অনলাইন প্রতিনিধি :-সুপ্রিম কোর্টেই ঝুলে আছে এসটিজিটি চাকরি প্রার্থীদের ভাগ্য।প্রশ্ন হচ্ছে কবে সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার নিষ্পত্তি হবে? আর কবেই এসটিজিটি নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে? পুরো বিষয়টি এখন অনিশ্চয়তার মধ্যে।এদিকে চাকরি প্রার্থীরা ক’দিন পর পরই সরকারের কাছে আবেদন জানিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ধরনা দিচ্ছে। শনিবারও এসটিজিটি চাকরিপ্রার্থীরা রাজধানীর উজ্জয়ন্ত প্যালেসের সামনে জড়ো হয়ে ধরনা প্রদর্শন করে।রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহার উদ্দেশে কাতর আবেদন জানিয়ে বলে,শীঘ্রই তাদের সমস্যা সমাধানের জন্য।এক বছরের বেশি সময় পার হয়ে গেছে তারা পরীক্ষা দিয়েছে। অথচ আজ পর্যন্ত তাদের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়নি।ফলে চরম হতাশার মধ্যে দিন যাপন করছে চাকরিপ্রার্থীরা।
উল্লেখ্য, রাজ্যের বিদ্যালয়গুলিতে নবম ও দশম শ্রেণীতে পাঠদানের জন্য ২৩০ টি পদে স্নাতক শিক্ষক নিয়োগের জন্য এসটিজিটি পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল গত ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২ ইং তারিখে।ওই ২৩০ টি পদের জন্য আবেদন জমা দিয়েছিল ১০,৯৯৫ জন চাকরিপ্রার্থী। সারা রাজ্যে পরীক্ষার সেন্টার খেলা হয়েছিল ৩২টি। পরীক্ষায় বসেছিল ৯২৩১ জন চাকরি প্রার্থী।কিন্তু সমস্যা তৈরি হয় এর পরই।২৩০ টি শূন্যপদের মধ্যে যে কয়টি পদ তপশিলি উপজাতিদের জন্য সংরক্ষন ছিল,তা নিয়ে আইনি জটিলতা তৈরি হয়।কেননা, সংরক্ষণ নীতি অনুযায়ী যে কয়টি পদ এসটিদের সংরক্ষণ রাখার
কথা, তার চাইতে বেশি পদ সংরক্ষণ রাখা হয়েছিল।এই নিয়ে হাইকোর্টে মামলা দায়ের করে কয়েকজন চাকরিপ্রার্থী। দুইপক্ষের বক্তব্য শুনে হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ যে রায় দিয়েছে, তাতেই আটকে যায় নিয়োগ প্রক্রিয়া।হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ রায়ে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী তপশিলি উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত পদের সংখ্যা কোনও অবস্থাতেই ৫০ শতাংশের উপরে হতে পারবে না। অন্যদিকে রাজ্য সরকারের এবং শিক্ষা দপ্তরের বক্তব্য ছিলো, এসটি পদে ব্যাকলগ টানার কারণেই পদের সংখ্যা বেড়ে গেছে। হাইকোর্টের বক্তব্য, ব্যাকলগ টানলেও ৫০ শতাংশের উপরে যেতে পারবে না। তৈরি হয় আইনি জটিলতা। আটকে যায় নিয়োগ প্রক্রিয়া।একই কারনে ফলাফল প্রকাশও আটকে যায়। যদিও হাইকোর্ট নিয়োগে কোনও স্থগিতাদেশ দেয়নি।কিন্তু সমস্যা তৈরি হয়, পূর্বের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী নিয়োগ করলে রাজ্য সরকার ও শিক্ষা দপ্তরকে আদালত অবমাননার মধ্যে পড়তে হবে।
আবার হাইকোর্টের রায় মানতে হলে সরকার ও শিক্ষা দপ্তরকে পূর্বের বিজ্ঞপ্তি বাতিল করে নতুন করে বিজ্ঞপ্তি জারি করতে হবে এবং নতুন করে পরীক্ষা নিতে হবে।এই পরিস্থিতিতে রাজ্য সরকার হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল মামলা দায়ের করেছে।কিন্তু সুপ্রিম কোর্টে সেই মামলা এখনো বিচারাধীন আছে। কবে নাগাদ মামলার নিষ্পত্তি হবে,কেউ বলতে পারে না। ফলে সুপ্রিম কোর্টেই ঝুলে আছে এসটিজিটি চাকরিপ্রার্থীদের ভাগ্য।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমান যুগে হৃদরোগ জনিত সমস্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।এর মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক ও জীবনঘাতী…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমানে রাজ্যেনয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশন রয়েছে।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই নয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশনকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৮ সালে বিধানসভা নির্বাচনেও আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারলেই, আমাদের…
অনলাইন প্রতিনিধি:-তপন স্মৃতি নকআউট ক্রিকেটের দ্বিতীয় দল হিসাবে সেমিফাইনালে হার্ভেকে নকআউট করে তপনের সেমিতে সংহতি!!খেলার…
নজিরবিহীন গরমের মুখোমুখি রাজ্য। মার্চ মাসের শেষ দিকে গরমের এই প্রকোপ এককথায় নজিরবিহীন।এজন্য আবহাওয়া দপ্তরকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-"ঈদুল ফিতর" যার অর্থ হলউপবাস ভাঙার আনন্দ। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুটো ধর্মীয় উৎসবের…