চন্দ্রযান-৩ কোন্ পথে এগোল।
জুলাই ১৪ ঃ নির্দিষ্ট কক্ষপথে চন্দ্রযান- ৩ কে পৌঁছে দেয় এলভিএম থ্রিএস ফোর ভেহিক্যাল।জুলাই ১৫ : পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তি ছাড়িয়ে চাঁদের আরও কাছে পৌঁছে যাওয়া। কক্ষপথ পরিবর্তন করে ৪১৭৬×১৭৩ কিলোমিটার উপরে ওঠে চন্দ্রযান-৩।জুলাই ১৭ : ফের কক্ষপথ পরিবর্তন করে চন্দ্রযান-৩। গতি বাড়িয়ে ৪১৬০৩×২২৬ কিলোমিটার উপরে ওঠে মহাকাশযানটি।জুলাই ২২ : পুনরায় গতিবৃদ্ধি এবংকক্ষপথ পরিবর্তন করে ৭১৩৫১×২৩৩ কিলোমিটার উঁচুতে পৌঁছে চন্দ্ৰযান-৩ । জুলাই ২৫ : ফের গতিবৃদ্ধি এবং সফলতার সঙ্গে কক্ষপথ বদল। আগষ্ট ১ : মহাশূন্যে রচিত হয় নয়া মাইলফলক। ২৮৮×৩,৬৯,৩২৮ কিলোমিটার
উঁচুতে উঠে, চাঁদের বহিরাবরণের মধ্যে ঢুকে পড়ে চন্দ্রযান-৩। আগষ্ট ৫ : ১৬৪×১,৮০,০৪৭ কিলোমিটার উপরে উঠে চাঁদের কক্ষপথে প্রবেশ করে মহাকাশযানটি।
আগষ্ট ৬ ঃ ধীরে ধীরে চাঁদের থেকে দূরত্ব কমিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়। এরই প্রথম ধাপে ১৭০×৪৩১৩ কিলোমিটার দূরত্বে নামিয়ে আনা হয় চন্দ্রযান-৩কে।আগষ্ট ৯ ঃ ফের গতি কমানো হয়। চন্দ্রযান-৩কে নামিয়ে আনা হয় ১৭৪×১৪৩৭ কিলোমিটার উচ্চতায়। আগষ্ট ১৪ : ডিম্বাকার কক্ষপথ ত্যাগ করে, বৃত্তাকারে চাঁদকে প্রদক্ষিণ করতে শুরু করে চন্দ্রযান-৩। দূরত্ব হ্রাস পেয়ে হয় ১৫০×১৭৭ কিলোমিটার।
আগষ্ট ১৭ : প্রপালশন মডিউল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় ল্যান্ডার মডিউলটি।
নিরাপদ যাত্রার জন্য প্রপালশন মডিউলটিকে ধন্যবাদ জানায় ল্যান্ডার মডিউল।আগষ্ট ১৮ : পুনরায় গতি কম করা হয় বেশ খানিকটা। দূরত্ব হ্রাস পেয়ে দাঁড়ায়১১৩×১৫৭ কিলোমিটার। আগষ্ট ২০ : চাঁদের আরও কাছে পৌঁছায় চন্দ্রযান-৩। দূরত্ব কমে হয় ২৫×১৩৪ কিলোমিটার।আগষ্ট ২৩ : সন্ধ্যা ৬টা বেজে ৪ মিনিটে চাঁদের বুকে সফলভাবে অবতরণ করে নয়া ইতিহাস তৈরি করে চন্দ্রযান-৩। ল্যান্ডার বিক্রমের সফল অবতরণ। এবার বাকি কাজ করবে রোভার ‘প্রজ্ঞান’।