অনলাইন প্রতিনিধি :-ইন্ডিয়া জোটের সমর্থনে কেন্দ্রীয়ভাবে ডান-বাম আলোচনায় বসেছে আরও আগেই।আলোচনাক্রমে রাজ্যের দুই আসনে প্রার্থীও ঘোষণা করেছে দুই শিবির। তবে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কী হবে দুই শিবিরের ভূমিকা?এ নিয়ে তেমন করে কোনও কিছুই আলোচনা হয়নি এতদিন। অবশেষে বাদ পড়ে থাকা সেই আলোচনা কিংবা ভোটের রণকৌশল তৈরি করতে বুধবার একই টেবিলে আসে বিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলি।উদ্দেশ্য, শাসক বিজেপিকে পরাস্ত করতে হবে যে কোনও মূল্যে।প্রধান বিরোধী দল হিসাবে সিপিএম এবং কংগ্রেস ছাড়াও সিপিআই, আরএসপি, ফরোয়ার্ড ব্লক, সিপিআই- এমএল, ত্রিপুরা পিপলস পার্টি এবং গণমঞ্চ নেতৃত্ব এদিন আগরতলা প্রেস ক্লাব থেকে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে ইন্ডিয়া জোটকে শক্তিশালী করার বার্তা দেন। মূলত ইন্ডিয়া জোটের সমর্থনে বিরোধী ঐক্য গড়ে তুলতেই এদিন আয়োজন করা হয় এক বৈঠকের।
বৈঠক থেকে রাজ্যের দুটি লোকসভা আসনে ডান এবং বাম প্রার্থীদের যথাক্রমে পশ্চিম ত্রিপুরা লোকসভা আসনে কংগ্রেস মনোনীত প্রার্থী আশিস কুমার সাহা এবং পূর্ব ত্রিপুরা লোকসভা আসনে (এসটি সংরক্ষিত) সিপিএম মনোনীত প্রার্থী রাজেন্দ্র রিয়াংকে বিপুল ভোটে জয়যুক্ত করার আহ্বান জানানো হয়।উঠে আসে সাত রামনগর বিধানসভা কেন্দ্রের সিপিএম মনোনীত প্রার্থী প্রাক্তন বিধায়ক রতন দাসের প্রসঙ্গও।ইন্ডিয়া জোটের সমর্থনকারী সব দলই এই বৈঠক থেকে শ্রীদাসকেও বিপুল ভোটে জয়ী করার জন্য সব অংশের জনগণের সহযোগিতা চায়।বৈঠকশেষে এদিন এক সাংবাদিক সম্মেলন করে জানানো হয়, আগামী বাইশ মার্চ সাত রামনগর বিধানসভা কেন্দ্রের সিপিএম মনোনীত প্রার্থী রতন দাস মনোনয়ন জমা দেবেন। এছাড়াও পশ্চিম ত্রিপুরা লোকসভা আসনে কংগ্রেস মনোনীত প্রার্থী আশিস কুমার সাহা মনোনয়ন জমা দেবেন আগামী সাতাশ মার্চ। আটাশ মার্চ মনোনয়ন জমা করবেন পূর্ব ত্রিপুরা লোকসভা আসনে সিপিএম মনোনীত প্রার্থী রাজেন্দ্র রিয়াং।সবকটি ক্ষেত্রেই মনোনয়ন দাখিলের আগে জমায়েতের আয়োজন করবে তারা।এরপর মিছিল যোগে সংশ্লিষ্ট আরও’র কাছে দাখিল করবেন মনোনয়ন। সাংবাদিক সম্মেলন থেকে বিরোধী দলনেতা জিতেন্দ্র চৌধুরী বলেন, পশ্চিম ত্রিপুরা আসনের ক্ষেত্রে জমায়েত হবে রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনের সামনে থেকে। এছাড়াও পূর্ব আসনের জমায়েত হবে আমবাসা শহরের সামনে থেকে। রামনগর বিধানসভা আসনের বেলায় জমায়েত হবে দুর্গা চৌমুহনী এলাকা থেকে।
কংগ্রেসের পক্ষে এদিন পিসিসি সভাপতি তথা পশ্চিম ত্রিপুরা লোকসভা আসনের প্রার্থী আশিস কুমার সাহা সুষ্ঠু, অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ ভোটের পক্ষে সওয়াল করে এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।কংগ্রেস বিধায়ক সুদীপ রায় বর্মণ বলেন, গত ছ’বছরের অভিজ্ঞতায় ভোটের মুখে অস্থিরতা আর উত্তেজনা তৈরি করে কীভাবে শান্তি বিঘ্নিত করা হয়েছে নির্বাচনগুলিতে মানুষ তা জানে।মাত্র দুদিন আগে মোহনপুরে ঘটে যাওয়া নিরীহ এক বৃদ্ধার উপর যেভাবে আক্রমণ নামিয়ে আনা হয়েছে, তা কিন্তু অস্থিরতা কায়েমেরই সুড়সুড়ি বলে মনে হয়। প্রসঙ্গক্রমে বিরোধী দলনেতা বলেন, একদিকে যেমন লাগু করা হয়েছে নির্বাচনি আচরণবিধি, অপরদিকে মনে রাখতে হবে এই প্রশাসন জনগণের। বিজেপির না। অন্যান্যদের মধ্যে সিপিএমের পক্ষে পবিত্র কর, মানিক দে, সুধন দাসও উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…
২২জানুয়ারী,২০২৪।এক বছরের ব্যবুধানে ২০২৫ সালের ১৩ জানুয়ারি।গত বছরের মেগা ইভেন্টের আসর বসেছিল অযোধ্যায়। এবার মেগা…