লোকসভা ভোটের আগে বিধানসভা নির্বাচনগুলির পর্ব শুরু হয়ে গেল। শুক্রবার নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করেছে হিমাচল প্রদেশের ভোটনির্ঘন্ট। আগামী ১২ নভেম্বর হবে হিমাচল প্রদেশের ভোটগ্রহণ পর্ব। এক দফাতেই এই ভোট নেওয়া হবে। ফল প্রকাশ হবে ৮ ডিসেম্বর। প্রত্যাশিতভাবেই প্রশ্ন উঠছে যে, ১২ নভেম্বর ভোট হবে এবং ফল প্রকাশ প্রায় এক মাস পর। কেন ? আর দ্বিতীয় প্রশ্ন হল, হিমাচল প্রদেশের সঙ্গে কেন গুজরাটের ভোটের ঘোষণা করা হল না? নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে এই প্রশ্নের উত্তরে বলা হয়েছে, ২০১৭ সালেও এই প্রথাই নেওয়া হয়েছিল। অর্থাৎ আগে ঘোষণা করা হয় হিমাচল প্রদেশের ভোটের নির্ঘন্ট। আর পরে হয়েছিল গুজরাটের ভোটের দিনক্ষণের ঘোষণা। এবারও সেরকমই হবে। জানা যাচ্ছে, যেহেতু শীতকাল পূর্ণাঙ্গভাবে আসার আগেই হিমাচল প্রদেশের ভোটপর্ব সমাপ্ত করতে চাইছে কমিশন, তাই আগে হিমাচলের ভোট সমাপ্ত হয়ে যাবে। যদিও জল্পনা চরমে উঠেছে যে, সম্ভবত ১২ নভেম্বর থেকে ৮ ডিসেম্বরের সময়সীমার মধ্যেই গুজরাটের ভোটগ্রহণ হয়ে যাবে। সেই ঘোষণা হবে শীঘ্রই। এই জল্পনার কারণ যেহেতু হিমাচল প্রদেশের ভোটগ্রহণ ও ফলপ্রকাশের মাঝে একমাসের সময়সীমা রাখা হয়েছে। এই চর্চা আরও তুঙ্গে ওঠে শুক্রবার সন্ধ্যায়ই আচমকা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিরবাসভবনে যান এবং দীর্ঘক্ষণ বৈঠক করেন। সেই বৈঠকের প্রতিপাদ্য গুজরাট ভোট বলে জানা যাচ্ছে। অর্থাৎ গুজরাটের ভোট নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যে কোনও বিশেষ আলোচনা ও চর্চা চলছে। হিমাচল ও গুজরাটের ভোটপর্ব সমাপ্ত হলেই ২০২৩ সালে আরও ৯টি রাজ্যের ভোট হতে চলেছে। বস্তুত গোটা ২০২৩ সালই নির্বাচনের বছর। ত্রিপুরা, মেঘালয়, মিজোরাম, নাগাল্যাণ্ড, রাজস্থান, তেলেঙ্গানা, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, কর্ণাটকে একের পর এক ভোট। স্বাভাবিকভাবেই ২০২৪ সালের ভোটের আগেই এভাবে এগারোটি রাজ্যে ভোটপর্ব শুরু হয়ে যাবে। সুতরাং আগামী এক বছর ধরে তাবৎ রাজনৈতিক দলের উত্তেজনা ও সক্রিয়তা হবে চরমে। এই এগারো রাজ্যের ভোটের ফলাফল নরেন্দ্র মোদি এবং রাহুল গান্ধী উভয়ের কাছেই এক চ্যালেঞ্জ। রাহুল গান্ধী কন্যাকুমারী থেকে কাশ্মীর পর্যন্ত যে পদযাত্রা শুরু করেছেন, সেই ভারত জুড়ো যাত্রার সুফল কতটা রাজনৈতিকভাবে পাওয়া যাবে সেটা প্রমাণ হয়ে যাবে এই নির্বাচনগুলিতে। আবার অন্যদিকে, আগামী এক বছরের মধ্যে ২০২৪ সালের মোদির ভাগ্যাকাশের কিছুটা পূর্বাভাস দেবে এই রাজ্যগুলির ফলাফল। যদিও অতীতে দেখা গিয়েছে বিধানসভা ভোটের সঙ্গে লোকসভা ভোটের ফলাফলের কোনও প্রভাব পরিলক্ষিত হয়নি। ২০১৮ সালে একের পর এক রাজ্যে বিজেপি পরাস্ত হলেও ২০১৯ সালে লোকসভা ভোটে কিন্তু বিপুল জয় পেয়েছেন মোদি।
দিল্লী বিধানসভা ভোটকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে যেন প্রতিশ্রুতির প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। ভোটারদের মন…
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…