কৌশিকী অমাবস্যায় মন্দিরে চলছে বিশেষ পূজার্চনা।
সূর্য এবং চন্দ্রের অবস্থানের হিসাবে নির্ণয় করা হয় তিথি। চন্দ্র যখন সূর্যের কাছে চলে আসে তখনই হয় অমাবস্যা। জ্যোতির বিজ্ঞানের হিসাবে যা-ই হোক, হিন্দু শাস্ত্র মতে নির্দিষ্ট মাসের অমাবস্যার নির্দিষ্ট নাম আছে । ভাদ্র মাসের অমাবস্যাকে কৌশিকী অমাবস্যা বলে। ১৪ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার ভোর ৫.৩১ মিনিটে শুরু হচ্ছে কৌশিকী অমাবস্যা। পরের দিন ১৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সকাল ৬.৩০ পর্যন্ত কৌশিকী অমাবস্যা থাকবে।
কৌশিকী অমাবস্যা অশুভ শক্তিকে নাশ করে, শুভ শক্তি প্রতিষ্ঠা করার তিথি। এই তিথিতে দেবী কৌশিকী রূপে অশুরিক শাক্তি নিধন করে শুভ শক্তি প্রতিস্থাপন করেন। এই তিথিতে সাধক বামদেব সিদ্ধিলাভ করেছেন । এই দিনটির বিশেষ মহত্ব থাকায় ভক্তদের মধ্যেও বিশেষ পূজার্চনার ঝোঁক উপলক্ষিত হয়। ফলে বৃহস্পতিবার প্রতিটি কালীবাড়িতে ভক্তদের ভিড় ছিল লক্ষ্যনীয়। এদিন কৃষ্ণনগরের মেহের কালীবাড়িতেও ছিল ভক্তদের উপচে পড়া ভিড়।