অনলাইন প্রতিনিধি :-৩৪ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।লোকসভার স্পিকার।দুই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।২৮ জন মহিলা।তপশিলি জাতিভুক্ত ২৭ জন।ওবিসি ৫৭ জন।তপশিলি উপজাতি ১৮জন। লোকসভা নির্বাচনের প্রার্থী তালিকা ঘোষণাপর্ব শুরু করলো বিজেপি।যে দুই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে এবার লোকসভায় নিয়ে আসতে চাইছেন নরেন্দ্র মোদি, তাঁদের অন্যতম বিপ্লব কুমার দেব। অন্যজন মধ্যপ্রদেশের সদ্য প্রাক্তন শিবরাজ সিং চৌহান। প্রথম জনকে মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে।রাজ্যসভায় সদস্য করা হয়।এবার তাঁকে সরাসরি লোকসভার ময়দানের পরীক্ষায় নামানো হল।আর শিবরাজ সিং চৌহান মধ্যপ্রদেশে এবারও জয়ী হয়ে পুনরায় মুখ্যমন্ত্রীর হওয়ার বাসনায় ছিলেন।সেই দাবি পূরণ হয়নি।তবে ক্ষোভপূরণের লক্ষ্যে তাঁকে বলা হয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী করা হবে।অবশ্য তার আগে জয়ী হতে হবে।তিনি হয়েছেন মধ্যপ্রদেশের বিদিশার প্রার্থী। মোট ১৬ রাজ্যের ১৯৫ জনের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে শনিবার।বৃহস্পতিবার সারারাত ধরে হয়েছিল বিজেপি কেন্দ্রীয় নির্বাচনি কমিটির বৈঠক।প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভাপতিত্বে সেই বৈঠকে স্থির হয় এই ১৯৫ জনের প্রার্থী তালিকা। বিজেপি সূত্রে খবর,আগামী সপ্তাহে আবার বসতে চলেছে কেন্দ্রীয় নির্বাচনি কমিটির বৈঠক পরবর্তী প্রার্থী তালিকার জন্য।শনিবার ঘোষিত তালিকায় সিংহভাগই প্রত্যাশিত নাম।অর্থাৎ রাজনৈতিক চমক বিশেষ নেই।বারাণসীতে প্রধানমন্ত্রী, গান্ধীনগরে অমিত শাহ, লখনউতে রাজনাথ সিং, আমেথি কেন্দ্রে স্মৃতি ইরানি প্রমুখ প্রায় সবই প্রত্যাশিত তালিকার অন্তর্ভুক্ত সিদ্ধান্ত। যদিও কিছুটা চমক দেওয়া হয়েছে কেরলে।
তিরুবনন্তপুরম লোকসভা কেন্দ্র থেকে বারংবার নির্বাচিত হয়েছে কংগ্রেসের শশী থারুর।চেষ্টা করেও তাকে হারানো যায়নি।এবার সর্বশক্তি নিয়োগ করেছে। কেন্দ্রীয় প্রভাবশালী হেভিওয়েট মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখরকে প্রার্থী করা হয়েছেন এই কেন্দ্রে।বিজেপি আশা করছে এবার এই কেন্দ্রে জয় আসবে।এদিনের তালিকায় দক্ষিণ ভারতের তেলেঙ্গানা ও কেরল ছাড়া অন্য রাজ্য নেই।কর্ণাটকে এবার জনতা দলের (সেকুলার) সঙ্গে জোট করেছে বিজেপি।সুতরাং আসন সমঝোতা এখনও সমাপ্ত হয়নি বলেই প্রার্থী ঘোষণা হয়নি।অন্ধ্রপ্রদেশে এখনও বিজেপি আশা করছে চন্দ্রবাবু নাইডুর সঙ্গে জোট করতে। সেটা সম্ভব হবে কিনা এখনও অনিশ্চিত।আর তাই এই রাজ্যে প্রার্থী ঘোষণা আপাতত থমকে।একইভাবে তামিলনাডুতে বিজেপি মরিয়া হয়ে এআইএডিএমকের সঙ্গে আবার জোট করতে চাইছে। যা নিয়ে আপাতত টানাপোড়েন চরমে।আবার বিহার এবং ওড়িশায় প্রার্থী তালিকা আটকে রয়েছে। কারণ নীতীশ কুমার ও বিজেপির মধ্যে আসন ভাগাভাগি এখনও চূড়ান্ত নয়। সব মিলিয়ে স্পষ্ট যেখানে বিজেপি শক্তিশালী সেই রাজ্যের প্রার্থী তৈরি।দুর্বল কিংবা এককভাবে শক্তিশালী না থাকা রাজ্যে এখনও চলছে আলোচনা ও দর কষাকষি।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমান যুগে হৃদরোগ জনিত সমস্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।এর মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক ও জীবনঘাতী…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমানে রাজ্যেনয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশন রয়েছে।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই নয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশনকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৮ সালে বিধানসভা নির্বাচনেও আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারলেই, আমাদের…
অনলাইন প্রতিনিধি:-তপন স্মৃতি নকআউট ক্রিকেটের দ্বিতীয় দল হিসাবে সেমিফাইনালে হার্ভেকে নকআউট করে তপনের সেমিতে সংহতি!!খেলার…
নজিরবিহীন গরমের মুখোমুখি রাজ্য। মার্চ মাসের শেষ দিকে গরমের এই প্রকোপ এককথায় নজিরবিহীন।এজন্য আবহাওয়া দপ্তরকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-"ঈদুল ফিতর" যার অর্থ হলউপবাস ভাঙার আনন্দ। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুটো ধর্মীয় উৎসবের…