অনলাইন প্রতিনিধি :-প্রশাসন,আইন যতই কঠোর এবং কঠিন হোক না কেন, দুর্নীতির মাস্টারমাইগুরা প্রশাসনের অন্দরে বসে থাকলে দুর্নীতি আটকানো আরও অসম্ভব হয়ে পড়ে। বর্তমান সরকার প্রতিনিয়ত দাবি করে চলেছে, রাজ্যে নাকি সুশাসন চলছে। সরকারের এই দাবিকে ভুল প্রমাণিত করার জন্য প্রশাসনের অন্দরে থাকা একাংশ দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মচারী অর্থের বিনিময়ে রাতদিন ওভারটাইম খাটছে। এরা অর্থের বিনিময়ে রাতকে দিন, দিনকে রাত করছে। অর্থের বিনিময়ে জাল ও ভূয়ো তথ্যের উপর ভিত্তি করে সরকারী শংসাপত্র, নথি ইত্যাদি তৈরি করে দিচ্ছে। আধার কার্ড তৈরি করে দিচ্ছে। ভোটার তালিকায় নাম নথিভুক্ত করছে। বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মহকুমাগুলোতে প্রতিনিয়ত এসব দুর্নীতি ও অনিয়ম চলছে। এমন নয় যে, সরকার এসব বিষয়ে কিছুই জানে না। সবাই সব কিছু জানে। কিন্তু ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষেত্রে অনেকটা উদাসীন।
সোনামুড়া মহকুমার অন্তর্গত ধনপুর বিধানসভার মাছিমা এলাকায় এমনই এক ব্যক্তির খোঁজ পাওয়া গেছে, যিনি একই সাথে ভারত এবং বাংলাদেশ দুই দেশেরই ভোটার। দুই দেশের ভোটার তালিকায় তার নাম রয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।শুধু তাই নয়, স্থানীয় সূত্রে আরও জানা গেছে ওই ব্যক্তি সোনামুড়া শহরে টাইলসের ব্যবসা খুলে বসেছেন।গত দেড় বছর ধরে সোনামুড়া ধলিয়াই এলাকায় একটি দোকান ভাড়া নিয়ে টাইলসের ব্যবসা করে যাচ্ছেন। দোকানের নাম শাহিন এন্টারপ্রাইজ। স্থানীয়দের অভিযোগ, ওই ব্যক্তি বাংলাদেশি নাগরিক। তার নাম মোঃ মোতাহের হোসেন।বাড়ি বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার মুরার বাড়ি, বাড়ইপুর।বাড়ইপুর ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার তালিকায় তার নাম রয়েছে। ভোটার তালিকায় তার নামের ক্রমিক নম্বর হচ্ছে ১১৩ এবং ভোটার নম্বর হচ্ছে ১৯২০১৩০০০০৪৬।ভোট কেন্দ্র হচ্ছে শুভপুর মনোয়ারা নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও সংলগ্ন শুভপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। নির্বাচন ক্ষেত্র ২৫৮ কুমিল্লা ১০ সংসদীয় আসন। স্থানীয়দের অভিযোগ,সেই একই ব্যক্তির নাম রয়েছে ধনপুর বিধানসভা কেন্দ্রে মাছিমা (মাছিমা উত্তর) গ্রাম-দক্ষিণ পাহাড় পুর ভোটার তালিকা। ক্রমিক নম্বর ২৪৪, বাড়ি নম্বর ১৩৫। প্রশ্ন হচ্ছে কি করে এটা হলো?
স্থানীয় সূত্রে যে তথ্য পাওয়া গেছে, তা রীতিমতো চোখ কপালে উঠার মতো।জানা গেছে,ভারতীয় নাগরিক এবং ওই এলাকার প্রভাবশালী এক ব্যক্তির পিতাকে নিজের পিতা হিসাবে দাবি করে ভোটার তালিকায় নাম নথিভুক্ত করেছে বলে অভিযোগ। শুধু তাই নয়, যাত্রাপুর এলাকায় সরকারী খাসের জমিতে বসবাস করছেন।বর্তমানে ওই জমিতে বিল্ডিং তুলছেন বলে খবর। স্ত্রী, এক পুত্র এবং এক কন্যা রয়েছে। কন্যাকে কাশীপুর লাড্ডু চৌমুহনী এলাকায় বিবাহ দিয়েছেন।স্থানীয়দের অভিযোগ, টাইলসের ব্যবসা আসলে লোক দেখানো। আদতে নেশা পাচার বাণিজ্যের সাথে যুক্ত বলে স্থানীদের অভিযোগ। এই ভাবে প্রচুর অর্থ কামিয়েছেন। স্থানীয় সূত্রে আরও জানা গেছে, বছর পাঁচেক হবে ওই ব্যক্তি বাংলাদেশ থেকে এখানে এসেছেন। বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটার তালিকাতেও ওই ব্যক্তির নাম রয়েছে।স্থানীয়দের দাবি, সরকার ও প্রশাসন সঠিকভাবে তদন্ত করলে সব তথ্য বেরিয়ে আসবে।
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে গোটা দেশ এখন তোলপাড় হচ্ছে।আইনের পক্ষ-বিপক্ষ নিয়ে জাতীয় রাজনীতির পারদ এখন…
অনলাইন প্রতিনিধি :-কৈলাসহর ভগবাননগরে অবস্থিত জেলা হাসপাতালের সিটি স্ক্যান পরিষেবা আজও বন্ধ।পক্ষকালের অধিক সময় ধরে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ওপেনার শ্রেষ্ঠাংশু দেবের অপরাজিত শতরান (১৩৭) সৌজন্যে প্রথমবারের মতো গুয়াহাটিতে আয়োজিত বিসিসিআই-র অনূর্ধ্ব…
অনলাইন প্রতিনিধি :-প্রধানমন্ত্রী সূর্যঘর মুফত বিজলি যোজনা সারা দেশেই ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।বর্তমানে পরিস্থিতি এমন জায়গায়…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের ফলাফল প্রকাশ হবে মে মাসের প্রথম সপ্তাহে।একযোগে রাজ্য পর্ষদের মাধ্যমিক,…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যের পর্যটন শিল্পের বিকাশে সি-প্লেন পরিষেবা চালুর উদ্যোগ নিয়েছে পর্যটন দপ্তর।রাজ্যের সি-প্লেন পরিষেবা…