অনলাইন প্রতিনিধি :-কেন্দ্রীয়
প্রসাদ প্রকল্পে উদয়পুর মাতা ত্রিপুরেশ্বরী মন্দিরের উন্নয়ন প্রকল্পে ফের অতিরিক্ত অর্থ বরাদ্দের দাবি জানালেন সাংসদ বিপ্লব কুমার দেব। সোমবার সংসদে শ্রী দেব কেন্দ্রীয় পর্যটনমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে এই দাবি জানান।এই প্রসঙ্গে শ্রী দেব বলেন, শক্তির ৫১ পীঠের মধ্যে অন্যতম একটি পীঠ হচ্ছে উদয়পুরের মাতা ত্রিপুরেশ্বরী মন্দির।ফলে মায়ের আশীর্বাদ প্রাপ্তির জন্য দেশ-বিদেশ থেকে সারা বছর ধরে লক্ষ লক্ষ পূণ্যার্থী উদয়পুর মাতা ত্রিপুরেশ্বরী মন্দিরে আসেন মায়ের দর্শন ও পুজো দেওয়ার জন্য।তাই নতুন করে মাতা ত্রিপুরেশ্বরী মন্দিরকে সাজিয়ে তোলার জন্য কেন্দ্রীয় প্রসাদ প্রকল্পে মন্দির উন্নয়নের কাজ শুরু হয়েছে।এই প্রকল্পে কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রক থেকে ৩৭.৮ কোটি টাকা প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে এই প্রকল্প পুরোপুরি বাস্তবায়নে অতিরিক্ত আরও ১৭.৬ কোটি টাকা প্রয়োজন।এই প্রসঙ্গে শ্রী দেব বলেন, গত বছর অতিরিক্ত বরাদ্দ মঞ্জুরের জন্য তিনি কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রীকে দাবি জানিয়ে চিঠি দিয়েছিলেন।কিন্তু আজ পর্যন্ত এই ব্যাপারে কোনও ইতিবাচক সারা পাওয়া যায়নি।তাই রাজ্যের পর্যটন বিকাশে এবং লক্ষ লক্ষ পূণ্যার্থীদের সার্বিক সুবিধা ও লাভের জন্য দ্রুত এই প্রকল্প নির্মাণের কাজ শেষ করা জরুরি বলে সংসদে উল্লেখ করেন শ্রী দেব।
এদিকে বিশেষ সূত্র থেকে জানা গেছে, উদয়পুর মাতা ত্রিপুরেশ্বরী মন্দিরের উন্নয়ন প্রকল্প নির্মাণের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে এসে থমকে গেছে।এর প্রধান কারণ হচ্ছে অর্থ সংকট।প্রথমে এই প্রকল্প নির্মাণের জন্য যে অর্থ মঞ্জুরি দেওয়া হয়েছিল, সেই অর্থে পুরো কাজ সম্পন্ন করা যায়নি।এখন অতিরিক্ত অর্থ প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। অতিরিক্ত অর্থ মঞ্জুরির জন্য কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রকের কাছে বার বার দাবি জানানো সত্ত্বেও,কোনও এক রহস্যজনক কারণে কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রক অর্থ মঞ্জুরি দিচ্ছে না।স্বাভাবিকভাবেই ডবল ইঞ্জিন সরকারের ভূমিকা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে, সম্প্রতি তৃতীয় মোদি সরকারের কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী তিনদিনের ত্রিপুরা সফর করে গেছেন। পর্যটন বিকাশ নিয়ে রাজ্যের পর্যটন মন্ত্রী থেকে শুরু করে অন্যান্য আধিকারিকদের সাথে পর্যালোচনা বৈঠক করে গেছেন।শুধু তাই নয়, নীরমহল থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় পর্যটন প্রতিমন্ত্রী কয়েকটি পর্যটনস্থলও পরিদর্শন করে গেছেন। রাজ্যের পর্যটন মন্ত্রী শ্রী চৌধুরীও মাতাবাড়ি প্রকল্প নির্মাণে অতিরিক্ত অর্থ মঞ্জুরির দাবি জানিয়েছেন। কিন্তু তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, এই ব্যাপারে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীও তেমন কোনও ইতিবাচক সারা দেননি।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই ব্যাপারে রাজ্য সরকারও চাপের মধ্যে রয়েছে।যতটুকু খবর, মুখ রক্ষা করতে রাজ্য সরকার নিজেদের তহবিলে মাতাবাড়ি প্রকল্পের অবশিষ্ট কাজ শেষ করার উদ্যোগ নিচ্ছে।যদিও এই প্রকল্পের কাজ অনেক আগেই শেষ করার কথা ছিল,কিন্তু অর্থ সংকটের কারণে নির্মাণ কাজ থমকে আছে বলে খবর।
নিগো বাণিজ্যের রমরমা চালানোর জন্যই কি ১৮ সালে রাজ্যের মানুষ বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো?রাজ্যের আকাশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-এয়ারইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের কর্মীর চরম গাফিলতি ও উদাসীনতার কারণে রীতা বণিক (৫৯) বিমান যাত্রীর…
হরিয়ানা কি বিজেপির হাত থেকে ফসকে যাচ্ছে?শাসক বিজেপির হাবভাব দেখে তেমনটাই অনুমান করছে রাজনৈতিক মহল।প্রধানমন্ত্রী…
অনলাইন প্রতিনিধি:-মুখ্যমন্ত্রীডা. মানিক সাহার নির্বাচনি এলাকার আপনজন ক্লাবের চাঁদার নামে বড় অঙ্কের তোলাবাজির অভিযোগের রেশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ইচ্ছে ছিলো অনেক আগে থেকেই। অবশেষে নিজের ইচ্ছেকেই বাস্তবে পরিনত করলো ঝুমা দেবনাথ।…
রাজ্যে কি সত্যিই আইনের শাসন রয়েছে?সাধারণ মানুষ কিন্তু প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে।সরকার বলছে রাজ্যে সুশাসন…