মণিপুরে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে হামলা, বন্ধ ইন্টারনেট,, কার্ফু জারি!!
কাজল স্মৃতি স্কুল ফুটবল জয় দিয়ে শুরু উমাকান্তের
অনলাইন প্রতিনিধি :-আনন্দমার্গ স্কুলের বিরুদ্ধে বড় ব্যবধানে জয় দিয়ে টিএফএর অনুর্ধ্ব চৌদ্দ কাজল স্মৃতি আন্ত:স্কুল ফুটবলে অভিযান শুরু করলো উমাকান্ত ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল। সোমবার উমাকান্ত মিনি স্টেডিয়ানে টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে উমাকান্ত ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল ৮-১ গোলে আনন্দমার্গ স্কুলকে হারায়। ম্যাচে উমাকান্ত স্কুলের দেবাঙ্কন চক্রবর্তী, এলবার্ট শর্মা সরকার ও শ্রীশান্ত সরকার প্রত্যেকেই দুটি করে গোল করে। এছাড়া একটি করে গোল করে অনুপ ত্রিপুরা ও অভিনব ভৌমিক।অপরদিকে আনন্দমার্গ স্কুলের পক্ষে আরিয়ান শুরু দাস একমাত্র গোলটি করে।চৌদ্দটি স্কুল টিমকে নিয়ে আজ থেকে টিএফএর এই স্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টটি শুরু হয়েছে।এ দিন বিকালে বলে কিক অব করে টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করেন রাজ্যের প্রাক্তন ফুটবলার তথা ফুটবল প্রশিক্ষক শোভেনজিৎ সিন্হা। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন আগরতলা পুর নিগমের মেয়র ইন কাউন্সিল তুষারকান্তি ভট্টাচার্য, টিএফএর সভাপতি প্রণব সরকার সচিব অমিত চৌধুরী,প্রয়াত কাজল চক্রবর্তীর দাদা প্রাক্তন জাতীয় রেফারি বাদল চক্রবর্তী, স্পন্সর তিমির চক্রবর্তী সহ প্রমুখ।গ্রুপ লীগ কাম সুপার লীগ ভিত্তিতে হচ্ছে এই টুর্নামেন্ট।উল্লেখ্য, গত ২০১৯ সালে শেষবার এই স্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টটি হয়েছিল।মাঝে তিন বছর কোভিড সহ নানা কারণে টুর্নামেন্টটি হয়নি।এ বছর এই টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ও রানার্স দল পাচ্ছে যথাক্রমে দশ হাজার ও পাঁচ হাজার টাকা।সাথে ট্রফি। এছাড়া টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক টিমকে দু’হাজার টাকা দেওয়া হবে। টিএফএর স্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টটিতে প্রথমবারের মতো অংশ নিলো এবার আনন্দমার্গ স্কুল।আর টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচে নেমেই বড় ব্যবধানে হারতে হলো তাদের।গোলকিপিংয়ে যথেষ্ট দুর্বলতা রয়েছে টিমে। পাশাপাশি নেই ভালো স্ট্রাইকার। তবে পরবর্তী ম্যাচে ছেলেরা আরও ভালো খেলবে সেই প্রত্যাশা করছে টিম কোচ ও ম্যানেজার। প্রথমার্ধে ৬-০ গোলে এগিয়েছিল উমাকান্ত।তেরো ও পঁচিশ মিনিটে গোল করে দেবাঙ্কন চক্রবর্তী, আঠারো ও চুয়াল্লিশ মিনিটে গোল করে এলবাৰ্ট শর্মা সরকার, আঠাশ ও ত্রিশ মিনিটে শ্রীশান্ত সরকার গোল করে। সাতাশ মিনিটে অনুপ ত্রিপুরা ও ঊনপঞ্চাশ মিনিটে অভিনব ভৌমিক গোল করে। আনন্দমার্গ টিমের হয়ে একচল্লিশ মিনিটে আরিয়ান শুক্ল দাস গোল করে। রেফারি চিরঞ্জিৎ দেববর্মা।