অনলাইন প্রতিনিধি :-দেশের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রন করে ভারত সরকারের বিদ্যুৎ মন্ত্রনালয়ের অধীনস্ত সংস্থা ন্যাশনাল লোড ডেসপ্যাচ সেন্টার (এন.এল.ডি সি)। যার অধীনে সারাদেশে রয়েছে ৫ টি রিজিওনাল লোড ডেসপ্যাচ সেন্টার। সেগুলো হলো ওয়েস্টার্ন রিজিওনাল লোড ডেসপ্যাচ সেন্টার,
ইস্টার্ন রিজিওনাল লোড ডেসপ্যাচ সেন্টার, নর্দান রিজিওনাল লোড ডেসপ্যাচ সেন্টার, সাউর্দান রিজিওনাল লোড ডেসপ্যাচ সেন্টার এবং
নর্থ ইস্টার্ন রিজিওনাল লোড ডেসপ্যাচ সেন্টার। এই নর্থ ইস্টার্ন রিজিওনাল লোড ডেসপ্যাস সেন্টারটি রয়েছে আগরতলা ৭৯ টিলায়। একইসাথে ৭৯ টিলায় রয়েছে
রাজ্যের বিদ্যুৎ ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রন করার জন্য স্টেট লোড ডেসপ্যাচ সেন্টার, সংক্ষেপে এস এল ডি সি। যারা রিজিওন্যাল লোড ডেসপ্যাচ সেন্টারের সংগে সমন্বয় সাধন করে কাজ করে।
সেন্ট্রাল ইলেক্ট্রিসিটি অথরিটির নির্দেশিকা মেনে নিরাপদ, গুনগত, নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ নিশ্চিত করার জন্য রাজ্যের বিদ্যুৎ উৎপাদন, পরিবহন ও বিতরনকারি সংস্থার মধ্যে সমন্বয়কারী সংস্থা হল স্টেট লোড ডেসপ্যাচ সেন্টার। দেশে মোট ৩৭ টি স্টেট লোড ডেসপ্যাচ সেন্টার আছে। ভারত সরকারের বিদ্যুৎ মন্ত্রনালয়ের আর্থিকসহায়তায় ত্রিপুরা রাজ্যের স্টেট লোড ডেসপ্যাচ সেন্টার ১৮ই ডিসেম্বর ২০০২ ইং তারিখে স্থাপিত হয় এবং ৪ই এপ্রিল ২০০৩ ইং থেকে কাজ শুরু করে। এই লোড ডেসপ্যাচ সেন্টার প্রতিনিয়ত বিদ্যুৎ উৎপাদন, পরিবহন ও বিতরনকারি সংস্থার উপর নজরদারীর মাধ্যমে বিদ্যুৎ ভোক্তাদের নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করে।
রাজ্যের নিজস্ব উৎপাদন কেন্দ্র রুখিয়া, বড়মুড়া ও গোমতী (ডম্বুর) ছাড়াও ওটিপিসি ও নেপকো নিয়ন্ত্রিত যথাক্রমে পালাটানা, মনারচক ও রামচন্দ্রনগর থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়। এই উৎপাদিত বিদ্যুৎ পরিবাহিত হয় ন্যাশনাল গ্রীডের সমন্বয়ে রাজ্যে ৪০০কেভি, ১৩২কেভি ও ৬৬ কেভি ট্রান্সমিশন লাইনের মাধ্যমে। স্টেট লোড ডেসপ্যাচ সেন্টারে এই উৎপাদন ও পরিবহন ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রন করা হয় অত্যাধুনিক সুপারভাইজারি কন্ট্রোল এন্ড ডাটা একুইজিশন প্রযুক্তির মাধ্যমে। স্টেট লোড ডেসপ্যাচ সেন্টার দিনরাত কাজ করে।
গ্রীড অপারেশন,পাওয়ার মার্কেট অপারেশন, ক্রস বর্ডার ট্র্যানজেকশন এবং রিয়েল টাইম পাওয়ার ম্যানেজম্যান্ট এই সমস্ত বিষয়ের উপরে মূল্যায়নের মাধ্যমে ন্যাশনাল পাওয়ার সিস্টেম কনফারেন্স এবং ফোরাম অফ লোড ডেসপ্যাচার সাব গ্রুপ কমিটি, সারা দেশে ১৪টি রাজ্যের মধ্যে ত্রিপুরা স্টেট লোড- ডেসপ্যাচ সেন্টারকে এমার্জিং ক্যাটাগরিতে শ্রেষ্ঠ হিসাবে বিবেচিত করে। ৬ আগস্ট ৭৯টিলা স্থিত এই সেন্টারটি ঘুরে দেখেন মুখ্যমন্ত্রী ডক্টর মানিক সাহা। সঙ্গে ছিলেন বিদ্যুৎমন্ত্রী রতনলাল নাথ।সেখানে সব বিষয়ে জানার চেষ্টা করেন। বৈঠক করেন আধিকারিকদের সাথে। পরে সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যবাসীর প্রতি বিশেষ আহবান জানান।
অনলাইন প্রতিনিধি :-ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইলন মাস্কের সম্পর্কে ভাঙন ধরল! বুধবার ট্রম্প প্রশাসন থেকে অব্যাহতি…
অনলাইন প্রতিনিধি :-বিজ্ঞান চাইলে কী না পারে!বিশেষ করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই-এর আসার পর বিভিন্ন…
অসাম্যের এই পৃথিবীতে একদিকে যখন চরম বিশ্বাস বৈভব-ঐশ্বর্য্য অসাম্যের চোখ ধাঁধিয়ে দিচ্ছে।ঠিক তার পাশাপাশি, এই…
অনলাইন প্রতিনিধি :-লিফটে আটকে পড়লেনহরিয়ানার ক্রীড়ামন্ত্রী গৌরব গৌতম। চণ্ডীগড়ের সচিবালয় ভবনের ঘটনাটি ঘটেছে।চণ্ডীগড়ের সচিবালয় সূত্রে…
অনলাইন প্রতিনিধি,:-প্রয়াত দেশের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা শিরোমণি আকালি দলের বর্ষীয়ান নেতা সুখদেব সিং ধিন্দসা। বুধবার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- সারা দেশের সাথে রাজ্যেও শুরু হচ্ছে কৃষি জাগরণে কেন্দ্র ও রাজ্যের সর্ববৃহৎ…