অনলাইন প্রতিনিধি || চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যেই আখাউড়া- আগরতলা রেল রুটে ট্রেন চলাচল শুরু হবে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আনুষ্ঠানিকভাবে এর উদ্বোধন করবেন।আজ বুধবার দুপুরে আখাউড়া-আগরতলা রেল রুট পরিদর্শনে এসে এমন সম্ভাবনার কথা বলেছেন বাংলাদেশের রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। শ্রী সুজন আখাউড়ার মনিয়ন্দ সীমান্তের শিবনগর এলাকায় মধ্যে ৮০ ভাগ কাজ শেষ হয়ে গেছে। কয়েক কিলোমিটার রুটে রেললাইন বসানো বাকি থাকলেও জুন মাসের মধ্যেই কাজ শেষ হবে।জুলাই মাসে হবে ট্রায়াল রান।এতে কিছু ত্রুটি ধরা পড়বে।রক্ষণাবেক্ষণ শেষে
সেপ্টেম্বরের মধ্যেই নিয়মিত ট্রেন চলাচল শুরু করা যাবে। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন,শুরুতে আগরতলা থেকে ঢাকা পর্যন্ত মিটারগেজে ট্রেন চলবে। সেখান থেকে ব্রডগেজ ট্রেনে কলকাতা।এদিকে আখাউড়া পর্যন্ত ডুয়েল গেজ রেল হচ্ছে। আখাউড়া থেকে টংগী পর্যন্ত রেল রুটকে ডুয়েল গেজে রূপান্তর করা হবে।শীঘ্রই রেললাইনের কাজ শুরু হবে।এই কাজ শেষে আগরতলা-কলকাতা রুটে সরাসরি ট্রেন চলাচল করতে পারবে।প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক ও রেল যোগাযোগ বাড়াতে ভূমিকা রাখবে এই রেল রুট। পুরো অংশে ডুয়েলগেজ রেলপথ নির্মাণ হলে কলকাতা থেকে ট্রেন আখাউড়া হয়ে আগরতলা পর্যন্ত চলাচল করতে সময় কম লাগবে। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর মধ্যে রেল যোগাযোগও স্থাপন হবে।এতে দুই দেশের মধ্যে মানুষে মানুষে যোগাযোগ যেমন বাড়বে তেমনি বাণিজ্যেরও প্রসার ঘটবে। বলেছেন বাংলাদেশের রেলমন্ত্রী শ্রী সুজন।নয়াদিল্লীর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান টেক্সমেকো রেল অ্যাণ্ড ইঞ্জিনীয়ারিং লিমিটেড এ প্রকল্পের কাজ করছে। প্রতিষ্ঠানটির বাংলাদেশ পরিচালক শরৎ শর্মা দৈনিক সংবাদকে বলেছেন,৮০ ভাগ কাজ শেষ হয়েছে।সব উপকরণই এসে গেছে।এখন রাত-দিন কাজ চলছে। জুনের মধ্যেই ট্রায়াল রান করা হবে।সে মতেই কাজ চলছে। তিনি বলেন,ছয় দশমিক শূন্য নয় কিলোমিটার রেলরুট নির্মাণ হচ্ছে।এরই মধ্যে তিন দশমিক শূন্য দুই কিলোমিটার রেলরুট বসানো হয়ে গেছে।অপর প্রশ্নে তিনি বলেছেন,এই প্রকল্পে দুশো চল্লিশ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছিল।পাঁচ বছরে নির্মাণ উপকরণের দাম বাড়লেও প্রকল্প ব্যয় বাড়ানো হয়নি।রেলমন্ত্রীর পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন, আখাউড়া-আগরতলা রেল প্রজেক্ট ডিরেক্টর আবু জাফর মিয়া,ব্রাহ্মাণবাড়িয়ার অতিরিক্ত জেলাশাসক রুহুল আমিন, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার অংগাজাই মারমা প্রমুখ।উল্লেখ্য, ২০১৮ সালের ১০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আখাউড়া-আগরতলা রেললাইন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন।প্রায় পাঁচ বছর পর আলো দেখাচ্ছে বহু কাঙ্ক্ষিত এই রেলরুট।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বাংলায় চুনি, ইংরেজিতে রুবি।চুনির রং কতটা টকটকে লাল, তার উপর এই মানিকের দাম…
অনলাইন প্রতিনিধি :-চাঁদারজুলুম নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে তথাকথিত সুশাসনের রাজ্যে প্রশাসনের নির্লজ্জ দ্বিচারিতা প্রকাশ্যে এলো।…
কেন্দ্রে ১০০ দিন পূর্ণ করল তৃতীয় মোদি সরকার।যদিও বর্তমান ক্ষমতাসীন কেন্দ্রীয় সরকারকে মোদি সরকার আখ্যা…
নিগো বাণিজ্যের রমরমা চালানোর জন্যই কি ১৮ সালে রাজ্যের মানুষ বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো?রাজ্যের আকাশ…
অনলাইন প্রতিনিধি :-এয়ারইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের কর্মীর চরম গাফিলতি ও উদাসীনতার কারণে রীতা বণিক (৫৯) বিমান যাত্রীর…
হরিয়ানা কি বিজেপির হাত থেকে ফসকে যাচ্ছে?শাসক বিজেপির হাবভাব দেখে তেমনটাই অনুমান করছে রাজনৈতিক মহল।প্রধানমন্ত্রী…