অনলাইন প্রতিনিধি :-অস্থায়ী
ও অনিয়মিত শ্রমিক কর্মচারীদের মজুরি বৃদ্ধি, নিয়মিতকরণ,বোনাস- এক্সগ্রেসিয়ার দাবিতে আন্দোলনে নেমেছে বাম শ্রমিক-কর্মচারী সংগঠন সিআইটিইউ।বুধবার, রাজধানীতে সিআইটিইউ’র নেতৃত্বে শ্রমিক- কর্মচারীরা বড়সড় মিছিল করে শ্রম কমিশনারের কাছে গণডেপুটেশন দেয়।মিছিল ও গণডেপুটেশনে নেত্বত্ব দেন সিআইটিইউ নেতা তথা প্রাক্তন মন্ত্রী মানিক দে,তপন দাস,শঙ্কর প্রসাদ দত্ত, পাঞ্চালী ভট্টাচার্য,সমর চক্রবর্তী, নির্মল রায় সহ বাম নেতৃত্ব।মিছিল ওরিয়েন্ট চৌমুহনী থেকে শুরু হয়ে রাজধানীর বিভিন্ন পথ পরিক্রমা করে শ্রম দপ্তর কমিশনারের অফিসের সামনে এসে জমায়েতে মিলিত হয়।জমায়েতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে প্রাক্তন মন্ত্রী মানিক দে বলেন,বিজেপি ভিশন ডকুমেন্টে মনমোহনী প্রতিশ্রুতি মানুষকে প্রলোভনের ফাঁদে ফেলে রাজ্যে ক্ষমতায় এসে শ্রমিক-শিক্ষক কর্মচারী, বেকার থেকে সকল শ্রেণীর মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করেছে।কোন প্রতিশ্রুতিই পালন করেনি বিজেপি সরকার।উল্টো মানুষ বামফ্রন্ট আমলে যেসব সুযোগসুবিধা পেতেন তাও বাতিল করে দেয় বিজেপি সরকার।বামফ্রন্ট সরকারের সময়ে দশ বছর অনিয়মিত কর্মচারী হিসেবে কাজ করার পর নিয়মিত হওয়ার প্রক্রিয়াও বাতিল করে দিয়েছে বিজেপি সরকার। ফলে এখন আর তারা নিয়মিত হচ্ছেন না।মানিক দে বলেন, মানুষ বিজেপি সরকারের প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পেরে এখন বিজেপি ত্যাগ করে বামফ্রন্টে শামিল হচ্ছেন।বিজেপি এখন জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। হামলা- হুমকি দিয়েও মানুষকে ঘরে আটকে রাখতে পারছে না বিজেপি সরকার। সকল শ্রেণীর কর্মচারী থেকে সাধারণ মানুষ অধিকার আদায়ে বিজেপি সরকারের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে আন্দোলন শুরু করেছেন। আজ দশ দফা দাবিতে মিছিল ও গণডেপুটেশনে হাজার হাজার শ্রমিক-কর্মচারী শামিল হয়েছেন বলে মন্তব্য করেন মানিক দে।তাছাড়াও অন্যান্য নেতৃবৃন্দও বক্তব্য রাখেন। পরে দফা দাবিতে শ্রম কমিশনারের কাছে গণডেপুটেশন পেশ করা হয়। একদি অনিয়মিত কর্মচারীদের নিয়মিতকরণ বঞ্চনা,অপরদিকে বেকারদের চাকরি বপ নিয়ে শেষপর্যন্ত গোটা রাজ্যেই আন্দোলনে নেমে পড়েছে অনিয়মিত কর্মচ থেকে বেকার যুবকেরা। শুধু রাজধানী আগরতলাতেই নয়, কর্মচারী-বেকারদে আন্দোলন শুরু হয়েছে গোটা রাজ্যব্যাপী।হুমকি ধমকি রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে রাজ্যব্যাপী ছাত্র যুবক থেকে শুরু করে অনিয়মিত কর্মচারীরা আন্দোলনে নে পড়ায় সরকারের স্থায়িত্ব ও ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন বিজেপি সরকার।সম্প্রতি সার থেকে ধর্মনগর পর্যন্ত গোটা রাজ্যব্যাপী শূন্যপদে দ্রুত চাকরি প্রদানের দাবিতে রাজপথ কাঁপিয়ে মিছিল ডেপুটেশন পেশ করেছেন শিক্ষিত ছাত্র যুবকরা।চাকরি দাবিতে রাজপথ কাঁপিয়ে হাজার হাজার শিক্ষিত ছাত্র যুবক জেলাশাসকের মাধ্যে গণডেপুটেশন দিয়েছে মুখ্যসচিবের উদ্দেশে।জেলা সদরে মিছিলের পর হয়েে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ সভাও।
অপরদিকে বিজেপির ভিশন ডকুমেন্টের ঘোষণা ও প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সাত বছরে রাজ্যের কোনও অনিয়মিত কর্মচারীকে চাকরিতে নিয়মিত না করায় এবার নিয়মিতকরণের দাবিতে রাজপথে আন্দোলনে নেমে পড়েছে অনিয়মিত কর্মচারীর।রাজ্যব্যাপী শুরু হয়েছে অনিয়মিত কর্মচারীদের আন্দোলন। সম্প্রতি স্বাস্থ্য দপ্তরে কর্মরত অনিয়মিত কর্মচারীরা প্রথমে আন্দোলনে নামেন। মঙ্গলবার রাজধানীতে আন্দোলন করেছেন পূর্ত ও জনস্বাস্থ্য দপ্তরের অনিয়মিত কর্মচারীরা।বুধবার আন্দোলন করেছেন আশা কর্মীরাও।বিজেপির দেওয়া প্রতিশ্রুতি ও ঘোষণ অনুযায়ী বিজেপি সরকার অনিয়মিত কর্মচারীদের নিয়মিত না করায় শেষপর্যন্ত ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গেছে অনিয়মিত কর্মচারীদের।এরই বহিঃপ্রকাশ হিসেবে রাজ্যব্যাপী আন্দোলনে নেমে পড়েছেন অনিয়িমিত কর্মচারীরা।বিজেপি সরকার ক্ষমতায় এসে বামফ্রন্ট সরকারের সময়ে চালু থাকা দশ বছর অনিয়মিত হিসেবে চাকরি করার পর স্বাভাবিকভাবেই নিয়মিত হওয়ার প্রক্রিয়া বাতিল করে দেওয়ায় হাজার হাজার অনিয়মিত কর্মচারীর জীবন অন্ধকারে ডুবে যায় বলে অভিযোগ তুলেছেন অনিয়মিত কর্মচারীরা। অনিয়মিত কর্মচারীদের অভিযোগ,দশ বছর অনিয়মিত কর্মচারী হিসেবে চাকরির পর নিয়মিত হওয়ার প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেওয়ায় বিজেপি সরকারের সাত বছর সময়কালে একজন অনিয়মিত কর্মচারীও নিয়মিত হননি।ফলে এ সময়ে অবসরে চলে যাওয়া অনিয়মিত কর্মচারীরা খালি হাতে বাড়ি চলে যান।ন্যূনতম পেনশন সহ কোনও আর্থিক সুবিধা পর্যন্ত পাননি।এতে সারা জীবন চাকরি করে অবসরে গিয়ে এক দুর্বিষহ জীবনযাপন করছেন। অনিয়মিত কর্মচারীদের অভিযোগ, বামফ্রন্ট আমলে চালু থাকা নিয়মিতকরণ প্রক্রিয়া বন্ধ করে দিয়ে বিজেপি সরকার উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাদের জীবন নষ্ট করে দিয়েছে। বিজেপি ভিশন ডকুমেন্টে রাজ্যের সকল শ্রেণীর অনিয়মিত কর্মচারীদের নিয়মিতকরণের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসে তাদের সঙ্গে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করায় শেষপর্যন্ত বাধ্য হয়ে আন্দোলনে নেমেছেন বলেন জানান অনিয়মিত কর্মচারীরা।তারা জানান, এখন দপ্তর ভিত্তিক আন্দোলন শুরু হলেও পুজোর পরেই সবকটি দপ্তরের অনিয়মিত কর্মচারীরা সংঘবদ্ধভাবে বৃহত্তর আন্দোলনে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।অনিয়মিত কর্মচারীরা জানান,বিজেপি সরকারের রক্তচক্ষুকে ও হুমকিকে তারা ভয় পান না। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তাদের আন্দোলন জারি থাকবে বলে জানানো হয়। এদিকে ছাত্র যুব নেতা নবারুণ দের পলাশ ভৌমিকরা জানান,বিজেপির ভিশন ডকুমেন্টের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সব শূন্যপদে সরকারী চাকরি না দেওয়া পর্যন্ত রাজ্যব্যাপী তাদের আন্দোলন জারি থাকবে। তাদের অভিযোগ, বিজেপির মিথ্যা প্রলোভনে পড়ে যেসব ছাত্র-যুবক বিজেপিতে শামিল হয়েছিলেন, তারা এখন বুঝতে পেরেছেন বিজেপি তাদের সঙ্গে চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রতারণা করেছে। তাই এখন দলে দলে ছাত্র যুবকরা বামফ্রন্টে শামিল হচ্ছেন।অধিকার আদায়ের আন্দোলনে শামিল হচ্ছেন। জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে বিজেপি।ছাত্র যুবক নেতৃত্বের দাবি, সম্প্রতি গোটা রাজ্যে ছাত্র যুবক থেকে অনিয়মিত কর্মচারীরা রাজপথ কাঁপিয়ে মিছিল, সভা, সমাবেশ গণডেপুটেশনের মতো আন্দোলন কর্মসূচিতে নেমে পড়ায় ক্ষমতাচ্যুতির আশঙ্কায় উদ্বিগ হয়ে পড়েছে বিজেপি সরকার। ক্ষমতাচ্যুতির হতাশা ও আশঙ্কা থেকে সমাজদ্রোহী ও মাফিয়া দিয়ে হামলা-হুজ্জতির চেষ্টা করে আন্দোলন বন্ধ করাতে পারছে না।তাদের দাবি, আগামীদিনে আরও বৃহত্তর আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়বে ছাত্র-যুবকরা।
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…
২২জানুয়ারী,২০২৪।এক বছরের ব্যবুধানে ২০২৫ সালের ১৩ জানুয়ারি।গত বছরের মেগা ইভেন্টের আসর বসেছিল অযোধ্যায়। এবার মেগা…