অনলাইন প্রতিনিধি :- ভারতকে বৈভবশালী রাষ্ট্রে পরিণত করতে হলে দেশের কৃষক, গরিব, যুব ও মহিলাদের উন্নয়নে সর্বাধিক প্রাধান্য দিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বরাবর এমনই দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রেখেছেন। তাই দেশের মহিলা সমাজের আর্থিক বিকাশে স্বসহায়ক দলের যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। বৃহস্পতিবার স্বামী বিবেকানন্দ ময়দানে অনুষ্ঠিত এক কর্মসূচিতে এমনটাই বলেছেন কেন্দ্রীয় সামাজিক ন্যায় ও ক্ষমতায়ন মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক। তিনি বলেন, রাজ্যে এখন পর্যন্ত স্বসহায়ক দলের ৮৩ হাজার মহিলা লাখপতি দিদি হয়েছেন। আরও দুই লক্ষ লাখপতি দিদি তৈরি করার লক্ষ্যে রাজ্য সরকার উদ্যোগ নিয়েছে। অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, পিএম জনমন প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের ৭৫টি পিছিয়ে পড়া সংখ্যালঘু জনজাতি সম্প্রদায়ের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। এরফলে দেশের ৩৯ লক্ষ নাগরিক উপকৃত হবেন। এতে রাজ্যের প্রায় দুই লক্ষেরও বেশি ব্রু রিয়াং গোষ্ঠীর মানুষ উপকৃত হবেন। বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এদিন ১০ম বারের মতো ভিডিও কনফারেন্সে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের কেন্দ্রীয় সরকারী প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের সাথে মতবিনিময় করেন। এ উপলক্ষে এদিন স্বামী বিবেকানন্দ ময়দানে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধানমন্ত্রীর মতবিনিময় অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচার করা হয়। স্বামী বিবেকানন্দ ময়দানে বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রা ও প্রতি ঘরে সুশাসন ২.০ অভিযানে বুধবার থেকে পশ্চিম ত্রিপুরা জেলাভিত্তিক মেলার আয়োজন করা হয়েছে। সভায় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সামাজিক ন্যায় ও ক্ষমতায়ন প্রতিমন্ত্রী শ্রীমতী ভৌমিক। ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী তেলেঙ্গানা, রাজস্থান, হরিয়ানা, মেঘালয় ও মহারাষ্ট্রের সুবিধাভোগীদের সাথে মতবিনিময় করেন। এখন পর্যন্ত বিকশিত ভারত সংকল্প যাত্রায় ভ্রাম্যমাণ প্রচার গাড়ি দেশের মোট ২ লক্ষ ৩২ হাজার গ্রামে পৌঁছেছে। উপকৃত হয়েছেন প্রায় ১৫ কোটি দেশবাসী। স্বামী বিবেকানন্দ ময়দানে সম্প্রচারিত প্রধানমন্ত্রীর মতবিনিয়ম অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রথম থেকেই দেশ ও দেশের নাগরিকদের আত্মনির্ভর করে তোলার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। এই লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় এবং রাজ্য সরকার বিভিন্ন পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করে চলেছে। দেশের অন্তিম ব্যক্তির কল্যাণের মাধ্যমে দেশকে ২০৪৭ সালের মধ্যে বিশ্বের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দেশ হিসেবে গড়ে তোলার প্রধানমন্ত্রীর সংকল্পকে বাস্তবায়ন করতে সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সমস্ত স্তরের জনপ্রতিনিধি এবং প্রশাসন কাজ করে যাচ্ছে। কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমান সরকারের আমলে রাজ্য বাজেট প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা-শহর প্রকল্পে ৯৪ হাজার ১৫৩টি এবং প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা-গ্রামীণ প্রকল্পে ৩ লক্ষ ৭৭ হাজার আবাস দেওয়া হয়েছে। স্বচ্ছ ভারত মিশনে তিন লক্ষাধিক শৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে। উজ্জ্বলা যোজনায় ৩ লক্ষ ৭ হাজার বিনামূল্যের গ্যাসের সংযোগ দেওয়া হয়েছে। রাজ্যের ৫ লক্ষ ৪৫ হাজার জনজাতি, ৫ লক্ষ ৪হাজার তপশিলি জাতি, ৩ লক্ষ ৭৬ হাজার ওবিসি এবং ২ লক্ষের উপর সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের যুবক যুবতীদের মোট ১৩ হাজার ৭৪৬ কোটি টাকার মুদ্রা লোন দান করা হয়েছে। পিএম-স্বনিধি যোজনায় ১২ হাজার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ঋণের সুবিধা প্রদান করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আগরতলা পুর নিগমের ডেপুটি মেয়র মণিকা দাস দত্ত।
অনলাইন প্রতিনিধি:- বাংলাদেশ থেকে কাঞ্চনপুর মহকুমার ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে মিজোরামে যাওয়ার পথে মামিত জেলার…
অনলাইন প্রতিনিধি :- নিরাপত্তার কাজে নয়, টিএসআর জওয়ানদের খাটানো হচ্ছে আর্দালি হিসাবে। পুলিশ আধিকারিকদের ও…
অনলাইন প্রতিনিধি :- ইন্ডিগো আগরতলা- দিল্লী রুটের উভয় দিকে যাতায়াতে আরও একটি বিমান চালু করছে।…
দিল্লীর বিধানসভা ভোট নিয়ে সরগরম দিল্লী। দিল্লীতে এবার এক আঙ্গিকে বিধানসভা ভোট হচ্ছে। গত পরিস্থিতির…
অনলাইন প্রতিনিধি :-ত্রিপুরায় উৎপাদিত" অর্গানিক বার্ড আই চিলি " স্হানীয় ভাষায় যাকে বলা হয় ধানি…
২২জানুয়ারী,২০২৪।এক বছরের ব্যবুধানে ২০২৫ সালের ১৩ জানুয়ারি।গত বছরের মেগা ইভেন্টের আসর বসেছিল অযোধ্যায়। এবার মেগা…