সারা রাজ্যে বাম নেতৃত্ব , নেতা – কর্মী , সমর্থকদের ছড়িয়ে পড়ার নির্দেশ দিলেন বিরোধী দলনেতা মানিক সরকার । অবিলম্বে দলের সর্বস্তরের নেতৃত্বকে ছুটে যেতে হবে রাজ্যের বিভিন্ন জেলা , মহকুমা , ব্লক , থানা এলাকায় । গ্রাম – পাহাড় , সমগ্র উপজাতি এলাকায়ও ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে । মানুষের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ এখন প্রত্যেকদিন বাড়াতে হবে । তাহলেই ২০২৩ সালে বিধানসভা নির্বাচনে বামপন্থীদের রাজ্যের ক্ষমতায় ফেরা আর কেউ রুখতে পারবে না । রবিবার আগরতলা টাউন হলে সিআইটিইউর ১৫ – তম রাজ্য সম্মেলনের হলসভায় এমনই বলেন বিরোধী দলনেতা । তার মতে এখন সময়ের পরিবর্তন হয়ে গিয়েছে । রাজ্যের মানুষ এখন বুঝতে পারছেন । শাসক বিজেপি প্রতিশ্রুতি ও প্রলোভন দিয়ে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে । তাই রাজ্যের মানুষ এখন রাজপথে নেমে প্রতিবাদ করছেন । রাজ্যের বিজেপি সরকার সর্বক্ষেত্রে ব্যর্থ । এরা রাজ্যের মানুষের বাঁচার অধিকার পর্যন্ত কেড়ে নিয়েছে । অন্যায় , অত্যাচার , অনাচার , হিংসা , সন্ত্রাস , রাজ্যব্যাপী ছড়িয়ে দিয়েছে শাসক বিজেপি । কারণ এরা প্রতিশ্রুতি পূরণে সর্বক্ষেত্রে ব্যর্থ । এই কারণেই মানুষ যাতে রাজপথে নেমে প্রতিবাদ না করতে পারে তাই শাসক বিজেপি হিংসা , সন্ত্রাস ও বিভাজনের রাজনীতি করছে । যাতে মানুষের দৃষ্টি অন্যদিকে ঘোরানো যায় । তবে এখন রাজ্যের মানুষ সব বুঝতে পারছেন । এদের উপযুক্ত জবাব প্রদানেও মানুষ প্রস্তুত । তাই এখন রাজ্যের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে বাম নেতৃত্বকে রাজ্যব্যাপী পথে নেমে তীব্র আন্দোলন করতে হবে । এই কারণেই এখন বাম নেতৃত্বকে ঘরে বসে থাকলে হবে না ।
কারণ এখন আর হাতে সময় নেই । মাত্র নয় মাস আছে । এরপরই রাজ্য বিধানসভা নির্বাচন । তিনি বলেছেন বর্তমান পরিস্থিতিতে শাসক বিজেপি সাতটির বেশি আসন বিধানসভা নির্বাচনে পাবে না । এদের পরাজয় নিশ্চিত । প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন তাই বামপন্থীদের জয়কে আরও সুনিশ্চিত করতে হবে । এ লক্ষ্যে বাম যুবকদের এখন রাজপথে থাকতে হবে । তার অভিযোগ , রাজ্যের বিজেপি সরকার মাত্র চার বছরেই রাজ্যের শ্রমিকদের অধিকার , মজুরি , অন্ন , বস্ত্র , বাসস্থান , স্বাস্থ্য , শিক্ষা সহ সব অধিকার কেড়ে নিয়েছে । রাজ্যের পরিবহণ শ্রমিক , মোটর শ্রমিক , অটো শ্রমিক , রিকশা শ্রমিক , চা শ্রমিক সহ সর্বস্তরের শ্রমিক ও তার পরিবারের ক্ষতি করেছে । রাজ্য শ্রম দপ্তর অস্তিত্বহীন হয়ে পড়েছে । এখন রাজ্য সরকার ও তার দপ্তর মালিকের স্বার্থে কাজ করে যাচ্ছে । এদিক সিআইটিইউর দুদিনব্যাপী রাজ্য সম্মেলনে ৩৭৫ জন প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন । সম্মেলনে উপস্থিত সদস্যদের সর্বসম্মতিতে রাজ্য সভাপতি মানিক দে এবং রাজ্য সম্পাদক শঙ্কর প্রসাদ দত্ত পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন ।
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমান যুগে হৃদরোগ জনিত সমস্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।এর মধ্যে সবচেয়ে বিপজ্জনক ও জীবনঘাতী…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বর্তমানে রাজ্যেনয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশন রয়েছে।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই নয়টি ল্যান্ড কাস্টম স্টেশনকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-২০২৮ সালে বিধানসভা নির্বাচনেও আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারলেই, আমাদের…
অনলাইন প্রতিনিধি:-তপন স্মৃতি নকআউট ক্রিকেটের দ্বিতীয় দল হিসাবে সেমিফাইনালে হার্ভেকে নকআউট করে তপনের সেমিতে সংহতি!!খেলার…
নজিরবিহীন গরমের মুখোমুখি রাজ্য। মার্চ মাসের শেষ দিকে গরমের এই প্রকোপ এককথায় নজিরবিহীন।এজন্য আবহাওয়া দপ্তরকে…
অনলাইন প্রতিনিধি :-"ঈদুল ফিতর" যার অর্থ হলউপবাস ভাঙার আনন্দ। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় দুটো ধর্মীয় উৎসবের…