রাজ্য মধ্যশিক্ষা পর্ষদের পরীক্ষা ফেব্রুয়ারী মাসে করার উদ্যোগ!!
সুপারি সরবরাহ নিয়ে সমস্যা, মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে সুরাহা
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় জট কাটলো সুপারি সরবরাহের ক্ষেত্রে। এখন থেকে আগের মতোই স্বাভাবিকভাবে সুপারি সরবরাহ করতে পারবেন রাজ্যের সুপারি চাষিরা। বিগত বেশ কিছুদিন ধরেই পার্শ্ববর্তী রাজ্য আসামে সুপারি সরবরাহ করার ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হয়ে আসছিলেন রাজ্যের জম্পুই পাহাড় সহ বিভিন্ন জায়গার সুপারি চাষিগণ । মায়ানমার থেকে অবৈধভাবে সুপারি আসামে প্রবেশ করার ফলেই মূলত তৈরি হয় সমস্যা। বৈধ কাগজপত্র থাকা সত্ত্বেও ত্রিপুরা থেকে সুপারি নিয়ে যাওয়া গাড়িগুলিকে আসামে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছিলো না। এ বিষয়ে অবগত হয়ে, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র দপ্তরের মন্ত্রী তথা অমিত শাহ এবং আসাম প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ডা. হিমন্ত বিশ্বশর্মার সাথে বিভিন্ন সময়ে যোগাযোগ করেন এবং সমস্যাটি সমাধানের জন্য আর্জি জানান। বিষয়টির গুরুত্ব অনুধাবন করে, শনিবারও আসামের মুখ্যমন্ত্রীর সাথে কথা বলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর (ডা.) মানিক সাহা । অবশেষে আসাম প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী তাৎক্ষণিক সমাধানের বিষয়ে আশ্বাস প্রদান করেন। জম্পুই পাহাড় সহ বিভিন্ন এলাকার সুপারি চাষিরা পথ চেয়েছিলেন সমস্যাটির সমাধানের জন্য। সুতরাং মুখ্যমন্ত্রীর এই পদক্ষেপে খুশির হাওয়া বইছে সংশ্লিষ্ট সুপারি চাষিদের মধ্যে।
মন বলল, তাকে বাঁধো বিভু— মায়ার বাঁধনে না পারো অন্তত মাছের বাঁধনে বাঁধো । তাই বললাম, ‘ছিপটা একটু ধরে দেখবেন? মাছ ধরতে ভারি মজা।’ ‘ধুস, দিলে তো আমার কাজের বারোটা বাজিয়ে। অ্যাঁ? মূর্তির মতো বসে থাকা আবার কাজ নাকি ? ”নিস্তব্ধ পুকুরটাকে হৃদয়ে পুরে নিচ্ছিলাম।’ জানতে পারলাম তিনি সাহিত্যিক শ্রী ভজমোহন চ্যাটার্জি। যে কোনও বিষয়ে লেখার আগে ওই পরিবেশের বাস্তব অভিজ্ঞতা নেওয়ার চেষ্টা করেন, তাতে লেখায় প্রাণ আসে। তিনি বললেন ‘তোর মধ্যে গনগনে প্রতিভার লাভা টগবগ করছে।’ নাচ-গান, আঁকিবুকি কিছুই জানি না, স্কুলে কানমলা খেতে খেতে কান দুটো ঝুলে গেছে— আমার আবার কী প্রতিভা?’রতনে রতন চেনে, আমি চিনলাম তোকে। বিরাট লেখক হওয়ার সমস্ত প্রতিভা তোর মধ্যে সুপ্ত আছে। মনের মাটির অনেক নিচে চাপা আছে বড় বড় সোনার তাল। অথবা মনে কর, ডিমের ভেতরমন বলল, তাকে বাঁধো বিভু— মায়ার বাঁধনে না পারো অন্তত মাছের বাঁধনে বাঁধো । তাই বললাম, ‘ছিপটা একটু ধরে দেখবেন? মাছ ধরতে ভারি মজা।’ ‘ধুস, দিলে তো আমার কাজের বারোটা বাজিয়ে। অ্যাঁ? মূর্তির মতো বসে থাকা আবার কাজ নাকি ? ”নিস্তব্ধ পুকুরটাকে হৃদয়ে পুরে নিচ্ছিলাম।’ জানতে পারলাম তিনি সাহিত্যিক শ্রী ভজমোহন চ্যাটার্জি। যে কোনও বিষয়ে লেখার আগে ওই পরিবেশের বাস্তব অভিজ্ঞতা নেওয়ার চেষ্টা করেন, তাতে লেখায় প্রাণ আসে। তিনি বললেন ‘তোর মধ্যে গনগনে প্রতিভার লাভা টগবগ করছে।’ নাচ-গান, আঁকিবুকি কিছুই জানি না, স্কুলে কানমলা খেতে খেতে কান দুটো ঝুলে গেছে— আমার আবার কী প্রতিভা?’