অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যের প্রধান দুই সরকারী হাসপাতাল জিবি এবং আইজিএম হাসপাতালে সরকারী ছুটির দিনে বিনামূল্যে বা সরকারী ভর্তুকি মূল্যে রোগী রোগ পরীক্ষার সুবিধা পাচ্ছেন না।সরকারী ছুটির দিনে হাসপাতালের প্রশাসনিক অফিস বন্ধ থাকায় দীর্ঘদিন ধরেই এই বিপত্তিতে পড়ে হয়রানির শিকার হচ্ছেন রোগী ও রোগীর আত্মীয়রা।কারণ বিপিএল,অন্ত্যোদয়,অন্নপূর্ণা, এএফএসএ-র প্রায়োরিটি তথা পিজি গ্রুপের সুবিধাভোগীরা সরকারের সব হাসপাতাল থেকে রোগ পরীক্ষা ও ওষুধপত্র ইত্যাদি ক্ষেত্রে সুবিধা পান।বিনামূল্যে ও সরকারী ভর্তুকি মূল্যে হাসপাতালের পরিকাঠামোগত সব পান, তেমনি বিনামূল্যে ওষুধপত্রও পান।কিন্তু জিবি এবং আইজিএম হাসপাতালে সরকারী ছুটির দিনে রোগীরা সরকার ঘোষিত এ ধরনের
কোনও সুবিধা পাচ্ছেন না।জিবি ও আইজিএম হাসপাতালের ক্ষেত্রে ইন্ডোর ও আউটডোরের রোগীদের এই ক্যাটাগরির রোগীদের ওয়ার্ডের চিকিৎসক ও আউটডোরের ক্ষেত্রে রেজিস্ট্রেশন কাউন্টার থেকে রোগ পরীক্ষার বা ওষুধের ক্ষেত্রে বিনামূল্যের সুবিধা পাওয়ার জন্য রিকুইজিশন লিখে দেওয়া হয়।তারপর রোগী বা রোগীর আত্মীয় সেই রিকুইজিশন ও সুবিধা ভোগী রেশনকার্ডের জেরক্স কপি নিয়ে হাসপাতাল সুপারের অফিসে ছুটে যান দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিসারের কাছে তাতে স্বাক্ষর বাঅনুমোদন দেওয়ার জন্য।কিন্তু সরকারী ছুটির দিনে হাসপাতাল সুপারের অফিস বন্ধ থাকায় স্বাক্ষর বা অনুমোদন দেওয়ার অফিসারও আসছেন না। তাতে সুবিধাভোগীরা বিনামূল্যের সরকারী সুযোগ থেকে রোগ পরীক্ষা বা অন্যান্য সুবিধা পাচ্ছেন না। গরিব শ্রেণীর রোগীদের তাতে ভীষণ সমস্যা ও চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।যাদের পকেটে কিছু টাকা থাকে খুব কষ্টে জোড়াতালি দিয়ে কোনওভাবে রোগ পরীক্ষা ও অন্যান্য পরিষেবা নিচ্ছেন। অনেক রোগী টাকার অভাবে হাসপাতালেই রোগ পরীক্ষা করা ও ওষুধপত্র কিনতে পারছেন না বলে অভিযোগ।
অযোধ্যায় রামমন্দিরে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা উপলক্ষে সোমবার জিবি এবং আইজিএমের বহির্বিভাগ খোলা থাকায় প্রচুর রোগী চিকিৎসা পরিষেবা নিতে আসেন।কিন্তু মেডিকেল সুপার তথা হাসপাতালের প্রশাসনিক অফিস বন্ধ থাকায় গরিব সুবিধাভোগী রোগীরা রেশনকার্ড নিয়ে এসেও সুবিধা পাননি বলে অভিযোগ।দাবি উঠেছে, হাসপাতাল দুটিতে হাসপাতাল ভবনে চব্বিশ ঘন্টার জন্য প্রতিদিন সুবিধাভোগীদের সুবিধার জন্য পৃথকভাবে কাউন্টার চালু করার জন্য। এদিকে,সোমবার রাতে জিবি হাসপাতালের মেডিকেল সুপার ডা. শংকর চক্রবর্তীকে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে জানান, হাসপাতাল ভবনের ক্যাশ কাউন্টারের সঙ্গে প্রতিদিন চব্বিশ ঘন্টা যাতে একটি কাউন্টার চালু রাখা যায় সে ব্যবস্থা করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।ডা. চক্রবর্তীর আশা,শীঘ্রই কাউন্টার চালু করা সম্ভব হবে।মেডিকেল সুপার আরও জানান,সোমবার হাসপাতালের আউটডোরে এসে সুবিধাভোগী কিছু রোগীর রেশনকার্ডে সুবিধা পাওয়ার জন্য স্বাক্ষর করে দিয়েছেন।তিনি আরও জানান,কোনও সুবিধাভোগী নিজের টাকায় হাসপাতালে রোগ পরীক্ষানিরীক্ষা ও অন্যান্য সুবিধা নিলে পরে সেই টাকা নিতে এলে মিটিয়ে দেওয়া হয়।জানা গেছে, সুবিধাভোগীদের এ ধরনের হয়রানি রাজ্যের সব হাসপাতালেই হচ্ছে।স্বাস্থ্য দপ্তর এ বিষয়ে ও হয়রানি বন্ধে উপযুক্ত পদক্ষেপ কেন নিচ্ছে না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
ডায়াবেটিস বা মধুমেহ আজকের সমাজে একটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা হিসেবে পরিচিত।এই রোগটি ধীরে ধীরে বাড়ছে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরা মধ্যশিক্ষা পর্ষদের পরীক্ষাসূচি এগিয়ে আনা হবে।২০২৫ সালে রাজ্য মধ্যশিক্ষা পর্ষদের মাধ্যমিক এবং…
অনলাইন প্রতিনিধি :-রাজ্যে বিজেপি সরকার প্রতিষ্ঠার পর রাজ্যের কৃষকদের মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সরকারের…
গুণ-বিচার পরে, আগে তো দর্শনধারী!এই আপ্তবাক্য আজকের ডিজিটাল জেট যুগে একেবারে সর্বাংশে সত্য। দর্শন অথে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ডবলইঞ্জিনের সরকারের ক্ষমতা ঠুনকো।কোনও প্রতিশ্রুতি পালন বা পদক্ষেপ নিতে পারছে না।অন্তত কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস…
অনলাইন প্রতিনিধি :-সোমবার উত্তরাখণ্ডের গারওয়াল থেকে কুমায়ুন এর দিকে গন্তব্য ছিল বাসটির। বাসে তখন কমপক্ষে…