২৩শের নির্বাচন ও ত্রিপুরার রাজনীতি

এই খবর শেয়ার করুন (Share this news)

একটা সময়ে কমিউনিস্ট পার্টির ত্রিপুরায় উপজাতি অংশের মানুষের মধ্যে একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল। ১৯৫২, ৫৭ ও ৬২ সালে ইলেক্টোরাল কলেজ ও আঞ্চলিক পরিষদের নির্বাচনে কমিউনিস্ট পার্টি ৩০টার মধ্যে ১২থেকে ১৩টা আসন উদে পেতো। নৃপেন চক্রবর্তীকেও উপজাতি অঞ্চল থেকেই দাঁড়াতে হতো। ১৯৬২ সালের পর পূর্ব বাংলার থেকে ত্রিপুরায় আগত বাঙালি দাবি জনগণ ভারতবর্ষের নাগরিকত্ব ও ভোটাধিকার কর্ম পায়। এর ফলে পাহাড়েও কমিউনিস্ট পার্টি অস্তিত্বের সঙ্কটে পড়ে। ১৯৬৭ সালের নির্বাচেন সিপিএম উপজাতি সংরক্ষিত অঞ্চল থেকে ২টা এবং সিপিআই ১টা আসন মাত্র পায়। নৃপেন চক্রবর্তীও হেরে যান। এই নির্বাচন থেকেই পরিষ্কার হয়েযায় সিপিএম পার্টি, লাল ঝাণ্ডা এবং সিপিএম নেতৃত্বকে সামনে রেখে কংগ্রেস দুর্গে বাঙালি অংশের মানুষের মধ্যে কমিউনিস্টদের পা রাখা সম্ভব নয়। ত্রিপুরাতেই রাজনৈতিক শক্তির ভারসাম্য এমনকি উপজাতি অঞ্চলে আনতে গেলেও কংগ্রেস দুর্গের মধ্যে কংগ্রেস সংগঠনকে ভিত্তি করেই উত্তাল গণআন্দোলনের মধ্য দিয়েই শক্তির ভারসাম্যের পরিবর্তন করতে হবে। কমিউনিস্ট গণসংগঠনের মাধ্যমেও এটা সম্ভব নয় কারণ কমিউনিস্ট গণসংগঠন মাধ্যমে ও এটা সম্ভব নয় কারণ কমিউনিস্ট গণসংগঠনগুলিও চিহ্নিত হয়ে পড়ায় অস্তিত্বের সঙ্কটের মধ্যে।
এই সঙ্কট মুহূর্তে জরুরি অবস্থার মধ্যে ১৯৬৩ সালে পশ্চিমবঙ্গে পৌরসভায় কাজ করার সুবাদে আগরতলা পুরসভায় চাকরিতে যোগ দিই। তখন পশ্চিমবঙ্গে সিপিআই ভেঙে সিপিএম গঠিত হলেও ত্রিপুরায় তখনও সিপিএম গঠিত হয়নি। সারা ভারতে অধিকাংশ নেতাই জেলের মধ্যে। সিপিএমের পার্টি সদস্য হয়েও পরিস্থিতির চাপে রাজনৈতিক পরিচয় করছে গোপন রাখতে হয়।।অতীতকে বাদ দিয়ে যেমন বর্তমানকে বিচার করা সম্ভব নয় ঠিক তেমনি বর্তমানকে বাদ দিয়ে ভবিষ্যৎ কোনদিকে মোড় নেবে এটাও বিশেষণ করা সম্ভব নয়। তাই অতীতকে আনতেই হবে। আগরতলা পুর কর্মচারীদের তখন একটাই সংগঠন । কংগ্রেসের আইএনটিইউসি । কংগ্রেস নেতা সাংসদ তড়িৎ মোহন দাসগুপ্ত সংগঠনের সভাপতি। পুরমন্ত্রী সুখময় সেনগুপ্তের নিকট আত্মীয় সংগঠনের সম্পাদক। আইনে থাকা সত্ত্বেও পুরকর্মচারীরা প্রভিডেন্ট ফাণ্ড, গ্র্যাচুয়িটি, ছুটি, সরকারী টি কর্মচারীদের হারে বেতন প্রভৃতি কিছুই পায় না। পশ্চিমবঙ্গের পুর কর্মচারীরা সবকিছুই পায় এটা জেনে সম্পাদককে অনাস্থা প্রস্তাবের মাধ্যমে অপসারণ করে আমাকে সম্পাদক করা হয় আমার বিরোধিতা সত্ত্বেও। এই ব্যাপারে তড়িৎ দাসগুপ্ত ও মুখ্যমন্ত্রী শচীন্দ্র লাল সিং এর প্রচ্ছন্ন সমর্থন ছিল। কংগ্রেস দুর্গের মধ্যে এভাবে দায়িত্ব কাঁধে এসে পড়বে কল্পনার মধ্যেও ছিল না। কংগ্রেস দুর্গের মধ্যে বিরাট শক্তি আর নেতৃত্বের মধ্যে তীব্র দ্বন্দ্ব পুরকর্মচারী আন্দোলনকে দারুণভাবে সাহায্য করে। জরুরি অবস্থার মধ্যেই ধর্মঘট, ঘেরাও, মিছিল দুই বছরের মধ্যেই সব দাবি কার্যকর করতে বাধ্য।।।হয়। এই আন্দোলন কংগ্রেসী প্রভাবিত শিক্ষক কর্মচারী সংগঠনগুলির মধ্যে তীব্র আলোড়ন সৃষ্টি করে। সেই সময়ে শিক্ষক কর্মচারীরা কেন্দ্রীয় সরকারী কর্মচারীদের হারে বেতন ও মহার্ঘ ভাতা পায় না। পুর কর্মচারী সংগঠনের উদ্যোগেই ১৯৬৬ সালে কেন্দ্রীয়, রাজ্য, ব্যাঙ্ক, বিমা প্রভৃতি শ্রমিক, শিক্ষক, কর্মচারীদের ২২টা সংগঠন মিলিতভাবে আগরতলা শহরে খাদ্যের দাবিতে বিশাল মিছিল ও জমায়েত শিক্ষক কর্মচারীদের মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করে। ১৯৬৮ সালে সরকারী কর্মচারী, সরকারী ও বেসরকারী শিক্ষক, পুর, বিদ্যুৎ, সরকারী পরিবহণ প্রভৃতি সংগঠন নিয়ে সমন্বয় কমিটি গঠিত হয়। ১৯৬৯ সালে সমন্বয় কমিটি,।।।।কেন্দ্রীয়, ব্যাঙ্ক, বিমা, ছাত্র, যুব, নারী, তপশিলি জাতি সমন্বয় কমিটি, ছাত্র ঐক্য সংস্থা প্রভৃতি সংগঠন নিয়ে ৬ ফেব্রুয়ারী কমিটি গঠন করা হয়। এ ধরনের সর্ব অংশের জনগণদের নিয়ে যৌথ মঞ্চ ভারতবর্ষে আজ অবধি গঠিত হয়নি। সমন্বয় কমিটি ও ৬ ফেব্রুয়ারী কমিটির শক্তি কতটা প্রবল তা ১৯৬৯ সালে কল্যাণপুরে ছাত্র ও শিক্ষকদের আন্দোলনের মধ্য দিয়েই পরিষ্কার হয়ে যায়।
৬ ফেব্রুয়ারী কমিটি থাকায় কল্যাণপুরের ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে শিক্ষকরাও যুক্ত হয়ে পড়ে। ছাত্র শিক্ষকদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ৬ ফেব্রুয়ারী কমিটির ডাকে ত্রিপুরা বন্ধ ত্রিপুরায় এক উত্তালগণ আন্দোলনের রূপ নেয়। কল্যাণপুর আন্দোলনই বাঙালি অংশের মানুষের মধ্যে রাজনৈতিক শক্তির ভারসাম্যের অনেকটাই পরিবর্তন ঘটায়। ১৯৭২ সালের বিধানসভার নির্বাচনে এর প্রতিফলন ঘটে। বামফ্রন্ট ও নির্দল মিলে ১৯টা আসন পায় । কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য হয়েও সূর্য চিহ্ন নিয়ে দাঁড়িয়ে কংগ্রেসের দুর্গ আগরতলার জয়নগর।।।কেন্দ্র থেকে বিপুল ভোটে জিতি। কমিউনিস্ট পার্টির প্রতীকে এটা সম্ভব ছিল না।
এরপর ১৯৭৫ সালে ১৩দিনের শিক্ষক কর্মচারীদের লাগাতার ধর্মঘট, ছাঁটাই, সাময়িক বরখাস্ত, জেল, শিক্ষক কর্মচারী আন্দোলন জনগণের আন্দোলনে রূপান্তরিত হয়ে যায়। বাঙালি অংশের মানুষের মধ্যে কংগ্রেসের ভিতটা ভেঙে রাজনৈতিক শক্তির ভারসাম্য কমিউনিস্টদের দিকে চলে যায়। ১৯৭৭সালে বিধানসভার নির্বাচনে ৬০টা আসনের মধ্যে বামফ্রন্ট ৫৬টা আসন পেয়ে সরকার গঠন করে।
ত্রিপুরায় উপজাতি ও বাঙালি এই দুই অংশের মানুষের নিরাপত্তা ও স্বাধিকারের প্রশ্নটা খুবই স্পর্শকাতর। কোন উপজাতি নেতাকেই প্রথম মন্ত্রিসভায় উপমুখ্যমন্ত্রী করা হলো না। ১৯৮০ সালে জেলাপরিষদের গঠনের পরবর্তী সময়ে দাঙ্গা। ১৯৮৮ সালের নির্বাচনে কংগ্রেস ২৫টা ও টিইউজিএস ৭টা আসন পেয়ে ক্ষমতায় চলে আসে।
কংগ্রেস ও টিইউজিএস সরকার বামফ্রন্টের আমলের পে কমিশন কার্যকরী করে। কয়েকটা ক্ষেত্রে পেনশনও চালু করে কিন্তু সন্ত্রাস ও গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ জনগণ মেনে নিতে পারেনি। রাষ্ট্রপতি শাসনের ছত্রছায়ায় নির্বাচনে বামফ্রন্ট ক্ষমতায় চলে আসে। দশরথ দেবের ৫ বছর ও মানিক সরকারের নেতৃত্বে ২০ বছর একটানা শাসনের কারণ জনগণের কাছে কোন বিকল্প ছিল না। কংগ্রেস টিইউজিএস জোটকে মানুষ বিকল্প হিসাবে মেনে নিতে পারেনি।
দশরথ দেবের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর ২০ বছর আর কাউকেই উপজাতিদের পক্ষ থেকে উপমুখ্যমন্ত্রী করা হলো না। তপশিলি জাতির নেতাকেও গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। উপজাতি স্বশাসিত জেলাপরিষদের মধ্যেই বিভিন্ন স্থানে।।। উপজাতি অংশের মনুষ সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়ে পড়লেও এ ব্যাপারে কোন উদ্যোগ নেওয়া হলো না। শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন ভাতা অর্জিত অধিকার অথচ তাদের বেতনভাতা বৃদ্ধির প্রসঙ্গেই কটূক্তি প্রমাণ করে সরকার শিক্ষক কর্মচারীদের ক্ষেত্রে কতটা উন্নাসিক হয়ে পড়ে। সমন্বয় কমিটি, কংগ্রেসের ফেডারেশন ও অন্যান্য সংগঠন মিলে ৫ বছর তীব্র শিক্ষক কর্মচারী আন্দোলনের একটা প্রভাব পড়ে।
২০১৮ সালের নির্বাচনে বিজেপি ও আইপিএফটি জোট বামফ্রন্টের বিকল্প হিসাবে মানুষের সামনে উঠে আসে। সবচেয়ে বড় আকর্ষণ ছিল কেন্দ্রের বিজেপি সরকার। ২০১৮ সালে বামফ্রন্ট কেবল পরাজিতই হয়নি দীর্ঘদিনের সিপিএমের দুর্গ উপজাতি অঞ্চল থেকেই বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। ২০১৩ সালের নির্বাচনে বামফ্রন্ট যেখানে উপজাতি সংরক্ষিত ২০টা আসনের মধ্যে ১৯টা পায় ২০১৮ সালের নির্বাচনে সেখানে মাত্র ২টা আসন পায় ৷ ২০১৩ সালে তপশিলি সংরক্ষিত ১০টার মধ্যে ৮টা আসন পেলেও ২০১৮ সালে মাত্র ২টা আসন পায় ।
আইপিএফটির গ্রেটার তিপ্রাল্যাণ্ডের দাবি কেবল ভোট ও ক্ষমতার জন্য এটা বিজেপি ও আইপিএফটির ৩ বছরের শাসনে উপজাতি অংশের মানুষের কাছে স্পষ্ট হয়ে যায় । উপজাতি মানুষের এই সঙ্কট মুহূর্তে মহারাজা প্রদ্যোত কিশোর দেববর্মণের গ্রেটার তিপ্রা ল্যাণ্ডের দাবি উপজাতিদের মধ্যে প্রচণ্ড প্রভাব বিস্তার করে। ত্রিপুরার রাজপরিবারের ঐতিহ্যও উপজাতিদের মনে বিশ্বাস এনে দেয়। ২০২১ সালে এডিসি নির্বাচনে এর দারুণ প্রভাব পড়ে । এডিসির ২৮টা আসনের মধ্যে তিপ্ৰা মথা জোটসঙ্গী নিয়ে ১৮টা আসন পায়। বিজেপি নির্দলীয় সহ ১০টা আসন পায়। সিপিএমের দীর্ঘদিনের পাহাড়ের দুর্গ ও শক্ত ভিতটা মথার উত্থানে ভেঙে যায়। বামফ্রন্ট ২০১৫ সালে এডিসি নির্বাচনে যেখানে ২৮টার মধ্যে ২৮টা আসনই পেয়েছিল এবং ভোট পেয়েছিল ৪৯ শতাংশ সেখানে ২০২১ সালের নির্বাচনে একটা আসনও পেলো না। ভোট কমে ১২ শতাংশ মাত্র পায়। এর অর্থ পাহাড় থেকে সিপিএমের পক্ষে একটা আসনও পাওয়ার সম্ভাবনা কম। বামফ্রন্টকে সমতলের ৪০টা আসনে লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে সরকারের পরিবর্তনের পথে যেতে হবে যেটা কঠিন। ২০২৩ সালে পাহাড়ে লড়াইটা মূলত বিজেপি ও তিপ্রা মথার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে।
গত সাড়ে চার বছরে বিজেপি ও আইপিএফটি জোট সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অংশের মানুষের মধ্যে বিরোধী একটা মনোভাব তীব্র হয়েছে। আইনশৃঙ্খলার প্রশ্নটাও সামনে এসেছে। কংগ্রেসের নেতা কর্মী ও সমর্থকদের যারা সরকার পরিবর্তনের জন্য বিজেপির হাতকে শক্তিশালী করেছিল তাদের একটা অংশ ঘরে ফিরছে। সিপিএমও তার শক্তিকে সংহত করছে। পাহাড়েও বিজেপি চ্যালেঞ্জের মুখে। সার্বিক পরিস্থিতি সরকার পরিবর্তনের ক্ষেত্রে একটা পটভূমিকা তৈরি হয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে সব বিরোধী শক্তি মিলে বিজেপির বিকল্প হিসাবে উপস্থিত হওয়া কতটা সম্ভব তা ভবিষ্যতই বলবে । তিপ্রা মথার সঙ্গে জোটের শর্ত গ্রেটার তিপ্রার দাবি মেনে জোট করা বিজেপি সহ কোন দলের পক্ষেই সম্ভব নয়। এই দাবি বাদ দিয়ে তিপ্ৰা মথার পক্ষে জোটে যাওয়াও সম্ভব নয়। যে জন্য তিপ্ৰা মথা নির্বাচনের মধ্য দিয়ে তার শক্তিকে সংহত করার দিকে এগোচ্ছে। ভোটের পরই একটা শক্তির উপর দাঁড়িয়েই সরকার গঠনের ক্ষেত্রে একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে এটাই লক্ষ্য। এই লক্ষ্যেই সমতলের ১৪টা আসন যেখানে উপজাতি জনগণের একটা শক্তি আছে সেখানেও প্রার্থী দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। এই ১৪টা আসনে কেবল বিজেপি নয়, কংগ্রেস ও কমিউনিস্টদের ভোট ব্যাঙ্কে তিপ্রা মথার হাত পড়তে পারে।
সমতলের ৪০টা আসনের মধ্যেই কংগ্রেস ও বামফ্রন্টের নির্বাচনে আসন পাওয়ার শক্তি সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে। সমতলে শক্তি ধরে রাখার স্বার্থেই কে কতটা জমি ছাড়বে এটাও একটা প্রশ্নের মুখে। ফলে সমতলে কে কতটা জমি ছাড়বে এটাও দেখার বিষয়। পাহাড় ও সমতলের সব মিলে একটা বিকল্প হলে অবশ্যই তা বিজেপির কাছে অশনি সংকেত হতে পারত।
তিপ্ৰা মথা ও সিপিএম জোট সম্ভব নয় কারণ পাহাড়ে একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বী। সমতলের ১৪টা আসনে তিপ্ৰা মথা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে বিরোধী দলের ভোটেও হাত পড়বে। এখন দেখার বিষয়, প্রত্যক্ষভাবে না হলেও পরোক্ষভাবেও তিপ্রা মথা কোনও দলের সঙ্গে সমঝোতার দিকে যায় কিনা! ২০২৩ সালের সালের ত্রিপুরার বিধানসভার নির্বাচন কোন্ পথে যায় তা সময়ের অপেক্ষায় থাকতে হবে।

Dainik Digital

Recent Posts

গয়নার ল্যাবে তৈরি হলো বিশ্বের প্রথম কৃত্রিম রুবি!!

অনলাইন প্রতিনিধি :-বাংলায় চুনি, ইংরেজিতে রুবি।চুনির রং কতটা টকটকে লাল, তার উপর এই মানিকের দাম…

14 hours ago

মুখ্যমন্ত্রীর মুখ বাঁচাতে পুলিশ প্রশাসনের নির্লজ্জ দ্বিচারিতা!!

অনলাইন প্রতিনিধি :-চাঁদারজুলুম নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্রে তথাকথিত সুশাসনের রাজ্যে প্রশাসনের নির্লজ্জ দ্বিচারিতা প্রকাশ্যে এলো।…

14 hours ago

কাজের বাজারে মন্দা!!

কেন্দ্রে ১০০ দিন পূর্ণ করল তৃতীয় মোদি সরকার।যদিও বর্তমান ক্ষমতাসীন কেন্দ্রীয় সরকারকে মোদি সরকার আখ্যা…

15 hours ago

নিগো – অন্ধ প্রশাসন!!

নিগো বাণিজ্যের রমরমা চালানোর জন্যই কি ১৮ সালে রাজ্যের মানুষ বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো?রাজ্যের আকাশ…

2 days ago

বিমানযাত্রীর মর্মান্তিক মৃত্যু নিয়ে পুলিশের তদন্ত শুরু!!

অনলাইন প্রতিনিধি :-এয়ারইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের কর্মীর চরম গাফিলতি ও উদাসীনতার কারণে রীতা বণিক (৫৯) বিমান যাত্রীর…

2 days ago

হরিয়ানাঃ পাল্লা কার পক্ষে?

হরিয়ানা কি বিজেপির হাত থেকে ফসকে যাচ্ছে?শাসক বিজেপির হাবভাব দেখে তেমনটাই অনুমান করছে রাজনৈতিক মহল।প্রধানমন্ত্রী…

3 days ago