কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচন নিয়ে একদিকে শশী থারুর, অশোক গেহলটের মতো নেতাদের তৎপরতা , অন্যদিকে রাহুল শশী গান্ধীকেই পরবর্তী কংগ্রেস সভাপতি পদে বসানোর তোড়জোড় । ফলে শুধু জনমনেই নয় , দেশব্যাপী কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যেও এ নিয়ে ব্যাপক বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে । খবরে প্রকাশ , রাহুল গান্ধীকেই ফের কংগ্রেসের সভাপতি পদে বসানোর জন্য রাজ্যে রাজ্যে প্রস্তাব পাস করানো হচ্ছে । রাজ্যে রাজ্যে প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির বৈঠক ডেকে প্রস্তাব পাস করানো হচ্ছে । সেই প্রস্তাব পাঠানো হচ্ছে এআইসিসির কাছে । পূর্ব ঘোষিত সূচি অনুযায়ী , আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচনের প্রক্রিয়া । অর্থাৎ মনোনয়ন তোলা , জমা দেওয়া ইত্যাদির কাজ শুরু হবে । ভোটগ্রহণ হবে আগামী ১৭ অক্টোবর । এখনও পর্যন্ত যতটুকু খবর , কংগ্রেস নেতা শশী থারুর এবং অশোক গেহলট সভাপতি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন । শুধু তাই নয় , তারা নাকি ইতিমধ্যেই দলের বর্তমান সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর কাছ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য অনুমতিও নিয়েছেন। আবার উল্টোদিকে রাজ্যে রাজ্যে দাবি ও স্লোগান উঠছে রাহুল গান্ধীকেই ফের সভাপতি পদে চাই । রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে , এ ধরনের উদ্যোগ ও প্রক্রিয়া বহুবার কংগ্রেসের অন্দরে হয়েছে । স্বাধীনতার আগে ও পরে বহুবার এমন প্রথা দেখা গেছে । এবারও একই প্রবণতা ও প্রক্রিয়া লক্ষ্য করা যাচ্ছে । আগেও প্রদেশ কংগ্রেস স্তর থেকে প্রাথমিকভাবে দাবি তোলা হয়েছে । তারপর একের পর এক রাজ্য কংগ্রেসের সভায় প্রস্তাব পাস করানো হয় এবং সেটিই পরবর্তী সময়ে পাস হয়েছে এআইসিসিতে । খবরে প্রকাশ , গতকাল সোমবার মহারাষ্ট্রের কংগ্রেস নেতৃত্ব ওই একইভাবে প্রস্তাব পাস করিয়েছে । তার আগে রাজস্থান , ছত্তিশগড়ে হয়েছে । তামিলনাড়ু , বিহারেও একই ছবি । এমনকি গুজরাট কংগ্রেসও জানিয়ে দিয়েছে যে , রাহুল গান্ধীকে ছাড়া অন্য কার্ডকে মেনে নেওয়া হবে না সভাপতি হিসাবে । এভাবে একের পর এক রাজ্য থেকে যেভাবে রাহুল গান্ধীর সমর্থনে এবং দাবিতে প্রস্তাব পাস হচ্ছে , তা নিয়ে জোড় জল্পনা শুরু হয়েছে ? প্রশ্ন উঠেছে , এআইসিসি সেই পুরানো প্রক্রিয়ার দিকেই এগিয়ে যাচ্ছে না তো ? এখানেই শেষ নয় , রাজনৈতিক মহলেও এ নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে । এই পরিস্থিতিতে আদৌ নির্বাচন সম্ভব হবে তো ? কংগ্রেস বিরোধীরা অবশ্য বিষয়টিকে অন্যভাবে দেখছে । তাদের মতে , এই সবের পিছনে রয়েছে আদতে গান্ধী পরিবারের প্রচ্ছন্ন মদত ও প্ররোচনা । সভাপতি নির্বাচন প্রক্রিয়াটি আদতে আইওয়াশ ছাড়া কিছুই নয় । একদিকে শশী থারুর , অশোক গেহলটের মতো নেতাদের তৎপরতা , উল্টোদিকে রাহুলকেই চাই বলে স্লোগান ও দাবি । সব মিলিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে । সবথেকে বড় কথা হচ্ছে , সভাপতি হতে রাহুল গান্ধীর আপত্তির মধ্যে কতটা জোড় রয়েছে— সেটাও একটা বড় প্রশ্ন । এমনও হতে পারে , পরবর্তী সময় যাতে তার নেতৃত্ব নিয়ে দলের মধ্যে কোনও প্রশ্ন বা মতবিরোধ তৈরি না হয় , তার জন্যই রাহুল আগে থেকে জল মেপে নিতে চাইছেন ? এমন সম্ভাবনাও কিন্তু একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না । তবে যত দিন এগুচ্ছে জল্পনা কিন্তু বাড়ছে । এখন দেখার শেষ পর্যন্ত কি হয় ।
ডায়াবেটিস বা মধুমেহ আজকের সমাজে একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে পরিচিত।এই রোগটি ধীরে ধীরে বাড়ছে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের পরীক্ষাসূচি এগিয়ে আনা হবে।২০২৫ সালে রাজ্য মধ্যশিক্ষা পর্ষদের মাধ্যমিক এবং…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যে বিজেপি সরকার প্রতিষ্ঠার পর রাজ্যের কৃষকদের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সরকারের…
গুণ-বিচার পরে, আগে তো দর্শনধারী!এই আপ্তবাক্য আজকের ডিজিটাল জেট যুগে একেবারে সর্বাংশে সত্য। দর্শন অথে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ডবলইঞ্জিনের সরকারের ক্ষমতা ঠুনকো।কোনও প্রতিশ্রুতি পালন বা পদক্ষেপ নিতে পারছে না।অন্তত কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস…
অনলাইন প্রতিনিধি :-সোমবার উত্তরাখণ্ডের গারওয়াল থেকে কুমায়ুন এর দিকে গন্তব্য ছিল বাসটির। বাসে তখন কমপক্ষে…