অনলাইন প্রতিনিধি :-সন্দেশখালি নিয়ে
সরগরম বাংলার রাজনীতি। এদিনই গ্রেপ্তার হয়েছে এই কাণ্ডের প্রধান অভিযুক্ত শেখ শাহজাহান।আর সেই আবহের মধ্যে এবার বঙ্গ সফরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।পয়লা মার্চ হুগলির আরামবাগে সভা করবেন তিনি।তারপর দুই মার্চ তিনি সভা করবেন নদিয়ার কৃষ্ণনগরের গভর্নমেন্ট কলেজ মাঠে।আরও একটি সভা করার কথা রয়েছে ছয় মার্চ।এই সভাটি বারাসাতের কাছারি ময়দানে হওয়ার কথা।আর সেই সভাতেই সন্দেশখালির নির্যাতিতা মহিলাদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী দেখা করতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে।লোকসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে মোদির এই বঙ্গ সফর যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।প্রধানমন্ত্রীর বঙ্গ সফরকে কেন্দ্র করে গেরুয়া শিবিরে তৎপরতা তুঙ্গে। আরামবাগ ও কৃষ্ণনগর দু’জায়গাতেই প্রধানমন্ত্রীর সরকারী কিছু প্রকল্পের শিলান্যাস ও উদ্বোধন করার কথা।ফলে দু’জায়গার মাঠেই দুটো করে মঞ্চ তৈরি করতে হবে।একটি প্রশাসনিক এবং অন্যটি রাজনৈতিক মঞ্চ। কৃষ্ণনগরে বিজেপি সূত্রে খবর, মোদির সভার দিন নদিয়া ও মুর্শিদাবাদ মিলিয়ে পাঁচটি লোকসভার দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের ন্যূনতম এক লক্ষ আশি হাজার মানুষের জমায়েতের লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দিয়েছি কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।উনিশের লোকসভা নির্বাচনে নদিয়া জেলায় ভালো ফল করে বিজেপি।আবার একুশের বিধানসভাতেও বিজেপির সেই ভোটব্যাঙ্ক অনেকটাই অটুট ছিল।ফলে এই জেলার সভা সফল করা এখন বিজেপির কাছে একটা বড় চ্যালেঞ্জ।কৃষ্ণনগর লোকসভাকে এবার পাখির চোখ করতে চাইছে বিজেপি, সূত্রের খবর।শেষ লোকসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্র থেকে জয়ী হন তৃণমূলের মহুয়া মৈত্র। পাশের কেন্দ্র রাণাঘাটে জয়ী হয় বিজেপি। এবার এই দুই কেন্দ্রে জয় পেতে মরিয়া বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্ব। নদিয়ার দুটি লোকসভা কেন্দ্র কৃষ্ণনগর ও রানাঘাট ছাড়াও পার্শ্ববর্তী জেলার তিনটি লোকসভা কেন্দ্র মুর্শিদাবাদ, বহরমপুর এবং জঙ্গিপুরের -সাংগঠনিক জমায়েতের আলাদা আলাদা লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক ও কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতিতে। সূত্রের খবর, কৃষ্ণনগর সাংগঠনিক জেলার জন্য পঁয়তাল্লিশ হাজার, রানাঘাট সাংগঠনিক জেলার জন্য পঞ্চান্ন হাজার, মুর্শিদাবাদের জন্য কুড়ি হাজার, জঙ্গিপুরের জন্য দশ হাজার, বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের জন্য ত্রিশ হাজার এবং এছাড়াও বেশ কয়েকটি সহযোগী সংগঠনকে আলাদা করে ত্রিশ হাজার মানুষের জমায়েত করার লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে। বাস, ছোট গাড়ির পাশাপশি ট্রেনে করেও কর্মী সমর্থকদের নিয়ে আসার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
কৃষ্ণনগর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি অর্জুন বিশ্বাসের কথায়, আমাদের লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে পঁয়তাল্লিশ হাজার।ষাট হাজার জমায়েত হবে বলে আশা করছি। শুধুমাত্র কর্মী-সমর্থক নন, সাধারণ মানুষেরাও নিজের উদ্যোগে প্রধানমন্ত্রীর সভাস্থলে আসবেন।তাই মোট জমায়েত সংখ্যা দুই লক্ষ ছাপিয়ে যাবে। তবে এখানেও একটি সংশয় রয়েছে। কৃষ্ণনগরের এই মাঠে নিরাপত্তা এবং অন্য আনুষঙ্গিক ব্যবস্থা সহ সর্বোচ্চ লোকধারণের ক্ষমতা আশি হাজারের আশেপাশে। সেখানে দুই লক্ষ আশি হাজার মানুষের জমায়েত হলে কোথায় তাদের বসতে দেওয়া হবে সেই প্রশ্নই উঠেছে।
অনলাইন প্রতিনিধি :-খাবারের প্রলোভন দিয়ে নির্বিচারে গুলি চালানো হচ্ছে ফিলিস্তিনিদের উপর। বাস্তুহীন ও ক্ষুধার্ত ফিলিস্তিনিদের…
অনলাইন প্রতিনিধি :-দক্ষিণ কোরিয়ায় নয়া প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হলেন বিরোধী দল ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী লি…
অনলাইন প্রতিনিধি :-পার্লামেন্টে আস্থা ভোটে হেরে যেতেই মঙ্গোলিয়ার প্রধানমন্ত্রী লুভাসান্নামস্রাইন ওয়ুন-এর্দেন পদত্যাগ করলেন। ওয়ুন-এর্দেন ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :-চট্টগ্রামে পাঁচটি মামলায় সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিনের আবেদন…
অনলাইন প্রতিনিধি :-অবশেষে অপেক্ষার অবসান। দুই দশকেরও বেশি সময় পরে শুক্রবার উদ্বোধন হতে চলেছে বিশ্বের…
পুলিশি ব্যবস্থার কী হইয়াছে।বিশেষ করিয়া বিশালগড়।বিশালগড় পুলিশি যেন বিহার উত্তরপ্রদেশের কোনও ফিলমের পটভূমি। গত কয়েকদিন…