম অ্যাণ্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট পরিদর্শন করেন এবং সেখানে আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন । তখন সিদ্ধান্ত হয়েছিল যে তাদের একটি প্রতিনিধি দল আগরতলায় আসবে এবং পরিকাঠামো ঘুরে দেখে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কোথায় এটি চালু করা হবে । বৈঠকে তথ্য সংস্কৃতি মন্ত্রী আশা ব্যক্ত করেন খুব দ্রুত ইনস্টিটিউটের কাজকর্ম চালু হবে।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমান যুগে হৃদরোগ জনিত সমস্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।এর মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক ও জীবনঘাতী…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমানে রাজ্যেনয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশন রয়েছে।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই নয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশনকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৮ সালে বিধানসভা নির্বাচনেও আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারলেই, আমাদের…
অনলাইন প্রতিনিধি:-তপন স্মৃতি নকআউট ক্রিকেটের দ্বিতীয় দল হিসাবে সেমিফাইনালে হার্ভেকে নকআউট করে তপনের সেমিতে সংহতি!!খেলার…
নজিরবিহীন গরমের মুখোমুখি রাজ্য। মার্চ মাসের শেষ দিকে গরমের এই প্রকোপ এককথায় নজিরবিহীন।এজন্য আবহাওয়া দপ্তরকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-"ঈদুল ফিতর" যার অর্থ হলউপবাস ভাঙার আনন্দ। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুটো ধর্মীয় উৎসবের…